সাক্ষাৎকার
যেসব মালিক সাংবাদিকদের সম্মানজনক বেতনভাতা দেবেন না তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মো. শফিকুল আলম বলেছেন, যেসব গণমাধ্যম সাংবাদিকদের সম্মানজনক বেতন ভাতা দেবে না সেসব গণমাধ্যম আর দরকার নেই। সেগুলো বন্ধ করে দিতে হবে।
বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাব অডিটোরিয়ামে ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিল (ডিএসইসি) আয়োজিত ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
আগামী শনিবার গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা হওয়ার ইঙ্গিত দিয়ে তিনি বলেন, ‘কিছু মালিক ও সম্পাদক নিজেদের জন্য নানা কিছু করলেও সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতনভাতাও দিতে চান না। এ সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসতে হবে।’
কর্মজীবনের শুরুতে সাব এডিটর ছিলেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সাব এডিটরদের সমস্যা তার অজানা নয়। আগে সাব এডিটররা যোগ্যতা অনুযায়ী বেতনভাতা পেলেও এখন মালিকপক্ষ তাদের প্রাপ্য সুবিধা ও বেতনভাতা দিতে চান না। রিপোর্টাররা বাইরে কাজ করেন বলে তারা কিছু প্রোটেকশন পান। কিন্তু সাব এডিটররা ডেস্কে নীরবে কাজ করে যান বলে মালিকপক্ষ তাদের ব্যাপারে উদাসীনতা দেখাচ্ছে। পাঁচ হাজার টাকায় সাব এডিটর নেয়া হচ্ছে। কিন্তু এ পরিস্থিতি আর চলবে না। সামনে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন আসছে। এতে অনেক কিছু শক্ত করে বলা হয়েছে। ফলে যেসব মালিক সাংবাদিকদের সম্মানজনক বেতনভাতা দেবে না তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
সাংবাদিক ইউনিয়নকে সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়াতে এবং তাদের জন্য উপযুক্ত বেতন-ভাতা আদায়ে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান তিনি। পাশাপাশি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা নিজেদের দাবি আদায়ে যেভাবে একজোট হয়ে আন্দোলন করেন সাংবাদিকদেরও সেভাবে একজোট হওয়ার পরামর্শ দেন প্রেস সচিব।
ডিএসইসি সভাপতি মুক্তাদির অনিকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক জাওহার ইকবালের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি শহীদুল ইসলাম, সাবেক সাংবাদিক নেতা ও দেশ রূপান্তরের সম্পাদক কামাল উদ্দিন সবুজ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে পৃষ্ঠপোষক হিসেবে পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সের চেয়ারম্যান ও উত্তর দক্ষিণ পত্রিকার সম্পাদকসহ ঢাকা সাব এডিটরস কাউন্সিলের সাবেক সভাপতি-সম্পাদক ও কর্মকর্তাবৃন্দ ও বিপুল সংখ্যক সদস্য উপস্থিত ছিলেন।
যেসব মালিক সাংবাদিকদের সম্মানজনক বেতনভাতা দেবেন না তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে জানিয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মো. শফিকুল আলম বলেছেন, যেসব গণমাধ্যম সাংবাদিকদের সম্মানজনক বেতন ভাতা দেবে না সেসব গণমাধ্যম আর দরকার নেই। সেগুলো বন্ধ করে দিতে হবে।
বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) জাতীয় প্রেস ক্লাব অডিটোরিয়ামে ঢাকা সাব-এডিটরস কাউন্সিল (ডিএসইসি) আয়োজিত ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন তিনি।
আগামী শনিবার গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টার কাছে জমা হওয়ার ইঙ্গিত দিয়ে তিনি বলেন, ‘কিছু মালিক ও সম্পাদক নিজেদের জন্য নানা কিছু করলেও সাংবাদিকদের ন্যূনতম বেতনভাতাও দিতে চান না। এ সংস্কৃতি থেকে বের হয়ে আসতে হবে।’
কর্মজীবনের শুরুতে সাব এডিটর ছিলেন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সাব এডিটরদের সমস্যা তার অজানা নয়। আগে সাব এডিটররা যোগ্যতা অনুযায়ী বেতনভাতা পেলেও এখন মালিকপক্ষ তাদের প্রাপ্য সুবিধা ও বেতনভাতা দিতে চান না। রিপোর্টাররা বাইরে কাজ করেন বলে তারা কিছু প্রোটেকশন পান। কিন্তু সাব এডিটররা ডেস্কে নীরবে কাজ করে যান বলে মালিকপক্ষ তাদের ব্যাপারে উদাসীনতা দেখাচ্ছে। পাঁচ হাজার টাকায় সাব এডিটর নেয়া হচ্ছে। কিন্তু এ পরিস্থিতি আর চলবে না। সামনে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন আসছে। এতে অনেক কিছু শক্ত করে বলা হয়েছে। ফলে যেসব মালিক সাংবাদিকদের সম্মানজনক বেতনভাতা দেবে না তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেয়া হবে।’
সাংবাদিক ইউনিয়নকে সাংবাদিকদের পাশে দাঁড়াতে এবং তাদের জন্য উপযুক্ত বেতন-ভাতা আদায়ে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখার আহ্বান জানান তিনি। পাশাপাশি পোশাক কারখানার শ্রমিকরা নিজেদের দাবি আদায়ে যেভাবে একজোট হয়ে আন্দোলন করেন সাংবাদিকদেরও সেভাবে একজোট হওয়ার পরামর্শ দেন প্রেস সচিব।
ডিএসইসি সভাপতি মুক্তাদির অনিকের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক জাওহার ইকবালের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার ডেপুটি প্রেস সচিব আজাদ মজুমদার, সাংবাদিক কল্যাণ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ, প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের মহাপরিচালক ফারুক ওয়াসিফ, ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি শহীদুল ইসলাম, সাবেক সাংবাদিক নেতা ও দেশ রূপান্তরের সম্পাদক কামাল উদ্দিন সবুজ প্রমুখ।
অনুষ্ঠানে পৃষ্ঠপোষক হিসেবে পপুলার লাইফ ইনস্যুরেন্সের চেয়ারম্যান ও উত্তর দক্ষিণ পত্রিকার সম্পাদকসহ ঢাকা সাব এডিটরস কাউন্সিলের সাবেক সভাপতি-সম্পাদক ও কর্মকর্তাবৃন্দ ও বিপুল সংখ্যক সদস্য উপস্থিত ছিলেন।