নীল নকশার অংশ ছিলো পিলখানা হত্যাকাণ্ড
চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি
দেশের সেনাবাহিনীকে ধ্বংস করার নীল নকশার অংশ ছিলো পিলখানা হত্যাকাণ্ড। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সেনাবাহিনীর সাবেক প্রধান মইন-ইউ-আহমেদ সেই ষড়যন্ত্রে সরাসরি জড়িত- এমন অভিযোগ শহীদ সেনা কর্মকর্তাদের স্বজনদের। একইসঙ্গে তৎকালীন ডিজিএফআই ও অন্য গোয়েন্দা সংস্থার প্রধানদেরকেও বিচারের কাঠগড়ায় দেখতে চান তারা।
২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সালে তৎকালীন বিডিআর সদর দফতর, পিলখানা বিদ্রোহে নিহত হন ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪জন। বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি কলঙ্কময় অধ্যায় এটি। সেদিনের ঘটনা শুধু বাংলাদেশের মানুষকেই মর্মাহত করেনি, প্রচণ্ডভাবে নাড়া দিয়েছিল বিশ্ববাসীর বিবেককে।
সেই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনের দুটি মামলায় আসামি করা হয় বিডিআরের সহস্রাধিক সদস্যকে। গ্রেফতারও করা হয় অনেককে। ২০০৯ সালে একটি নতুন সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের পরপরই ঘটে যাওয়া এ ঘটনার পেছনে কি এমন অভিসন্ধি কাজ করেছিলো তা আজও অজানা। তবে আগে থেকে দাবি করা মামলার পুনঃতদন্তের দাবি জোরালো হয় ৫ আগষ্টের পর। বিস্ফোরক মামলায় এরই মধ্যে জামিন পেয়েছেন অনেকে।
বাংলাদেশের ইতিহাসে বিভীষিকাময় ও শোকাবহ এ দিনটি প্রথমবার জাতীয় শহীদ সেনা দিবস হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন হতে যাচ্ছে। রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা এক পরিপত্রে সরকার প্রতি বছর ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে পালনের ঘোষণা দেয়।
দেশের সেনাবাহিনীকে ধ্বংস করার নীল নকশার অংশ ছিলো পিলখানা হত্যাকাণ্ড। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সেনাবাহিনীর সাবেক প্রধান মইন-ইউ-আহমেদ সেই ষড়যন্ত্রে সরাসরি জড়িত- এমন অভিযোগ শহীদ সেনা কর্মকর্তাদের স্বজনদের। একইসঙ্গে তৎকালীন ডিজিএফআই ও অন্য গোয়েন্দা সংস্থার প্রধানদেরকেও বিচারের কাঠগড়ায় দেখতে চান তারা।
২৫ ও ২৬ ফেব্রুয়ারি, ২০০৯ সালে তৎকালীন বিডিআর সদর দফতর, পিলখানা বিদ্রোহে নিহত হন ৫৭ সেনা কর্মকর্তাসহ ৭৪জন। বাংলাদেশের ইতিহাসে একটি কলঙ্কময় অধ্যায় এটি। সেদিনের ঘটনা শুধু বাংলাদেশের মানুষকেই মর্মাহত করেনি, প্রচণ্ডভাবে নাড়া দিয়েছিল বিশ্ববাসীর বিবেককে।
সেই ঘটনায় হত্যা ও বিস্ফোরক আইনের দুটি মামলায় আসামি করা হয় বিডিআরের সহস্রাধিক সদস্যকে। গ্রেফতারও করা হয় অনেককে। ২০০৯ সালে একটি নতুন সরকারের ক্ষমতা গ্রহণের পরপরই ঘটে যাওয়া এ ঘটনার পেছনে কি এমন অভিসন্ধি কাজ করেছিলো তা আজও অজানা। তবে আগে থেকে দাবি করা মামলার পুনঃতদন্তের দাবি জোরালো হয় ৫ আগষ্টের পর। বিস্ফোরক মামলায় এরই মধ্যে জামিন পেয়েছেন অনেকে।
বাংলাদেশের ইতিহাসে বিভীষিকাময় ও শোকাবহ এ দিনটি প্রথমবার জাতীয় শহীদ সেনা দিবস হিসেবে রাষ্ট্রীয়ভাবে পালন হতে যাচ্ছে। রবিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ থেকে জারি করা এক পরিপত্রে সরকার প্রতি বছর ২৫ ফেব্রুয়ারিকে ‘জাতীয় শহীদ সেনা দিবস’ হিসেবে পালনের ঘোষণা দেয়।