নিজস্ব প্রতিবেদক
কক্সবাজারের টেকনাফে সমুদ্রে নৌকাডুবির ঘটনায় বিল্লাল হোসেন নামে বিজিবির এক সদস্যসহ আরও বেশ কয়েকজন রোহিঙ্গা নিখোঁজ রয়েছেন। নিখোঁজ বিজিবি সদস্যের বাড়ি কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার দারোরা ইউনিয়নের কাজিয়াতল গ্রামে। পরিবারের কাছে তার নিখোঁজের খবর আসে শনিবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যায়। তার নিখোঁজের খবর শোনার পর থেকে জ্ঞান হারিয়েছেন বাবা। তার বাড়িতে শুরু হয়েছে কান্নার রোল। ভিড় করছেন প্রতিবেশী ও স্বজনরা।
শুক্রবার দিবাগত রাত আড়াইটায় টেকনাফে নৌকাডুবির ঘটনায় নারী, পুরুষ, শিশুসহ ২৫ জনকে উদ্ধার করে বিজিবি। মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের সময় কক্সবাজারের টেকনাফে সমুদ্রে রোহিঙ্গাদের বহনকারী নৌকাডুবিতে নারীসহ চার রোহিঙ্গার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সেখানে বিল্লাল হোসেন ছিলেন। তিনি শাহপরীর দ্বীপ বিজিবি সীমান্ত ফাঁড়িতে কর্মরত ছিলেন।
জানা গেছে, নিখোঁজ ওই বিজিবি সদস্য মুরাদনগর উপজেলার দারোরা ইউনিয়নের কাজিয়াতল গ্রামের বজলুর রহমান ও নাছিমা আক্তার দম্পতির ছেলে। তাদের তিন ছেলে ও এক মেয়ের মধ্যে সবার বড় বিল্লাল। বিল্লালের আছে ৭ ও ১ বছর বয়সী দুই সন্তান।
বিল্লালের চাচা মো. মুজিবুর রহমান বলেন, আমাদের কাছে বিকেলে দেবিদ্বার থেকে দুজন বিজিবি সৈনিক এসেছেন। তারা বিল্লালের সাথে কাজ করেন। তারা এসে আমাদের জানালেন, বিল্লাল নিখোঁজ হয়েছেন। এরপর আমরা বিজিবির সাথে যোগাযোগ করলাম। তারা লাশ খোঁজার কাজ করছেন বলে জানিয়েছেন। আমরা যখনই যাকে কল দিয়েছি একেকজন একেক তথ্য দিয়েছেন।
বিল্লালের ফুফাত ভাই রাসেল সরকার বলেন, ভাইয়ের সাথে রাতে সাড়ে ১২টায় আমার শেষ কথা হয়েছে। মেসেজ দিয়েছিল। এই শেষ আর দেয়নি। আমাকে বাড়ি থেকে জানানোর পর আমি যখন ফেসবুকে লিখলাম, তারপর থেকে সবাই জেনেছে। আমরা ভাইয়ের খোঁজ চাই।
কক্সবাজারের টেকনাফে সমুদ্রে নৌকাডুবির ঘটনায় বিল্লাল হোসেন নামে বিজিবির এক সদস্যসহ আরও বেশ কয়েকজন রোহিঙ্গা নিখোঁজ রয়েছেন। নিখোঁজ বিজিবি সদস্যের বাড়ি কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার দারোরা ইউনিয়নের কাজিয়াতল গ্রামে। পরিবারের কাছে তার নিখোঁজের খবর আসে শনিবার (২২ মার্চ) সন্ধ্যায়। তার নিখোঁজের খবর শোনার পর থেকে জ্ঞান হারিয়েছেন বাবা। তার বাড়িতে শুরু হয়েছে কান্নার রোল। ভিড় করছেন প্রতিবেশী ও স্বজনরা।
শুক্রবার দিবাগত রাত আড়াইটায় টেকনাফে নৌকাডুবির ঘটনায় নারী, পুরুষ, শিশুসহ ২৫ জনকে উদ্ধার করে বিজিবি। মিয়ানমার থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের সময় কক্সবাজারের টেকনাফে সমুদ্রে রোহিঙ্গাদের বহনকারী নৌকাডুবিতে নারীসহ চার রোহিঙ্গার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। সেখানে বিল্লাল হোসেন ছিলেন। তিনি শাহপরীর দ্বীপ বিজিবি সীমান্ত ফাঁড়িতে কর্মরত ছিলেন।
জানা গেছে, নিখোঁজ ওই বিজিবি সদস্য মুরাদনগর উপজেলার দারোরা ইউনিয়নের কাজিয়াতল গ্রামের বজলুর রহমান ও নাছিমা আক্তার দম্পতির ছেলে। তাদের তিন ছেলে ও এক মেয়ের মধ্যে সবার বড় বিল্লাল। বিল্লালের আছে ৭ ও ১ বছর বয়সী দুই সন্তান।
বিল্লালের চাচা মো. মুজিবুর রহমান বলেন, আমাদের কাছে বিকেলে দেবিদ্বার থেকে দুজন বিজিবি সৈনিক এসেছেন। তারা বিল্লালের সাথে কাজ করেন। তারা এসে আমাদের জানালেন, বিল্লাল নিখোঁজ হয়েছেন। এরপর আমরা বিজিবির সাথে যোগাযোগ করলাম। তারা লাশ খোঁজার কাজ করছেন বলে জানিয়েছেন। আমরা যখনই যাকে কল দিয়েছি একেকজন একেক তথ্য দিয়েছেন।
বিল্লালের ফুফাত ভাই রাসেল সরকার বলেন, ভাইয়ের সাথে রাতে সাড়ে ১২টায় আমার শেষ কথা হয়েছে। মেসেজ দিয়েছিল। এই শেষ আর দেয়নি। আমাকে বাড়ি থেকে জানানোর পর আমি যখন ফেসবুকে লিখলাম, তারপর থেকে সবাই জেনেছে। আমরা ভাইয়ের খোঁজ চাই।