নিজস্ব প্রতিবেদক
গতকাল ১৭ মার্চ বিকেলে কুমিল্লা নগরের পূবালী চত্বরে সচেতন রাজনৈতিক ফোরাম কুমিল্লার উদ্যোগে এক প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে সমাজের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত থেকে বক্তব্য প্রদান করেন। প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সচেতন রাজনৈতিক ফোরামের সমন্বয়ক শেখ আবদুল মান্নান। প্রধান বক্তা ছিলেন ফোরামের প্রধান সমন্বয়ক ড. শাহ মো. সেলিম। পরিচালনা করেন শিক্ষাবিদ অধ্যাপক রাহুল তারন পিন্টু। বক্তব্য রাখেন বাসদ জেলা সমন্বয়ক কমরেড আবদুর রাজ্জাক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফরিদ উদ্দিন, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি অ্যাডভোকেট শামসুল আলম মোহন, ঐক্য ন্যাপের সাধারণ সম্পাদক বশির আহমেদ, ঊষশী পরিষদের সভাপতি মোতাহার মাহবুব, বিমানবন্দর রক্ষা আন্দোলনের সভাপতি মো.আলী কিসলু, কৃষক নেতা নূর আহমেদ, খেলাঘর কুমিল্লা জেলা সভাপতি অ্যাডভোকেট দীলিপ কুমার চন্দ, যাত্রী সাহিত্য সংসদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ বিধান চন্দ, ১২দলীয় জোট কুমিল্লা জেলা সমন্বয়ক কল্যাণ পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান তামান্না, শ্রমিক ফ্রন্ট সভাপতি সরদার হুমায়ূন কবির,সাংস্কৃতিক সংসদের সভাপতি আবুল কাশেম, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সভাপতি অধ্যাপক রতন ভৌমিক প্রণয়, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সংগঠক খায়রুল আলম রায়হান, কচিকাচার মেলার মীর হোসেন, মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি শান্তি ভূষণ দেবনাথ, যুব ইউনিয়ন সাধারণ সম্পাদক জুনায়েদ রায়হান, যুব নেতা মেহেদী হাসান, ছাত্র সমন্বয়ক ভিক্টোরিয়া কলেজে রাসেল খান, উদীচী নেত্রী রত্না সাহা, স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক জহিরুল কাইয়ুম, নারী নেত্রী শাহানা হক, কচিকাচার মেলার অনিমা মজুমদার, মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন।
প্রধান বক্তা ড. শাহ সেলিম বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশে নারী ও শিশু ধর্ষণ, নির্যাতন অত্যধিক পরিমাণে বেড়েছে, যা সমগ্র দেশে উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। নানাদিক থেকে নারীদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। যা নানা অপরাধকে উসকে দিচ্ছে। ধষর্ণের বিরুদ্ধে স্বল্প সময়ের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দাবি জানাই। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণ, দ্রব্য মূল্যসহ সকল ক্ষেত্রে বৈষম্য রোধ করে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই।
সভাপতি শেখ আবদুল মান্নান বলেন, যে দেশে অর্ধেকের বেশি নারী এবং তাদের ভূমিকা কোন কোন ক্ষেত্রে পুরুষের চেয়ে বেশি, সেখানে যদি নারীরা নিরাপদ চলাচল করতে না পারে সেখানে দেশ উন্নতি সম্ভব না। নারীদের জন্য সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। ইতিমধ্যে কুমিল্লার মেয়ে মুনিয়া ও তনুহত্যার সঠিক ও নিরপেক্ষ অনুসন্ধান করে বিচারের দাবি জানাই।
অন্যান্য বক্তারা বলেন, স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর ও নারীরা ঘরে বাইরে নিরাপদ না। শুধু নারী না, শিশু কন্যারাও নিরাপদ না। কোন কোন ক্ষেত্রে ছেলে শিশুরাও নিরাপদ না। বিচারহীনতা ও দীর্ঘসূত্রতার কারণে অবিভাবকরাও অসহায়। সেই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে।
বক্তারা যানজটসহ কুমিল্লাতে আগামী বর্ষার আগেই জলজট নিরসনের উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান। কুমিল্লা শহরে অত্যধিক হারে জনসংখ্যা বাড়ছে, অপরিকল্পিত অবকাঠামো, সব কিছু মিলিয়ে কুমিল্লা একটু যানজট ও জঞ্জালের শহরে পরিণত হয়েছে। তার থেকে জরুরি উত্তরণের আহ্বান জানান। তাছাড়া কুমিল্লা বিভাগ, সরাসরি ঢাকা কুমিল্লা রেলপথ ও বিমান বন্ধর চালুর আহ্বান জানান।
গতকাল ১৭ মার্চ বিকেলে কুমিল্লা নগরের পূবালী চত্বরে সচেতন রাজনৈতিক ফোরাম কুমিল্লার উদ্যোগে এক প্রতিবাদ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে সমাজের বিভিন্ন সাংস্কৃতিক, সামাজিক, রাজনৈতিক ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত থেকে বক্তব্য প্রদান করেন। প্রতিবাদ সমাবেশে সভাপতিত্ব করেন সচেতন রাজনৈতিক ফোরামের সমন্বয়ক শেখ আবদুল মান্নান। প্রধান বক্তা ছিলেন ফোরামের প্রধান সমন্বয়ক ড. শাহ মো. সেলিম। পরিচালনা করেন শিক্ষাবিদ অধ্যাপক রাহুল তারন পিন্টু। বক্তব্য রাখেন বাসদ জেলা সমন্বয়ক কমরেড আবদুর রাজ্জাক, বীর মুক্তিযোদ্ধা ফরিদ উদ্দিন, নাগরিক ঐক্যের সভাপতি অ্যাডভোকেট শামসুল আলম মোহন, ঐক্য ন্যাপের সাধারণ সম্পাদক বশির আহমেদ, ঊষশী পরিষদের সভাপতি মোতাহার মাহবুব, বিমানবন্দর রক্ষা আন্দোলনের সভাপতি মো.আলী কিসলু, কৃষক নেতা নূর আহমেদ, খেলাঘর কুমিল্লা জেলা সভাপতি অ্যাডভোকেট দীলিপ কুমার চন্দ, যাত্রী সাহিত্য সংসদের সাধারণ সম্পাদক অধ্যক্ষ বিধান চন্দ, ১২দলীয় জোট কুমিল্লা জেলা সমন্বয়ক কল্যাণ পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান সাইদুর রহমান তামান্না, শ্রমিক ফ্রন্ট সভাপতি সরদার হুমায়ূন কবির,সাংস্কৃতিক সংসদের সভাপতি আবুল কাশেম, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সভাপতি অধ্যাপক রতন ভৌমিক প্রণয়, চারণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্রের সংগঠক খায়রুল আলম রায়হান, কচিকাচার মেলার মীর হোসেন, মাধ্যমিক শিক্ষক সমিতির সভাপতি শান্তি ভূষণ দেবনাথ, যুব ইউনিয়ন সাধারণ সম্পাদক জুনায়েদ রায়হান, যুব নেতা মেহেদী হাসান, ছাত্র সমন্বয়ক ভিক্টোরিয়া কলেজে রাসেল খান, উদীচী নেত্রী রত্না সাহা, স্বেচ্ছাসেবক দলের যুগ্ম আহ্বায়ক জহিরুল কাইয়ুম, নারী নেত্রী শাহানা হক, কচিকাচার মেলার অনিমা মজুমদার, মুক্তিযোদ্ধা জয়নাল আবেদীন।
প্রধান বক্তা ড. শাহ সেলিম বলেন, সম্প্রতি বাংলাদেশে নারী ও শিশু ধর্ষণ, নির্যাতন অত্যধিক পরিমাণে বেড়েছে, যা সমগ্র দেশে উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। নানাদিক থেকে নারীদের বিরুদ্ধে অপপ্রচার চালানো হচ্ছে। যা নানা অপরাধকে উসকে দিচ্ছে। ধষর্ণের বিরুদ্ধে স্বল্প সময়ের দৃষ্টান্ত মূলক শাস্তি দাবি জানাই। দেশের আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণ, দ্রব্য মূল্যসহ সকল ক্ষেত্রে বৈষম্য রোধ করে দেশে শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানাই।
সভাপতি শেখ আবদুল মান্নান বলেন, যে দেশে অর্ধেকের বেশি নারী এবং তাদের ভূমিকা কোন কোন ক্ষেত্রে পুরুষের চেয়ে বেশি, সেখানে যদি নারীরা নিরাপদ চলাচল করতে না পারে সেখানে দেশ উন্নতি সম্ভব না। নারীদের জন্য সাংবিধানিক অধিকার নিশ্চিত করতে হবে। ইতিমধ্যে কুমিল্লার মেয়ে মুনিয়া ও তনুহত্যার সঠিক ও নিরপেক্ষ অনুসন্ধান করে বিচারের দাবি জানাই।
অন্যান্য বক্তারা বলেন, স্বাধীনতার ৫৩ বছর পর ও নারীরা ঘরে বাইরে নিরাপদ না। শুধু নারী না, শিশু কন্যারাও নিরাপদ না। কোন কোন ক্ষেত্রে ছেলে শিশুরাও নিরাপদ না। বিচারহীনতা ও দীর্ঘসূত্রতার কারণে অবিভাবকরাও অসহায়। সেই অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য সরকারকে দ্রুত পদক্ষেপ নিতে হবে।
বক্তারা যানজটসহ কুমিল্লাতে আগামী বর্ষার আগেই জলজট নিরসনের উদ্যোগ নেওয়ার আহ্বান জানান। কুমিল্লা শহরে অত্যধিক হারে জনসংখ্যা বাড়ছে, অপরিকল্পিত অবকাঠামো, সব কিছু মিলিয়ে কুমিল্লা একটু যানজট ও জঞ্জালের শহরে পরিণত হয়েছে। তার থেকে জরুরি উত্তরণের আহ্বান জানান। তাছাড়া কুমিল্লা বিভাগ, সরাসরি ঢাকা কুমিল্লা রেলপথ ও বিমান বন্ধর চালুর আহ্বান জানান।