নাঙ্গলকোট প্রতিনিধি
পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে নাঙ্গলকোট পৌরসদরসহ ছোট-বড় বিভিন্ন বাজারের মার্কেট ও দোকানপাটগুলো নতুনভাবে সেজেছে। লাল-নীল-সবুজ ছোট-ছোট বাতির আলোর ছোঁয়ায় রাত ১১টায় বিভিন্ন মার্কেট ও দোকানপাটে ক্রেতাদের কেনাকাটায় সরগরম থাকছে। বিভিন্ন বাজারের ফুটপাতগুলোতেও নিম্ন আয়ের মানুষকে পোষাক কেটাকাটায় ব্যাস্ত থাকতে দেখা গেছে।
নাঙ্গলকোট পৌরবাজারসহ ১৬টি ইউনিয়নের ছোট-বড় বাজারগুলোতে সকাল ১১টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত ঈদের কেনাকাটায় ক্রেতা-বিক্রেতার ব্যস্ত সময় কাটাতে দেখা যায়। গার্মেন্টস, শাড়ি, লুঙ্গি, পাঞ্জাবী, জুতা ও কসমেটিস দোকানগুলোতে ক্রেতাদের বেশি ভিড় দেখা যায়। ক্রেতাদের মধ্যে মহিলা ক্রেতাদের সংখ্যা বেশি। বিশেষ করে প্রবাসীদের স্ত্রী ও আত্মীয়স্বজনরা কেনাকাটায় বেশি এগিয়ে রয়েছেন। বাচ্চাদের জামার মধ্যে সুতি নেট, গোলজামা, পায়জামা, ওড়না, লেহেঙ্গাসহ বড় মেয়েদের পাকিস্তানি পার্সি, পাকিস্তানি থ্রি পিস ও রেডিমেড থ্রি পিসের কদর সবচাইতে বেশি দেখা যায়। বয়স্ক মহিলাদের আন-কমন শাড়ির মধ্যে তানা-বানা শাড়ির কদর বেশি।
নাঙ্গলকোট পৌরসদরসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, নাঙ্গলকোট পৌরবাজার, বাঙ্গড্ডা, ঢালুয়া, বক্সগঞ্জ, জোড্ডা, দৌলখাঁড়, ভোলাইন, মাহিনী বাজার, শান্তিরবাজার, ঝাটিয়াপাড়া, পেড়িয়া, মক্রবপুর, মন্নারা ও বটতলী বাজারের বিভিন্ন মার্কেট ও ছোট-বড় দোকানগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় বেশি লক্ষ্য করা গেছে। নাঙ্গলকোট পৌর বাজারের নাঙ্গলকোট মেগাশপ, জামান‘স মার্কেট, হাজী আলী মিয়া টাওয়ার, হাজী আলী মিয়া সুপার মার্কেট, টাওয়ার মার্কেট, সুফিয়া শপিংমলে ক্রেতাদের বেশি আনাগোনা। বাঙ্গড্ডা বাজারের আলী মিয়া ম্যানশন, জেনেসা ফ্যাশন পার্ক মার্কেটসহ ছোট-বড় দোকানপাটগুলোতে সকাল ১১টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত ক্রেতাদের ভিড় দেখা যায়। আলী মিয়া ম্যানশনের ব্যাতিক্রম ফ্যাশন বিক্রিতে এগিয়ে থাকতে দেখা যায়। এছাড়া মফিজ ফ্যাশন, উর্মি বস্ত্র বিতান, খন্দকার গার্মেন্টস, মোল্লা ক্লথ স্টোর ও ফ্যাশন পয়েন্টও বিক্রিতে পিছিয়ে নেই। ফুটপাতসহ অন্যান্য ছোট-বড় দোকানগুলোতেও ক্রেতাদের ভিড় লক্ষ্য করা যায়।
নাঙ্গলকোট পৌর বাজারের হাজী আলী মিয়া টাওয়ারের অতিথি ফ্যাশনের স্বত্বাধিকারী নিজাম উদ্দিন বলেন, আমার দোকানে লেডিস এন্ড জেন্টস এবং শিশু থেকে শুরু করে বড় ছেলে-মেয়েদের সবধরনের পোশাক রয়েছে। মেয়েদের পোশাক একহাজার টাকা থেকে সাড়ে তিনহাজার টাকার পোশাক রয়েছে। বাচ্চাদের পোশাক ২৫০ টাকা থেকে ৫শ টাকার পর্যন্ত রয়েছে। এখন পর্যন্ত মোটামুটি ভালো বিক্রি হচ্ছে। সামনের দিকে আরো বিক্রি বাড়বে বলে আশা করছি।
নাঙ্গলকোট পৌরসদরের বাচ্চাদের পোশাক বিক্রির সবচাইতে বড় দোকান হচ্ছে, হাজী আলী মিয়া সুপার মার্কেট ও সুফিয়া মার্কেটের স্মৃতি বেবী সপ। দোকানের স্বত্বাধিকারী মানিক বলেন, বাচ্চাদের হরেক রকমের পোশাক রয়েছে। তবে ক্রেতাদের মধ্যে সুতি মালের চাহিদা বেশি। স্মৃতি বেবি শপে আসা ক্রেতা হাফসা বলেন, মেয়ে বাচ্চার জন্য ৮৯০ টাকা দিয়ে একটি ফ্রক ক্রয় করেছি। তিনি বলেন, দাম সাধ্যের মধ্যে রয়েছে। বাঙ্গড্ডা বাজারে ঈদ মার্কেটিং করতে আসা কাদবা গ্রামের নাহিমা বলেন, শাড়ি, বাচ্চাদের জামা, পুরুষদের পাঞ্জাবি, লুঙ্গি এবং কসমেটিকস সামাগ্রী মিলে ১৫হাজার কেনাকাটা করেছি। বাঙ্গড্ডা বাজারের ফ্যাশন পয়েন্ট থেকে বাচ্চার জন্য ফ্রক ক্রয় করা ফাতেমা বলেন, কুমিল্লা থেকে বাঙ্গড্ডা বাজারের দোকানগুলোতে দাম একটি বেশি।
বাঙ্গড্ডা বাজারের ব্যাতিক্রম ফ্যাশনের মালিক রাশেদ খান রনি শনিবার রাতে বলেন, বাচ্চাদের পোশাকের মধ্যে সুতি-নেট ফ্রক, গোলজামা, পায়জামা, ওড়না, লেহেঙ্গার চাহিদা বেশি রয়েছে।
পবিত্র ঈদুল ফিতরকে সামনে রেখে নাঙ্গলকোট পৌরসদরসহ ছোট-বড় বিভিন্ন বাজারের মার্কেট ও দোকানপাটগুলো নতুনভাবে সেজেছে। লাল-নীল-সবুজ ছোট-ছোট বাতির আলোর ছোঁয়ায় রাত ১১টায় বিভিন্ন মার্কেট ও দোকানপাটে ক্রেতাদের কেনাকাটায় সরগরম থাকছে। বিভিন্ন বাজারের ফুটপাতগুলোতেও নিম্ন আয়ের মানুষকে পোষাক কেটাকাটায় ব্যাস্ত থাকতে দেখা গেছে।
নাঙ্গলকোট পৌরবাজারসহ ১৬টি ইউনিয়নের ছোট-বড় বাজারগুলোতে সকাল ১১টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত ঈদের কেনাকাটায় ক্রেতা-বিক্রেতার ব্যস্ত সময় কাটাতে দেখা যায়। গার্মেন্টস, শাড়ি, লুঙ্গি, পাঞ্জাবী, জুতা ও কসমেটিস দোকানগুলোতে ক্রেতাদের বেশি ভিড় দেখা যায়। ক্রেতাদের মধ্যে মহিলা ক্রেতাদের সংখ্যা বেশি। বিশেষ করে প্রবাসীদের স্ত্রী ও আত্মীয়স্বজনরা কেনাকাটায় বেশি এগিয়ে রয়েছেন। বাচ্চাদের জামার মধ্যে সুতি নেট, গোলজামা, পায়জামা, ওড়না, লেহেঙ্গাসহ বড় মেয়েদের পাকিস্তানি পার্সি, পাকিস্তানি থ্রি পিস ও রেডিমেড থ্রি পিসের কদর সবচাইতে বেশি দেখা যায়। বয়স্ক মহিলাদের আন-কমন শাড়ির মধ্যে তানা-বানা শাড়ির কদর বেশি।
নাঙ্গলকোট পৌরসদরসহ বিভিন্ন বাজার ঘুরে দেখা যায়, নাঙ্গলকোট পৌরবাজার, বাঙ্গড্ডা, ঢালুয়া, বক্সগঞ্জ, জোড্ডা, দৌলখাঁড়, ভোলাইন, মাহিনী বাজার, শান্তিরবাজার, ঝাটিয়াপাড়া, পেড়িয়া, মক্রবপুর, মন্নারা ও বটতলী বাজারের বিভিন্ন মার্কেট ও ছোট-বড় দোকানগুলোতে ক্রেতাদের ভিড় বেশি লক্ষ্য করা গেছে। নাঙ্গলকোট পৌর বাজারের নাঙ্গলকোট মেগাশপ, জামান‘স মার্কেট, হাজী আলী মিয়া টাওয়ার, হাজী আলী মিয়া সুপার মার্কেট, টাওয়ার মার্কেট, সুফিয়া শপিংমলে ক্রেতাদের বেশি আনাগোনা। বাঙ্গড্ডা বাজারের আলী মিয়া ম্যানশন, জেনেসা ফ্যাশন পার্ক মার্কেটসহ ছোট-বড় দোকানপাটগুলোতে সকাল ১১টা থেকে রাত ১১টা পর্যন্ত ক্রেতাদের ভিড় দেখা যায়। আলী মিয়া ম্যানশনের ব্যাতিক্রম ফ্যাশন বিক্রিতে এগিয়ে থাকতে দেখা যায়। এছাড়া মফিজ ফ্যাশন, উর্মি বস্ত্র বিতান, খন্দকার গার্মেন্টস, মোল্লা ক্লথ স্টোর ও ফ্যাশন পয়েন্টও বিক্রিতে পিছিয়ে নেই। ফুটপাতসহ অন্যান্য ছোট-বড় দোকানগুলোতেও ক্রেতাদের ভিড় লক্ষ্য করা যায়।
নাঙ্গলকোট পৌর বাজারের হাজী আলী মিয়া টাওয়ারের অতিথি ফ্যাশনের স্বত্বাধিকারী নিজাম উদ্দিন বলেন, আমার দোকানে লেডিস এন্ড জেন্টস এবং শিশু থেকে শুরু করে বড় ছেলে-মেয়েদের সবধরনের পোশাক রয়েছে। মেয়েদের পোশাক একহাজার টাকা থেকে সাড়ে তিনহাজার টাকার পোশাক রয়েছে। বাচ্চাদের পোশাক ২৫০ টাকা থেকে ৫শ টাকার পর্যন্ত রয়েছে। এখন পর্যন্ত মোটামুটি ভালো বিক্রি হচ্ছে। সামনের দিকে আরো বিক্রি বাড়বে বলে আশা করছি।
নাঙ্গলকোট পৌরসদরের বাচ্চাদের পোশাক বিক্রির সবচাইতে বড় দোকান হচ্ছে, হাজী আলী মিয়া সুপার মার্কেট ও সুফিয়া মার্কেটের স্মৃতি বেবী সপ। দোকানের স্বত্বাধিকারী মানিক বলেন, বাচ্চাদের হরেক রকমের পোশাক রয়েছে। তবে ক্রেতাদের মধ্যে সুতি মালের চাহিদা বেশি। স্মৃতি বেবি শপে আসা ক্রেতা হাফসা বলেন, মেয়ে বাচ্চার জন্য ৮৯০ টাকা দিয়ে একটি ফ্রক ক্রয় করেছি। তিনি বলেন, দাম সাধ্যের মধ্যে রয়েছে। বাঙ্গড্ডা বাজারে ঈদ মার্কেটিং করতে আসা কাদবা গ্রামের নাহিমা বলেন, শাড়ি, বাচ্চাদের জামা, পুরুষদের পাঞ্জাবি, লুঙ্গি এবং কসমেটিকস সামাগ্রী মিলে ১৫হাজার কেনাকাটা করেছি। বাঙ্গড্ডা বাজারের ফ্যাশন পয়েন্ট থেকে বাচ্চার জন্য ফ্রক ক্রয় করা ফাতেমা বলেন, কুমিল্লা থেকে বাঙ্গড্ডা বাজারের দোকানগুলোতে দাম একটি বেশি।
বাঙ্গড্ডা বাজারের ব্যাতিক্রম ফ্যাশনের মালিক রাশেদ খান রনি শনিবার রাতে বলেন, বাচ্চাদের পোশাকের মধ্যে সুতি-নেট ফ্রক, গোলজামা, পায়জামা, ওড়না, লেহেঙ্গার চাহিদা বেশি রয়েছে।