সর্বনিম্ন দাম ১০ ও সর্বোচ্চ ১৩৫০ টাকা
নিজস্ব প্রতিবেদক
নারগিস কোপতা, তাওয়া ঝাল ফ্রাই, চিকেন টোস্ট, খাঁচি কাবার, জাফরানি দুধ নান রুটি, মাটন কাবুলি পোলাও , স্পেশাল শাহি মাটন হালিম ও পাকিস্তানি বিফ বিরিয়ানিসহ শত পদের বাহারি ইফতার মিলেছে কুমিল্লা জিলা স্কুলের লাগোয়া বধূয়া ফুড ভিলেজে। গতকাল রোববার বিকেলে প্রথম রমজানে গিয়ে নানা নামের নানা পদের ইফতারির পসরা দেখা গেছে সেখানে। এইসব মুখরোচক ইফতার কিনতে নারী পুরুষ ভিড় জমিয়েছেন। এতে সর্বনিম্ন ১০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৩৫০ টাকা দামের বিভিন্ন পদ আছে।
বধূয়া ফুড ভিলেজের স্বত্বাধিকারী ফুয়াদ আহমেদ বলেন, এখানে ধনী-গরিব, মধ্যবিত্ত সব ধরনের ক্রেতার জন্য ইফতারের বন্দোবস্ত আছে। ১০ টাকা থেকে শুরু করে হাজারের ওপরেও পদ আছে। আমাদের এখানে আজকের খাবার কালকে রাখা হয় না। প্রায় এক দশক ধরে কুমিল্লা নগর, শহরতলি ও জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে ভোক্তারা এখানে এসে ইফতার নিয়ে বাড়ি ফেরেন। অনেকে এখানে বসেও ইফতার করেন।
পদের বাহারি নাম ও দাম: বিফ হান্ডি কেজি ১৩৫০ টাকা, পাকিস্তানি বিফ বিরিয়ানি ২৫০ টাকা, নেহারি ৩০০ টাকা, মাটন কাবুলি পোলাও ২২০-৪০০ টাকা, স্পেশাল শাহী মাটন হালিম ৩৩০-৬৫০ টাকা, মাটন লেগ রোস্ট ৭০০ টাকা, আফগানি দুরুজ ( সোনালী মুরগি ও ডিমসহ) ৪৫০ টাকা, খাঁচি কাবাব ৩৭০ টাকা, চিকেন সাসলিক ১২০ টাকা, বিফ সাসলিক ১৬০ টাকা, চিকেন টিক্কা ১৯০ টাকা, চিকেন ললিপপ ৮০ টাকা, বিফ শিক ১৭০ টাকা, চিকেন বল ৬০ টাকা, চিকেন তান্দুরী ১৪০ টাকা, চিকেন কেরাম লেগ ১৩০ টাকা, সামি কাবাব ৭০ টাকা, চিকেন টোস্ট ৮০ টাকা, তাওয়া ঝাল ফ্রাই ২২০ টাকা, জালি কাবাব ৪০ টাকা, বিফ টিক্কা কাবাব ৬০ টাকা, নারগিস কোপতা ৮০ টাকা, জাফরানি দুধ নানরুটি একটি ৬০ টাকা, ফিস কাটলেট ৬০ টাকা, চিকেন কাটলেট ৭০ টাকা, চিকেন চিপস ১৫ টাকা, অনথন ৬ টা ১৫০ টাকা, ১২ টা ২৮০ টাকা, বেগুনি, পেঁয়াজু, আলুর চপ ও পাকুড়া ১০ টাকা করে , সবজি রোল ৫০ টাকা, বিফ পুলি ৫০ টাকা, চিকেন ফ্রাই ১২০ টাকা, ফিস ফিঙ্গার ৪০ টাকা, চিকেন পুলি ৪০ টাকা, চকলেট অনথন ৩০ টাকা, চিকেন রোল ৭০ টাকা, স্প্রিং রোল ৩০ টাকা, চিকেন নাগেট ৪০ টাকা, ক্রিসপ চিকেন ১২০ টাকা, চিকেন স্টিক ৬০ টাকা, চিকেন ফিঙ্গার ৪০ টাকা, ডিম চপ ৩০ টাকা, ছোলা একজনের জন্য ৩০ টাকা, বোরহানি আধা লিটার ১৪০ টাকা, ইরানি চিকন জিলাপি কেজি ৬০০ টাকা, ফিরনি ৬০ টাকা ও গাজর হালুয়া ৬০ টাকা। এছাড়া পোলাও, মুরগি, ডিম, চাপ, হালিমসহ অন্যান্য খাবারও রয়েছে।
ক্রেতাদের দাবি, কিছু পদের ইফতারির দাম অনেক বেশি। গতবারের চেয়েও বেশি। যা মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তের লাগালের বাইরে।
নগরের মুন্সেফ বাড়ি এলাকার বাসিন্দা পান্না মাহমুদ বলেন, গতবারের চেয়ে এবার মনে হয় দাম বেশি। তারপরেও এখানকার খাবার শিশুদের দারুণ পছন্দ।
নগরের ঠাকুরপাড়া এলাকার বাসিন্দা দেলোয়ার হোসেন মানিক বলেন, প্রতিবছর এখান থেকে জিলাপি ও হালিম কিনি। আজও এলাম।
বধূয়া ফুড ভিলেজে কথা হয় অন্তত ১১ জন ক্রেতার সঙ্গে। তাঁদের ভাষ্য, মুরগি, বিফ ও মাটনের তৈরি খাবার বেশি এখাানে। এইসব খাবারের প্রতি শিশু ও নারীদের আকর্ষণ বেশি।
বধূয়া ফুড ভিলেজের অন্যতম পরিচালক ফাহিম আহমেদ বলেন, বধূয়ার ইরানি চিকন জিলাপি কুমিল্লায় সেরা। প্রতিদিন কয়েক মণ জিলাপি ভাজতে হয়। মচমচে ওই জিলাপি শিশুসহ সব শ্রেণির মানুষের পছন্দ।
নারগিস কোপতা, তাওয়া ঝাল ফ্রাই, চিকেন টোস্ট, খাঁচি কাবার, জাফরানি দুধ নান রুটি, মাটন কাবুলি পোলাও , স্পেশাল শাহি মাটন হালিম ও পাকিস্তানি বিফ বিরিয়ানিসহ শত পদের বাহারি ইফতার মিলেছে কুমিল্লা জিলা স্কুলের লাগোয়া বধূয়া ফুড ভিলেজে। গতকাল রোববার বিকেলে প্রথম রমজানে গিয়ে নানা নামের নানা পদের ইফতারির পসরা দেখা গেছে সেখানে। এইসব মুখরোচক ইফতার কিনতে নারী পুরুষ ভিড় জমিয়েছেন। এতে সর্বনিম্ন ১০ টাকা থেকে সর্বোচ্চ ১ হাজার ৩৫০ টাকা দামের বিভিন্ন পদ আছে।
বধূয়া ফুড ভিলেজের স্বত্বাধিকারী ফুয়াদ আহমেদ বলেন, এখানে ধনী-গরিব, মধ্যবিত্ত সব ধরনের ক্রেতার জন্য ইফতারের বন্দোবস্ত আছে। ১০ টাকা থেকে শুরু করে হাজারের ওপরেও পদ আছে। আমাদের এখানে আজকের খাবার কালকে রাখা হয় না। প্রায় এক দশক ধরে কুমিল্লা নগর, শহরতলি ও জেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে ভোক্তারা এখানে এসে ইফতার নিয়ে বাড়ি ফেরেন। অনেকে এখানে বসেও ইফতার করেন।
পদের বাহারি নাম ও দাম: বিফ হান্ডি কেজি ১৩৫০ টাকা, পাকিস্তানি বিফ বিরিয়ানি ২৫০ টাকা, নেহারি ৩০০ টাকা, মাটন কাবুলি পোলাও ২২০-৪০০ টাকা, স্পেশাল শাহী মাটন হালিম ৩৩০-৬৫০ টাকা, মাটন লেগ রোস্ট ৭০০ টাকা, আফগানি দুরুজ ( সোনালী মুরগি ও ডিমসহ) ৪৫০ টাকা, খাঁচি কাবাব ৩৭০ টাকা, চিকেন সাসলিক ১২০ টাকা, বিফ সাসলিক ১৬০ টাকা, চিকেন টিক্কা ১৯০ টাকা, চিকেন ললিপপ ৮০ টাকা, বিফ শিক ১৭০ টাকা, চিকেন বল ৬০ টাকা, চিকেন তান্দুরী ১৪০ টাকা, চিকেন কেরাম লেগ ১৩০ টাকা, সামি কাবাব ৭০ টাকা, চিকেন টোস্ট ৮০ টাকা, তাওয়া ঝাল ফ্রাই ২২০ টাকা, জালি কাবাব ৪০ টাকা, বিফ টিক্কা কাবাব ৬০ টাকা, নারগিস কোপতা ৮০ টাকা, জাফরানি দুধ নানরুটি একটি ৬০ টাকা, ফিস কাটলেট ৬০ টাকা, চিকেন কাটলেট ৭০ টাকা, চিকেন চিপস ১৫ টাকা, অনথন ৬ টা ১৫০ টাকা, ১২ টা ২৮০ টাকা, বেগুনি, পেঁয়াজু, আলুর চপ ও পাকুড়া ১০ টাকা করে , সবজি রোল ৫০ টাকা, বিফ পুলি ৫০ টাকা, চিকেন ফ্রাই ১২০ টাকা, ফিস ফিঙ্গার ৪০ টাকা, চিকেন পুলি ৪০ টাকা, চকলেট অনথন ৩০ টাকা, চিকেন রোল ৭০ টাকা, স্প্রিং রোল ৩০ টাকা, চিকেন নাগেট ৪০ টাকা, ক্রিসপ চিকেন ১২০ টাকা, চিকেন স্টিক ৬০ টাকা, চিকেন ফিঙ্গার ৪০ টাকা, ডিম চপ ৩০ টাকা, ছোলা একজনের জন্য ৩০ টাকা, বোরহানি আধা লিটার ১৪০ টাকা, ইরানি চিকন জিলাপি কেজি ৬০০ টাকা, ফিরনি ৬০ টাকা ও গাজর হালুয়া ৬০ টাকা। এছাড়া পোলাও, মুরগি, ডিম, চাপ, হালিমসহ অন্যান্য খাবারও রয়েছে।
ক্রেতাদের দাবি, কিছু পদের ইফতারির দাম অনেক বেশি। গতবারের চেয়েও বেশি। যা মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্তের লাগালের বাইরে।
নগরের মুন্সেফ বাড়ি এলাকার বাসিন্দা পান্না মাহমুদ বলেন, গতবারের চেয়ে এবার মনে হয় দাম বেশি। তারপরেও এখানকার খাবার শিশুদের দারুণ পছন্দ।
নগরের ঠাকুরপাড়া এলাকার বাসিন্দা দেলোয়ার হোসেন মানিক বলেন, প্রতিবছর এখান থেকে জিলাপি ও হালিম কিনি। আজও এলাম।
বধূয়া ফুড ভিলেজে কথা হয় অন্তত ১১ জন ক্রেতার সঙ্গে। তাঁদের ভাষ্য, মুরগি, বিফ ও মাটনের তৈরি খাবার বেশি এখাানে। এইসব খাবারের প্রতি শিশু ও নারীদের আকর্ষণ বেশি।
বধূয়া ফুড ভিলেজের অন্যতম পরিচালক ফাহিম আহমেদ বলেন, বধূয়ার ইরানি চিকন জিলাপি কুমিল্লায় সেরা। প্রতিদিন কয়েক মণ জিলাপি ভাজতে হয়। মচমচে ওই জিলাপি শিশুসহ সব শ্রেণির মানুষের পছন্দ।