নিজস্ব প্রতিবেদক
ভারতের বিতর্কিত ওয়াকফ আইন বাতিল ও ফিলিস্তিনে আগ্রাসনের প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে কুমিল্লা জেলা কওমী মাদরাসা সংগঠন। রবিবার (২০ এপ্রিল) কুমিল্লার টাউনহল ময়দান থেকে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের পর মিছিলটি বের হয়। পরে তা শহরের গুরুত্বপূূর্ণ বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পূবালি চত্বরে এসে শেষ হয়।
মিছিলে বক্তারা বলেন, ইসরাইলে নির্মম এই হত্যার সহযোগী আমেরিকা আর ভারতের মুসলিম হত্যা ও বিতর্কিত ওয়াকফ আইনের রচয়িতা মোদি সরকার। সুতরাং অবিলম্বে নব্য ইসরাইল ভারতের বিতর্কিত ওয়াকফ আইন বাতিল করতে হবে।
মিছিলে কুমিল্লা জেলার বিভিন্ন এলাকার কওমী মাদরাসার ছাত্র ও শিক্ষকরা অংশগ্রহণ করে। মিছিলের পূর্বে সমাবেশে সভাপত্বি করেন সংগঠনের সভাপতি আল্লামা নূরুল হক ও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সেক্রেটারি মাও. আবদুল কুদ্দুস, নগরের রাণীর বাজার মাদ্রাসার মুহতামিম হাফেজ মাও. মুনীর হোসেন, সংগঠনের সেক্রেটারি মাও. হাফেজ মাও. ওয়ালিউল্লাহ, সংগঠনের মহানগর সেক্রেটারি মাও. মুনীর হোসেন, মাও. শামীম আহমেদ, মুফতি মাও. নাঈমুল ইসলাম প্রমুখ।
পরে মিছিলটি কান্দিরপাড়, রাজগঞ্জ, মোঘলটুলি, ফৌজদারি, পুলিশলাইন্স হয়ে কান্দিরপাড় পূবালি চত্ত্বরে এসে শেষ হয়।
সংগঠনের সেক্রেটারি মাও. আবদুল কুদ্দুস বক্তব্যে বলেন, ১৪ শ বছর আগে বিশ্ব নবী (স.) জিহাদের কথা বলে গেছে। মুসলমানরা দয়া করে ইসলাইলিদের জায়গা দিয়েছে। আজ তারাই ফিলিস্তিনিদের ওপর নির্যাতন করছে। হামলা করছে। শিশুদের হত্যা করছে। বোমার আঘাতে মানুষের মৃতদেহ আকাশে উড়ছে। যেহেতু বিশ্ব মুসলিম ফতোয়া বোর্ড জিহাদ ফরজ বলে আহবান করেছে আমরা প্রস্তুত আছি। মুসলমানদের রক্ষায় যা করা দরকার আমরা করবোই।
ভারতের বিতর্কিত ওয়াকফ আইন বাতিল ও ফিলিস্তিনে আগ্রাসনের প্রতিবাদে কুমিল্লায় বিক্ষোভ মিছিল করেছে কুমিল্লা জেলা কওমী মাদরাসা সংগঠন। রবিবার (২০ এপ্রিল) কুমিল্লার টাউনহল ময়দান থেকে সংক্ষিপ্ত সমাবেশের পর মিছিলটি বের হয়। পরে তা শহরের গুরুত্বপূূর্ণ বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে পূবালি চত্বরে এসে শেষ হয়।
মিছিলে বক্তারা বলেন, ইসরাইলে নির্মম এই হত্যার সহযোগী আমেরিকা আর ভারতের মুসলিম হত্যা ও বিতর্কিত ওয়াকফ আইনের রচয়িতা মোদি সরকার। সুতরাং অবিলম্বে নব্য ইসরাইল ভারতের বিতর্কিত ওয়াকফ আইন বাতিল করতে হবে।
মিছিলে কুমিল্লা জেলার বিভিন্ন এলাকার কওমী মাদরাসার ছাত্র ও শিক্ষকরা অংশগ্রহণ করে। মিছিলের পূর্বে সমাবেশে সভাপত্বি করেন সংগঠনের সভাপতি আল্লামা নূরুল হক ও বক্তব্য রাখেন সংগঠনের সেক্রেটারি মাও. আবদুল কুদ্দুস, নগরের রাণীর বাজার মাদ্রাসার মুহতামিম হাফেজ মাও. মুনীর হোসেন, সংগঠনের সেক্রেটারি মাও. হাফেজ মাও. ওয়ালিউল্লাহ, সংগঠনের মহানগর সেক্রেটারি মাও. মুনীর হোসেন, মাও. শামীম আহমেদ, মুফতি মাও. নাঈমুল ইসলাম প্রমুখ।
পরে মিছিলটি কান্দিরপাড়, রাজগঞ্জ, মোঘলটুলি, ফৌজদারি, পুলিশলাইন্স হয়ে কান্দিরপাড় পূবালি চত্ত্বরে এসে শেষ হয়।
সংগঠনের সেক্রেটারি মাও. আবদুল কুদ্দুস বক্তব্যে বলেন, ১৪ শ বছর আগে বিশ্ব নবী (স.) জিহাদের কথা বলে গেছে। মুসলমানরা দয়া করে ইসলাইলিদের জায়গা দিয়েছে। আজ তারাই ফিলিস্তিনিদের ওপর নির্যাতন করছে। হামলা করছে। শিশুদের হত্যা করছে। বোমার আঘাতে মানুষের মৃতদেহ আকাশে উড়ছে। যেহেতু বিশ্ব মুসলিম ফতোয়া বোর্ড জিহাদ ফরজ বলে আহবান করেছে আমরা প্রস্তুত আছি। মুসলমানদের রক্ষায় যা করা দরকার আমরা করবোই।