নিজস্ব প্রতিবেদক
গত ১৯/০৪/২০২৫ইং কথিত ন্যাশনাল ফ্রিডম ফাইটারস ফাউন্ডেশনের কুমিল্লা শাখার আহবায়ক মোঃ ইউনুছ কুমিল্লা প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে যে বক্তব্য দিয়াছেন তা সর্বৈব অসত্য, বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। তিনি তার বক্তব্যে রামঘাটস্থ কুমিল্লা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের জমির ব্যাপারে যা বলেছেন- সেক্ষেত্রে আমার বক্তব্য হলো তৎকালীন কুমিল্লা সদরের সংসদ সদস্য ও মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি আ.ক.ম বাহা উদ্দিন বাহার আমার উপর প্রচন্ড চাপ প্রয়োগ করে এবং জাতীয় নেতা ও মন্ত্রীদের দিয়ে আমাকে চাপ প্রয়োগ করে। তাছাড়া ২০১৭ সাল হইতে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ভেঙ্গে দেওয়ায় আমি কুমিল্লার কমান্ডার ছিলাম না। এছাড়া মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নামের দলিল হওয়ায় আমার দলিল দেওয়ার এখতিয়ারও ছিল না। জায়গার ব্যাপারে আমাকে অর্থ প্রদান করছে বলে যে বক্তব্য দিয়েছে তাও সম্পূর্ণ অসত্য। সংবাদ সম্মেলনে আমি অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানিয়েছি বলে যে বক্তব্য দিয়াছে তারও কোন ভিত্তি নেই। কারণ মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই এর দায়িত্ব ছিল উপজেলা যাচাই বাছাই কমিটির। এসব কমিটির সভাপতি ছিলেন সকল এমপিগণ এবং সদস্য সচিব ছিলেন, সকল উপজেলার ইউএনওগণ ।
প্রকাশ থাকে যে, গত কয়েকদিন পূর্বে ন্যাশনাল ফ্রিডম ফাইটারস ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এস.এম. জাহাঙ্গীর একজন অমুক্তিযোদ্ধা। তার মুক্তিযোদ্ধা গেজেট বাতিল করার জন্য জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) এ আমি একটি চিঠি দেই। উক্ত চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে জামুকা এস.এম. জাহাঙ্গীরের গেজেট বাতিল করার নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এই খবরে ক্ষীপ্ত হয়ে জাহাঙ্গীর তার লোকজন দিয়ে আমাকে হেয় প্রতিপন্ন ও প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য এই সংবাদ সম্মেলন করায়। আমি উক্ত সম্মেলনে উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও অসত্য বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাইতেছি।
পরবর্তীতে আমি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিস্তারিত জানাবো ।
(সফিউল আহমেদ বাবুল)
সাবেক কমান্ডার
কুমিল্লা জেলা ইউনিট কমান্ড
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ
গত ১৯/০৪/২০২৫ইং কথিত ন্যাশনাল ফ্রিডম ফাইটারস ফাউন্ডেশনের কুমিল্লা শাখার আহবায়ক মোঃ ইউনুছ কুমিল্লা প্রেস ক্লাবে এক সংবাদ সম্মেলনে যে বক্তব্য দিয়াছেন তা সর্বৈব অসত্য, বানোয়াট ও উদ্দেশ্য প্রণোদিত। তিনি তার বক্তব্যে রামঘাটস্থ কুমিল্লা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের জমির ব্যাপারে যা বলেছেন- সেক্ষেত্রে আমার বক্তব্য হলো তৎকালীন কুমিল্লা সদরের সংসদ সদস্য ও মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি আ.ক.ম বাহা উদ্দিন বাহার আমার উপর প্রচন্ড চাপ প্রয়োগ করে এবং জাতীয় নেতা ও মন্ত্রীদের দিয়ে আমাকে চাপ প্রয়োগ করে। তাছাড়া ২০১৭ সাল হইতে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ ভেঙ্গে দেওয়ায় আমি কুমিল্লার কমান্ডার ছিলাম না। এছাড়া মুক্তিযোদ্ধা সংসদের নামের দলিল হওয়ায় আমার দলিল দেওয়ার এখতিয়ারও ছিল না। জায়গার ব্যাপারে আমাকে অর্থ প্রদান করছে বলে যে বক্তব্য দিয়েছে তাও সম্পূর্ণ অসত্য। সংবাদ সম্মেলনে আমি অনেক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা বানিয়েছি বলে যে বক্তব্য দিয়াছে তারও কোন ভিত্তি নেই। কারণ মুক্তিযোদ্ধা যাচাই বাছাই এর দায়িত্ব ছিল উপজেলা যাচাই বাছাই কমিটির। এসব কমিটির সভাপতি ছিলেন সকল এমপিগণ এবং সদস্য সচিব ছিলেন, সকল উপজেলার ইউএনওগণ ।
প্রকাশ থাকে যে, গত কয়েকদিন পূর্বে ন্যাশনাল ফ্রিডম ফাইটারস ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান এস.এম. জাহাঙ্গীর একজন অমুক্তিযোদ্ধা। তার মুক্তিযোদ্ধা গেজেট বাতিল করার জন্য জাতীয় মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল (জামুকা) এ আমি একটি চিঠি দেই। উক্ত চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে জামুকা এস.এম. জাহাঙ্গীরের গেজেট বাতিল করার নীতিগত সিদ্ধান্ত গ্রহণ করে। এই খবরে ক্ষীপ্ত হয়ে জাহাঙ্গীর তার লোকজন দিয়ে আমাকে হেয় প্রতিপন্ন ও প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য এই সংবাদ সম্মেলন করায়। আমি উক্ত সম্মেলনে উদ্দেশ্য প্রণোদিত ও অসত্য বক্তব্যের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাইতেছি।
পরবর্তীতে আমি সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে বিস্তারিত জানাবো ।
(সফিউল আহমেদ বাবুল)
সাবেক কমান্ডার
কুমিল্লা জেলা ইউনিট কমান্ড
বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ