নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা শহরতলির শাসনগাছা এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন প্রায় দুই বছর আগে মারা যান। কিন্তু গতকাল মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) তাঁকে কুড়িগ্রামের মীর ইসমাইল হোসেন কলেজের অধ্যক্ষ পদে পদায়ন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ২০২৩ সালের ১২ এপ্রিল জামাল উদ্দীন কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে কর্মরত থাকাবস্থায় মারা যান। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এমন কাণ্ডে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন জামাল উদ্দীনের সহধর্মিনী তাহমিনা বেগম ও শিক্ষা সংশ্লিষ্ট মহল।
জামাল উদ্দীনের মেয়ে ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকা। গত বছরের ১৫ মার্চ অবন্তিকা আত্নহত্যা করেন। ওই বছরের ১৫ অবন্তিকা স্নাতকোত্তরে সিজিপিএ ৩ দশমিক ৬৫ পেয়েছিলেন। বাবার মতো মেয়েও তাঁদের প্রত্যাশিত অর্জন দেখে যেতে পারেননি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, জামাল উদ্দীন কুমিল্লা সরকারি মহিলা কলেজে দীর্ঘদিন পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। এরপর তিনি চট্রগ্রামের সাতকানিয়া সরকারি কলেজে যোগদান করেন। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন ভোটগ্রহণ কালে তাঁর ওপর হামলা হয়। ওই সময়ে তাঁকে ভোটকেন্দ্রে কুপিয়ে জখম করা হয়। দীর্ঘদিন চিকিৎসা নেওয়ার পর তিনি কিছুটা সুস্থ হয়ে ওঠেন। পরে তাঁকে কুমিল্লা সরকারি কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে সংযুক্ত করা হয়। এরপর তিনি অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পেয়ে কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে যোগ দেন। ২০২৩ সালের ১২ এপ্রিল জামাল উদ্দীন মারা যান। গতকাল মঙ্গলবার মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সরকারি কলেজ-২ শাখার উপসচিব মো. মাহবুব আলম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে ওই তথ্য জানানো হয়।
জানতে চাইলে কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মির্জা মো. নাসির উদ্দিন বলেন, জামাল উদ্দীন ২০২৩ সালের ১২ এপ্রিল মারা যান। কেন ওনার নাম অধ্যক্ষ পদে আসল তা বুঝতে পারছি না।
মোহাম্মদ জামাল উদ্দীনের সহধর্মিনী তাহমিনা বেগম বলেন, জামাল উদ্দীন জীবিত থাকাবস্থায় অধ্যক্ষ হয়েছেন, সেটা জানতে পারলেন না।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সরকারি কলেজ-২ শাখার উপসচিব মো. মাহবুব আলম সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, এটা ভুলে হয়েছে।
কুমিল্লা শহরতলির শাসনগাছা এলাকার বাসিন্দা মোহাম্মদ জামাল উদ্দীন প্রায় দুই বছর আগে মারা যান। কিন্তু গতকাল মঙ্গলবার (৮ এপ্রিল) তাঁকে কুড়িগ্রামের মীর ইসমাইল হোসেন কলেজের অধ্যক্ষ পদে পদায়ন করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। ২০২৩ সালের ১২ এপ্রিল জামাল উদ্দীন কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের বিভাগীয় প্রধান হিসেবে কর্মরত থাকাবস্থায় মারা যান। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের এমন কাণ্ডে বিস্ময় প্রকাশ করেছেন জামাল উদ্দীনের সহধর্মিনী তাহমিনা বেগম ও শিক্ষা সংশ্লিষ্ট মহল।
জামাল উদ্দীনের মেয়ে ছিলেন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের শিক্ষার্থী ফাইরুজ সাদাফ অবন্তিকা। গত বছরের ১৫ মার্চ অবন্তিকা আত্নহত্যা করেন। ওই বছরের ১৫ অবন্তিকা স্নাতকোত্তরে সিজিপিএ ৩ দশমিক ৬৫ পেয়েছিলেন। বাবার মতো মেয়েও তাঁদের প্রত্যাশিত অর্জন দেখে যেতে পারেননি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, জামাল উদ্দীন কুমিল্লা সরকারি মহিলা কলেজে দীর্ঘদিন পদার্থবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষক ছিলেন। এরপর তিনি চট্রগ্রামের সাতকানিয়া সরকারি কলেজে যোগদান করেন। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের দিন ভোটগ্রহণ কালে তাঁর ওপর হামলা হয়। ওই সময়ে তাঁকে ভোটকেন্দ্রে কুপিয়ে জখম করা হয়। দীর্ঘদিন চিকিৎসা নেওয়ার পর তিনি কিছুটা সুস্থ হয়ে ওঠেন। পরে তাঁকে কুমিল্লা সরকারি কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে সংযুক্ত করা হয়। এরপর তিনি অধ্যাপক পদে পদোন্নতি পেয়ে কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের পদার্থবিজ্ঞান বিভাগে যোগ দেন। ২০২৩ সালের ১২ এপ্রিল জামাল উদ্দীন মারা যান। গতকাল মঙ্গলবার মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সরকারি কলেজ-২ শাখার উপসচিব মো. মাহবুব আলম স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে ওই তথ্য জানানো হয়।
জানতে চাইলে কুড়িগ্রাম সরকারি কলেজের অধ্যক্ষ মির্জা মো. নাসির উদ্দিন বলেন, জামাল উদ্দীন ২০২৩ সালের ১২ এপ্রিল মারা যান। কেন ওনার নাম অধ্যক্ষ পদে আসল তা বুঝতে পারছি না।
মোহাম্মদ জামাল উদ্দীনের সহধর্মিনী তাহমিনা বেগম বলেন, জামাল উদ্দীন জীবিত থাকাবস্থায় অধ্যক্ষ হয়েছেন, সেটা জানতে পারলেন না।
মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের সরকারি কলেজ-২ শাখার উপসচিব মো. মাহবুব আলম সাংবাদিকদের জানিয়েছেন, এটা ভুলে হয়েছে।