নাঙ্গলকোট প্রতিনিধি
নাঙ্গলকোট উপজেলার বাঙ্গড্ডা ইউনিয়ন বিএনপির বিভিন্ন ওয়ার্ড সম্মেলনের প্রথমদিন গতকাল রোববার (২০এপ্রিল) বিশৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে সম্মেলন শেষ না করে জেলা নেতৃবৃন্দ কুমিল্লায় চলে যান।
তাদের ৫টি টিম ৫টি ওয়ার্ড সম্মেলন শেষ করলেও দু‘টির ফলাফল প্রকাশ না করে সম্মেলন শেষ করেন। একটি ওয়ার্ড কমিটির সম্মেলনের ফলাফল প্রকাশ না করায় ওয়ার্ড বিএনপির কাউন্সিলদের তোপের মুখে পড়ে দু‘ঘন্টা অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন জেলা ও উপজেলা নেতৃবৃন্দ। এছাড়া অবশিষ্ট ৪টি ওয়ার্ড বিএনপির সম্মেলন না হওয়ায় ওয়ার্ড বিএনপির নেতাকর্মীরা এজন্য জেলা নেতৃবৃন্দের প্রতি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তারা ঘন্টার পর-ঘন্টা দীর্ঘ অপেক্ষার পর সম্মেলন না হওয়ায় হতাশ হয়ে বাড়ি ফেরেন।
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম ভিপি অবশিষ্ট ৪টি ওয়ার্ড সম্মেলন শেষ না করে কুমিল্লায় চলে যাওয়ার বিষয়ে বলেন, জরুরী কাজ থাকায় আমরা কুমিল্লায় চলে এসেছি। স্থগিত দুটির ফলাফল প্রকাশ এবং অবশিষ্ট ৪টি ওয়ার্ড বিএনপির সম্মেলন উপজেলা বিএনপি নেতৃবৃন্দ শেষ করবেন ।
জানা যায়, রবিবার সকালে জেলা বিএনপির ৫টি টিম উপজেলার বাঙ্গড্ডা ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ডের সম্মেলন শুরু করেন। তারা প্রথমে ৯নং ওয়ার্ড পরিকোট দিয়ে শুরু করেন। পরে তারা ১নং ওয়ার্ড নশরতপুর, ৬নং ওয়ার্ড বাঙ্গড্ডা, ৭নং ওয়ার্ড গান্দাছি ও ৮নং ওয়ার্ড শ্যামপুরে সম্মেলন শুরু করেন। ১নং, ৯নং ও ৮নং ওয়ার্ড সম্মেলন শান্তিপূর্ণভাবে শেষ করলেও ৬নং ওয়ার্ড ও ৭ নং ওয়ার্ড সম্মেলনে ফলাফল প্রকাশ না করে জেলা ও উপজেলা নেতৃবৃন্দ সম্মেলনস্থল ত্যাগ করেন।
৭নং ওয়ার্ড গান্দাছি সম্মেলনের ফলাফল ঘোষণা না করার বিষয়ে বাঙ্গড্ডা ইউনিয়ন বিএনপি নেতা ও কাউন্সিলর সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গফুর ভূঁইয়ার অনুসারী আবুল কালাম আজাদ বলেন, জেলা বিএনপির টিমের অন্যতম সদস্য ও জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আমিরুজ্জামান আমির বলেন, গণতান্ত্রিকভাবে ওয়ার্ড সম্মেলনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কে থাকবে না থাকবে, এটা বিষয় নয়। কিন্তু উপজেলা বিএনপির আহবায়ক নজির আহমেদ ভূঁইয়ার লোকজন না থাকায় তারা কমিটি করতে রাজি হয় নাই। এক পর্যায়ে উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক একরামুল হক মজুমদার তাদের পক্ষ হয়ে সময় চায়। কিন্তু আমাদের কাউন্সিলররা এতে রাজি হয় নাই। এতে করে কাউন্সিলর সদ্যদের তোপের মুখে জেলা নেতৃবৃন্দ দু‘ঘন্টা আটক পড়েন। এক পর্যায়ে কমিটি ঘোষণা না করে তারা চলে যান।
৬নং ওয়ার্ড বাঙ্গড্ডা সভাপতি প্রার্থী উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ আব্দুল গফুর ভূঁইয়ার অনুসারী মাহবুবুল হক মেম্বার বলেন, জেলা ও উপজেলা নেতৃবৃন্দ ফলাফল প্রকাশ না করে কমিটির কাগজপত্র নিয়ে গেছে। তিনি অভিযোগ করে বলেন, আমরা ভোটের মাধ্যমে নেতৃবৃন্দকে কমিটির নির্বাচনের কথা বলি। আমার শতকরা ৮০ভাগ সদস্য ভোট দিতে প্রস্তুত রয়েছে। কিন্তু উপজেলা বিএনপির আহবায়ক নজির আহমেদ ভূঁইয়ার অনুসারী নেতাকর্মীরা বহিরাগত পাশ্ববর্তী নিমুড়ী আশ্রয়ন প্রকল্পের মহিলাদের ভোট দিতে নিয়ে আসেন। এনিয়ে ঝামেলা সৃষ্টি হলে জেলা টিম সম্মেলনস্থল ত্যাগ করেন।
৪নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও ইউনিয়ন বিএনপি নেতা মাঈন উদ্দিন বলেন, আমাদের সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল দুপুর দুইটার দিকে। কাউন্সিরলর সদস্যরা দুপুর ১টা থেকে থেকে সম্মেলনস্থলে অপেক্ষা করতে থাকেন। তারা দীর্ঘ ৩ঘন্টা বিকেল ৪টা পর্যন্ত কষ্ট স্বীকার করে অপেক্ষা করেও সম্মেলন না হওয়ায় নিরাশ হয়ে তাদেরকে ফিরে যেতে হয়েছে।
সম্মেলন স্থগিত হওয়া অন্য ওয়ার্ডগুলো হচ্ছে, ২নং ওয়ার্ড (নুরপুর ও বেরী), ৩ নং ওয়ার্ড (হেসিয়ারা) ও ৫নং ওয়ার্ড (আঙ্গলখোঁড়, রামেরবাগ ও নিমুড়ী)।
১নং ওয়ার্ডে (নসরতপুর ও ছোটস্বাঙ্গিশ্বর) কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গফুর ভূঁইয়ার অনুসারী মাসুদ পারভেজ মজুমদার ও মহিন উদ্দিন মহিন। ৯নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটে বিজয়ী সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন উপজেলা বিএনপির আহবায়ক নজির আহমেদ ভূঁইয়ার অনুসারী মাওলানা আব্দুল মালেক ও সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গফুর ভূঁইয়ার অনুসারী জিয়াউর রহমান জিয়া। ৮নং ওয়ার্ড শ্যামপুর সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গফুর ভূঁইয়ার অনুসারী আহসান উল্লাহ। সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক নজির আহমেদ ভূঁইয়ার অনুসারী খোরশেদ বাবুর্চি।
জেলার ৫টি টিমে উপস্থিত ছিলেন, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম ভিপি, যুগ্ম আহবায়ক আমিরুজ্জামান আমির, নজরুল হক ভূঁইয়া স্বপন, মুজাহিদ চৌধুরী, মোস্তফা জামান, সারোয়ার জাহান দোলন, মাহবুব চৌধুরী, কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য সাবেরা আলাউদ্দিন, লাকসাম উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য আবদুর রহমান বাদল, মনোহরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক শাহ সুলতান খোকন, জেলা মহিলা দলের সভানেত্রী সখিনা বেগম, সাধারণ সম্পাদক কামরুন নাহার, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক নজির আহমেদ ভূঁইয়া, সদস্য সচিব নুরুল আফছার নয়ন, যুগ্ম আহবায়ক এ্যাডভোকেট হামিদুল হক ভূঁইয়া, আলী আক্কাছ, সায়েম আজাদ, কলিম উল্লাহ, একরামুলক হক মজুমদার, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য একেএম সায়েম মজুমদার শিপু প্রমুখ।
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম ভিপি বলেন, বাঙ্গড্ডা ইউনিয়ন সম্মেলনকে জেলা নেতৃবৃন্দ পাইলট প্রজেক্ট হিসেবে গ্রহণ করেন। তিনি অবশিষ্ট ৪টি ওয়ার্ড সম্মেলন শেষ না করে কুমিল্লায় চলে যাওয়ার বিষয়ে বলেন, জরুরী কাজ থাকায় আমরা কুমিল্লায় চলে এসেছি। স্থগিত দুটির ফলাফল প্রকাশ এবং অবশিষ্ট ৪টি ওয়ার্ড বিএনপির সম্মেলন উপজেলা বিএনপি নেতৃবৃন্দ শেষ করবেন।
নাঙ্গলকোট উপজেলার বাঙ্গড্ডা ইউনিয়ন বিএনপির বিভিন্ন ওয়ার্ড সম্মেলনের প্রথমদিন গতকাল রোববার (২০এপ্রিল) বিশৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে সম্মেলন শেষ না করে জেলা নেতৃবৃন্দ কুমিল্লায় চলে যান।
তাদের ৫টি টিম ৫টি ওয়ার্ড সম্মেলন শেষ করলেও দু‘টির ফলাফল প্রকাশ না করে সম্মেলন শেষ করেন। একটি ওয়ার্ড কমিটির সম্মেলনের ফলাফল প্রকাশ না করায় ওয়ার্ড বিএনপির কাউন্সিলদের তোপের মুখে পড়ে দু‘ঘন্টা অবরুদ্ধ হয়ে পড়েন জেলা ও উপজেলা নেতৃবৃন্দ। এছাড়া অবশিষ্ট ৪টি ওয়ার্ড বিএনপির সম্মেলন না হওয়ায় ওয়ার্ড বিএনপির নেতাকর্মীরা এজন্য জেলা নেতৃবৃন্দের প্রতি তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেন। তারা ঘন্টার পর-ঘন্টা দীর্ঘ অপেক্ষার পর সম্মেলন না হওয়ায় হতাশ হয়ে বাড়ি ফেরেন।
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম ভিপি অবশিষ্ট ৪টি ওয়ার্ড সম্মেলন শেষ না করে কুমিল্লায় চলে যাওয়ার বিষয়ে বলেন, জরুরী কাজ থাকায় আমরা কুমিল্লায় চলে এসেছি। স্থগিত দুটির ফলাফল প্রকাশ এবং অবশিষ্ট ৪টি ওয়ার্ড বিএনপির সম্মেলন উপজেলা বিএনপি নেতৃবৃন্দ শেষ করবেন ।
জানা যায়, রবিবার সকালে জেলা বিএনপির ৫টি টিম উপজেলার বাঙ্গড্ডা ইউনিয়নের ৯টি ওয়ার্ডের সম্মেলন শুরু করেন। তারা প্রথমে ৯নং ওয়ার্ড পরিকোট দিয়ে শুরু করেন। পরে তারা ১নং ওয়ার্ড নশরতপুর, ৬নং ওয়ার্ড বাঙ্গড্ডা, ৭নং ওয়ার্ড গান্দাছি ও ৮নং ওয়ার্ড শ্যামপুরে সম্মেলন শুরু করেন। ১নং, ৯নং ও ৮নং ওয়ার্ড সম্মেলন শান্তিপূর্ণভাবে শেষ করলেও ৬নং ওয়ার্ড ও ৭ নং ওয়ার্ড সম্মেলনে ফলাফল প্রকাশ না করে জেলা ও উপজেলা নেতৃবৃন্দ সম্মেলনস্থল ত্যাগ করেন।
৭নং ওয়ার্ড গান্দাছি সম্মেলনের ফলাফল ঘোষণা না করার বিষয়ে বাঙ্গড্ডা ইউনিয়ন বিএনপি নেতা ও কাউন্সিলর সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গফুর ভূঁইয়ার অনুসারী আবুল কালাম আজাদ বলেন, জেলা বিএনপির টিমের অন্যতম সদস্য ও জেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক আমিরুজ্জামান আমির বলেন, গণতান্ত্রিকভাবে ওয়ার্ড সম্মেলনের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। কে থাকবে না থাকবে, এটা বিষয় নয়। কিন্তু উপজেলা বিএনপির আহবায়ক নজির আহমেদ ভূঁইয়ার লোকজন না থাকায় তারা কমিটি করতে রাজি হয় নাই। এক পর্যায়ে উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক একরামুল হক মজুমদার তাদের পক্ষ হয়ে সময় চায়। কিন্তু আমাদের কাউন্সিলররা এতে রাজি হয় নাই। এতে করে কাউন্সিলর সদ্যদের তোপের মুখে জেলা নেতৃবৃন্দ দু‘ঘন্টা আটক পড়েন। এক পর্যায়ে কমিটি ঘোষণা না করে তারা চলে যান।
৬নং ওয়ার্ড বাঙ্গড্ডা সভাপতি প্রার্থী উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ আব্দুল গফুর ভূঁইয়ার অনুসারী মাহবুবুল হক মেম্বার বলেন, জেলা ও উপজেলা নেতৃবৃন্দ ফলাফল প্রকাশ না করে কমিটির কাগজপত্র নিয়ে গেছে। তিনি অভিযোগ করে বলেন, আমরা ভোটের মাধ্যমে নেতৃবৃন্দকে কমিটির নির্বাচনের কথা বলি। আমার শতকরা ৮০ভাগ সদস্য ভোট দিতে প্রস্তুত রয়েছে। কিন্তু উপজেলা বিএনপির আহবায়ক নজির আহমেদ ভূঁইয়ার অনুসারী নেতাকর্মীরা বহিরাগত পাশ্ববর্তী নিমুড়ী আশ্রয়ন প্রকল্পের মহিলাদের ভোট দিতে নিয়ে আসেন। এনিয়ে ঝামেলা সৃষ্টি হলে জেলা টিম সম্মেলনস্থল ত্যাগ করেন।
৪নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর ও ইউনিয়ন বিএনপি নেতা মাঈন উদ্দিন বলেন, আমাদের সম্মেলন হওয়ার কথা ছিল দুপুর দুইটার দিকে। কাউন্সিরলর সদস্যরা দুপুর ১টা থেকে থেকে সম্মেলনস্থলে অপেক্ষা করতে থাকেন। তারা দীর্ঘ ৩ঘন্টা বিকেল ৪টা পর্যন্ত কষ্ট স্বীকার করে অপেক্ষা করেও সম্মেলন না হওয়ায় নিরাশ হয়ে তাদেরকে ফিরে যেতে হয়েছে।
সম্মেলন স্থগিত হওয়া অন্য ওয়ার্ডগুলো হচ্ছে, ২নং ওয়ার্ড (নুরপুর ও বেরী), ৩ নং ওয়ার্ড (হেসিয়ারা) ও ৫নং ওয়ার্ড (আঙ্গলখোঁড়, রামেরবাগ ও নিমুড়ী)।
১নং ওয়ার্ডে (নসরতপুর ও ছোটস্বাঙ্গিশ্বর) কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটে সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গফুর ভূঁইয়ার অনুসারী মাসুদ পারভেজ মজুমদার ও মহিন উদ্দিন মহিন। ৯নং ওয়ার্ডে কাউন্সিলরদের প্রত্যক্ষ ভোটে বিজয়ী সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন উপজেলা বিএনপির আহবায়ক নজির আহমেদ ভূঁইয়ার অনুসারী মাওলানা আব্দুল মালেক ও সাধারণ সম্পাদক হয়েছেন, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গফুর ভূঁইয়ার অনুসারী জিয়াউর রহমান জিয়া। ৮নং ওয়ার্ড শ্যামপুর সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য ও সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুল গফুর ভূঁইয়ার অনুসারী আহসান উল্লাহ। সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হয়েছেন, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক নজির আহমেদ ভূঁইয়ার অনুসারী খোরশেদ বাবুর্চি।
জেলার ৫টি টিমে উপস্থিত ছিলেন, কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম ভিপি, যুগ্ম আহবায়ক আমিরুজ্জামান আমির, নজরুল হক ভূঁইয়া স্বপন, মুজাহিদ চৌধুরী, মোস্তফা জামান, সারোয়ার জাহান দোলন, মাহবুব চৌধুরী, কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য সাবেরা আলাউদ্দিন, লাকসাম উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য আবদুর রহমান বাদল, মনোহরগঞ্জ উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক শাহ সুলতান খোকন, জেলা মহিলা দলের সভানেত্রী সখিনা বেগম, সাধারণ সম্পাদক কামরুন নাহার, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক নজির আহমেদ ভূঁইয়া, সদস্য সচিব নুরুল আফছার নয়ন, যুগ্ম আহবায়ক এ্যাডভোকেট হামিদুল হক ভূঁইয়া, আলী আক্কাছ, সায়েম আজাদ, কলিম উল্লাহ, একরামুলক হক মজুমদার, উপজেলা বিএনপির আহবায়ক কমিটির সদস্য একেএম সায়েম মজুমদার শিপু প্রমুখ।
কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির সদস্য সচিব আশিকুর রহমান মাহমুদ ওয়াসিম ভিপি বলেন, বাঙ্গড্ডা ইউনিয়ন সম্মেলনকে জেলা নেতৃবৃন্দ পাইলট প্রজেক্ট হিসেবে গ্রহণ করেন। তিনি অবশিষ্ট ৪টি ওয়ার্ড সম্মেলন শেষ না করে কুমিল্লায় চলে যাওয়ার বিষয়ে বলেন, জরুরী কাজ থাকায় আমরা কুমিল্লায় চলে এসেছি। স্থগিত দুটির ফলাফল প্রকাশ এবং অবশিষ্ট ৪টি ওয়ার্ড বিএনপির সম্মেলন উপজেলা বিএনপি নেতৃবৃন্দ শেষ করবেন।