লাকসাম প্রতিনিধি
টর্চের আলো চোখে পড়ায় এক পুলিশ কনস্টেবলের বাড়িতে হামলার অভিযোগ উঠেছে স্বেচ্ছাসেবকদলের ইউনিয়ন সভাপতির বিরুদ্ধে। কুমিল্লার লাকসামে এ ঘটনা ঘটে। এতে কনস্টেবল সাদ্দামকে কুপিয়ে ও তার পরিবারকে পিটিয়ে আহত করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) দিবাগত রাতে কুমিল্লা লাকসাম উপজেলার উত্তরদা ইউনিয়নের মনপাল গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ওই ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকদলের সভাপতির নাম এমরান হোসেন। ঘটনার পর থেকে তিনিসহ হামলায় জড়িতরা আত্নগোপন রয়েছে।
আহতদেরকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
আহত পুলিশ কনস্টেবল সাদ্দাম ফেনী জেলার দাগনভূঞা থানায় পুলিশ কনস্টেবল পদে কর্মরত রয়েছেন। তিনি পরিবার নিয়ে নিজ বাড়ি লাকসাম মনপাল গ্রামে ঈদের ছুটিতে আসেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর মনপাল গ্রামের বেলাল মেম্বারের বাড়ি ঘরে আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। বেশ কিছুদিন আগে ওই গ্রামের ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকদলের সভাপতি এমরান হোসেন একটি ব্যানার টানায়। দু’একদিন আগে শিশুরা খেলার সময় ঢিল মারলে সেটি ছিঁড়ে যায়। ওইদিন সন্ধ্যায় ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকদলের সভাপতি এমরান ব্যানার ছেঁড়াকে কেন্দ্র করে গালাগাল করে। এসময় রাতে রাস্তা দিয়ে টর্চের আলোয় ঘরে ফিরছিলেন ছুটিতে আসা পুলিশ কনস্টেবল সাদ্দাম হোসেন। টর্চের আলো দূর থেকে এমরানের চোখে পড়লে সে উত্তেজিত হয়ে দলবল নিয়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে কনস্টেবল সাদ্দামের বাড়িতে হামলা চালায়। এসময় কনস্টেবলকে কুপিয়ে ও পরিবারের লোকজনকে বেধড়ক পিটিয়ে আহত করা হয়।
খবর পেয়ে ওই এলাকায় আসেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা অভিযান চালিয়ে নিয়ন্ত্রণে আনা হয় ও বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
আহত পুলিশ কনস্টেবল বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে আমি টর্চের আলো দূর থেকে ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এমরানের চোখে পড়লে সে উত্তেজিত হয়ে দলবল নিয়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আমার উপর হামলা করে এবং আমার বাড়ির লোকজনকে পিটিয়ে আহত প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে পালিয়ে যায়।
লাকসাম উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মাসুদ রানা বেলাল বলেন, তার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ উঠেছে তা দলের কেন্দ্রকে জানানো হয়েছে। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন আছে।
এ বিষয়ে জানতে লাকসাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজনীন সুলতানা বলেন, পুলিশ কনস্টেবল দাগনভূঞা থানায় কর্মরত রয়েছে। সে ঈদের ছুটিতে লাকসাম মনপাল গ্রামে নিজ বাড়িতে আসেন। বৃহস্পতিবার রাতে সাদ্দাম টর্চের আলো দূর থেকে স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবকদলে নেতা এমরানের চোখে পড়লে সে উত্তেজিত হয়ে লোকজন নিয়ে কনস্টেবল সাদ্দামের উপর হামলা করে এতে সাদ্দামসহ পরিবারের ৩ জন আহত হয়। পরে আহত অবস্থায় সাদ্দামকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। এ ঘটনায় আমরা আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া জন্য তদন্ত করছি।
টর্চের আলো চোখে পড়ায় এক পুলিশ কনস্টেবলের বাড়িতে হামলার অভিযোগ উঠেছে স্বেচ্ছাসেবকদলের ইউনিয়ন সভাপতির বিরুদ্ধে। কুমিল্লার লাকসামে এ ঘটনা ঘটে। এতে কনস্টেবল সাদ্দামকে কুপিয়ে ও তার পরিবারকে পিটিয়ে আহত করা হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (৩ এপ্রিল) দিবাগত রাতে কুমিল্লা লাকসাম উপজেলার উত্তরদা ইউনিয়নের মনপাল গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
ওই ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকদলের সভাপতির নাম এমরান হোসেন। ঘটনার পর থেকে তিনিসহ হামলায় জড়িতরা আত্নগোপন রয়েছে।
আহতদেরকে স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। খবর পেয়ে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন।
আহত পুলিশ কনস্টেবল সাদ্দাম ফেনী জেলার দাগনভূঞা থানায় পুলিশ কনস্টেবল পদে কর্মরত রয়েছেন। তিনি পরিবার নিয়ে নিজ বাড়ি লাকসাম মনপাল গ্রামে ঈদের ছুটিতে আসেন।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, শেখ হাসিনা সরকার পতনের পর মনপাল গ্রামের বেলাল মেম্বারের বাড়ি ঘরে আগুন লাগিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হয়। বেশ কিছুদিন আগে ওই গ্রামের ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকদলের সভাপতি এমরান হোসেন একটি ব্যানার টানায়। দু’একদিন আগে শিশুরা খেলার সময় ঢিল মারলে সেটি ছিঁড়ে যায়। ওইদিন সন্ধ্যায় ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবকদলের সভাপতি এমরান ব্যানার ছেঁড়াকে কেন্দ্র করে গালাগাল করে। এসময় রাতে রাস্তা দিয়ে টর্চের আলোয় ঘরে ফিরছিলেন ছুটিতে আসা পুলিশ কনস্টেবল সাদ্দাম হোসেন। টর্চের আলো দূর থেকে এমরানের চোখে পড়লে সে উত্তেজিত হয়ে দলবল নিয়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে কনস্টেবল সাদ্দামের বাড়িতে হামলা চালায়। এসময় কনস্টেবলকে কুপিয়ে ও পরিবারের লোকজনকে বেধড়ক পিটিয়ে আহত করা হয়।
খবর পেয়ে ওই এলাকায় আসেন পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা অভিযান চালিয়ে নিয়ন্ত্রণে আনা হয় ও বর্তমানে পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে।
আহত পুলিশ কনস্টেবল বলেন, বৃহস্পতিবার রাতে আমি টর্চের আলো দূর থেকে ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি এমরানের চোখে পড়লে সে উত্তেজিত হয়ে দলবল নিয়ে দেশীয় অস্ত্র নিয়ে আমার উপর হামলা করে এবং আমার বাড়ির লোকজনকে পিটিয়ে আহত প্রাণনাশের হুমকি দিয়ে পালিয়ে যায়।
লাকসাম উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মাসুদ রানা বেলাল বলেন, তার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ উঠেছে তা দলের কেন্দ্রকে জানানো হয়েছে। তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ প্রক্রিয়াধীন আছে।
এ বিষয়ে জানতে লাকসাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নাজনীন সুলতানা বলেন, পুলিশ কনস্টেবল দাগনভূঞা থানায় কর্মরত রয়েছে। সে ঈদের ছুটিতে লাকসাম মনপাল গ্রামে নিজ বাড়িতে আসেন। বৃহস্পতিবার রাতে সাদ্দাম টর্চের আলো দূর থেকে স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবকদলে নেতা এমরানের চোখে পড়লে সে উত্তেজিত হয়ে লোকজন নিয়ে কনস্টেবল সাদ্দামের উপর হামলা করে এতে সাদ্দামসহ পরিবারের ৩ জন আহত হয়। পরে আহত অবস্থায় সাদ্দামকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়া হয়। এ ঘটনায় আমরা আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া জন্য তদন্ত করছি।
ভাইবোনকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় নিহতদের বাবা আব্দুল বাতেন বাদি হয়ে মামলা দায়ের করেছেন
৩ ঘণ্টা আগেবেনজীর আহমেদের ঘটনাটি আর্থিক দুর্নীতি বা অপরাধ হওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে নোটিশ জারির ক্ষেত্রে দ্রুত পদক্ষেপ দেখা যেতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগেএরপর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাসুম মিয়া তাদের দুইজনকে গ্রেপ্তার দেখান। একইসঙ্গে দেওয়ান সমিরের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
২ দিন আগে