লালমাই প্রতিনিধি
যাত্রীবাহি বাস থেকে অপহরণের ১২ ঘন্টা পর পরিবারে ফিরেছে সাব্বির হোসেন (১৯)। রবিবার দিবাগত রাত ১ টায় সাব্বিরকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ মডেল থানা পুলিশ। তিনি কুমিল্লার লালমাই উপজেলার বেলঘর দক্ষিণ ইউনিয়নের ধানোড়া গ্রামের জহিরুল ইসলামের ছেলে।
সোমবার (৩ মার্চ) রাত ৮টা পর্যন্ত অপহরণের ঘটনায় থানায় কোন মামলা রেকর্ড (এফআইআর) করা হয়নি এবং অপহরণকারী চক্রের কাউকে পুলিশ গ্রেফতার করেনি।
পুলিশ ও অপহৃতের পরিবারের সাথে কথা বলে জানা যায়, কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার বারপাড়া ইউনিয়নের লালমাই পাহাড় এলাকার বড় ধর্মপুর গ্রামের ইদ্রিছ মিয়ার ছেলে সুমন মিয়ার সাথে লালমাই উপজেলার বেলঘর দক্ষিণ ইউনিয়নের ধানোড়া গ্রামের জহিরুল ইসলাম ও তার ছেলে সাব্বির হোসেনের জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে কুমিল্লার আদালতে একটি জিআর মামলা বিচারাধীন রয়েছে। রবিবার আদালতে হাজিরা শেষে জহিরুল ইসলাম ও তার ছেলে সাব্বিরসহ সেই মামলার ১০জন আসামি। শাহ আলী সুপার পরিবহনের একটি বাসে কুমিল্লা থেকে বাড়িতে যাচ্ছিলো। দুপুর সোয়া ১টায় বাসটি কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের লালমাই বাজারে পৌঁছলে সুমনের নেতৃত্বে কয়েকজন যুবক সাব্বির হোসেনকে বাস থেকে নামিয়ে লালমাই পাহাড়ের অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে আটক করে রাখে।
এঘটনায় রবিবার সন্ধ্যার পরে সাব্বির হোসেনের মা সাজেদা আক্তার বাদী হয়ে অপহরণের ঘটনায় সুমনসহ ৯জনের নাম উল্লেখ করে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ মডেল থানায় একটি অভিযোগ করে।
অপহৃতের পিতা জহিরুল ইসলাম সোমবার বিকেলে বলেন, সুমনের নেতৃত্বে অজ্ঞাত কিছু লোক বাস থেকে নামিয়ে আমার ছেলেকে অপহরণ করে লালমাই পাহাড়ে আটক করে রাখে। থানায় অভিযোগ করার খবর পেয়ে সুমন রাতে আমার ছেলেকে ছেড়ে দিয়েছে। রবিবার দিবাগত রাত ১ টার পরে আমরা সদর দক্ষিণ থানার সামনে থেকে আমার ছেলেকে বাড়িতে নিয়ে আসি।
তিনি আরো বলেন, অপহরণের ১২ ঘন্টা পর আমরা ছেলেকে ফিরে পেয়েছি। হয়ত পুলিশের চাপে সুমন গংরা ছেলেকে ছেড়ে দিয়েছে। কিন্তু পুলিশ অপহরণকারীদের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত থানায় মামলা এফআইআর করেনি এবং কাউকে গ্রেফতার করেনি।
অভিযোগের তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক দিলীপ কুমার মজুমদার বলেন, অপহৃত যুবক সাব্বির হোসেন প্রথমে নিজের বাড়িতে চলে গিয়েছিল। তবে রবিবার দিবাগত রাত পৌনে ১২টায় ভিকটিম তার মা ও বাবাকে নিয়ে থানায় এসে আমার সাথে দেখা করে গেছেন। এঘটনায় থানায় নিয়মিত মামলা হবে কি-না জানতে চাইলে তিনি কিছুই বলতে পারেননি।
কুমিল্লা সদর দক্ষিণ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, অপহৃত যুবককে রাতেই পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। অপহরণকারীকে পাওয়া যায়নি। ভিকটিমের মা লিখিত অভিযোগ করেছিলেন, তবে এই ঘটনায় কোন মামলা হয়নি।
যাত্রীবাহি বাস থেকে অপহরণের ১২ ঘন্টা পর পরিবারে ফিরেছে সাব্বির হোসেন (১৯)। রবিবার দিবাগত রাত ১ টায় সাব্বিরকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ মডেল থানা পুলিশ। তিনি কুমিল্লার লালমাই উপজেলার বেলঘর দক্ষিণ ইউনিয়নের ধানোড়া গ্রামের জহিরুল ইসলামের ছেলে।
সোমবার (৩ মার্চ) রাত ৮টা পর্যন্ত অপহরণের ঘটনায় থানায় কোন মামলা রেকর্ড (এফআইআর) করা হয়নি এবং অপহরণকারী চক্রের কাউকে পুলিশ গ্রেফতার করেনি।
পুলিশ ও অপহৃতের পরিবারের সাথে কথা বলে জানা যায়, কুমিল্লা সদর দক্ষিণ উপজেলার বারপাড়া ইউনিয়নের লালমাই পাহাড় এলাকার বড় ধর্মপুর গ্রামের ইদ্রিছ মিয়ার ছেলে সুমন মিয়ার সাথে লালমাই উপজেলার বেলঘর দক্ষিণ ইউনিয়নের ধানোড়া গ্রামের জহিরুল ইসলাম ও তার ছেলে সাব্বির হোসেনের জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে কুমিল্লার আদালতে একটি জিআর মামলা বিচারাধীন রয়েছে। রবিবার আদালতে হাজিরা শেষে জহিরুল ইসলাম ও তার ছেলে সাব্বিরসহ সেই মামলার ১০জন আসামি। শাহ আলী সুপার পরিবহনের একটি বাসে কুমিল্লা থেকে বাড়িতে যাচ্ছিলো। দুপুর সোয়া ১টায় বাসটি কুমিল্লা-নোয়াখালী আঞ্চলিক মহাসড়কের লালমাই বাজারে পৌঁছলে সুমনের নেতৃত্বে কয়েকজন যুবক সাব্বির হোসেনকে বাস থেকে নামিয়ে লালমাই পাহাড়ের অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে আটক করে রাখে।
এঘটনায় রবিবার সন্ধ্যার পরে সাব্বির হোসেনের মা সাজেদা আক্তার বাদী হয়ে অপহরণের ঘটনায় সুমনসহ ৯জনের নাম উল্লেখ করে কুমিল্লা সদর দক্ষিণ মডেল থানায় একটি অভিযোগ করে।
অপহৃতের পিতা জহিরুল ইসলাম সোমবার বিকেলে বলেন, সুমনের নেতৃত্বে অজ্ঞাত কিছু লোক বাস থেকে নামিয়ে আমার ছেলেকে অপহরণ করে লালমাই পাহাড়ে আটক করে রাখে। থানায় অভিযোগ করার খবর পেয়ে সুমন রাতে আমার ছেলেকে ছেড়ে দিয়েছে। রবিবার দিবাগত রাত ১ টার পরে আমরা সদর দক্ষিণ থানার সামনে থেকে আমার ছেলেকে বাড়িতে নিয়ে আসি।
তিনি আরো বলেন, অপহরণের ১২ ঘন্টা পর আমরা ছেলেকে ফিরে পেয়েছি। হয়ত পুলিশের চাপে সুমন গংরা ছেলেকে ছেড়ে দিয়েছে। কিন্তু পুলিশ অপহরণকারীদের বিরুদ্ধে এখন পর্যন্ত থানায় মামলা এফআইআর করেনি এবং কাউকে গ্রেফতার করেনি।
অভিযোগের তদন্তকারী কর্মকর্তা উপ-পরিদর্শক দিলীপ কুমার মজুমদার বলেন, অপহৃত যুবক সাব্বির হোসেন প্রথমে নিজের বাড়িতে চলে গিয়েছিল। তবে রবিবার দিবাগত রাত পৌনে ১২টায় ভিকটিম তার মা ও বাবাকে নিয়ে থানায় এসে আমার সাথে দেখা করে গেছেন। এঘটনায় থানায় নিয়মিত মামলা হবে কি-না জানতে চাইলে তিনি কিছুই বলতে পারেননি।
কুমিল্লা সদর দক্ষিণ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, অপহৃত যুবককে রাতেই পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে। অপহরণকারীকে পাওয়া যায়নি। ভিকটিমের মা লিখিত অভিযোগ করেছিলেন, তবে এই ঘটনায় কোন মামলা হয়নি।
ভাইবোনকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় নিহতদের বাবা আব্দুল বাতেন বাদি হয়ে মামলা দায়ের করেছেন
১৭ ঘণ্টা আগেবেনজীর আহমেদের ঘটনাটি আর্থিক দুর্নীতি বা অপরাধ হওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে নোটিশ জারির ক্ষেত্রে দ্রুত পদক্ষেপ দেখা যেতে পারে।
১ দিন আগেএরপর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাসুম মিয়া তাদের দুইজনকে গ্রেপ্তার দেখান। একইসঙ্গে দেওয়ান সমিরের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
৩ দিন আগে