নিজস্ব প্রতিবেদক
বিভিন্ন কাজে অনিয়মের অভিযোগে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের এক ঠিকাদারের কার্যক্রমের সকল ফাইল তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন। সিটি করপোরেশনে এক ঝটিকা অভিযানে গিয়ে এসব ফাইল তলব করা হয়। গতকাল বুুধবার দুপুরে দুর্নীতি দমন কমিশন কুমিল্লার সহকারী পরিচালক মাসুম আলীর নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি তদন্ত দল এই অভিযান পরিচালনা করেন।
অভিযুক্ত ঠিকাদার কুমিল্লা পুলিশ লাইন্স এলাকার ব্যবসায়ী এনএস গ্যালারির স্বত্বাধিকারী সাইফুল ইসলাম। তাঁর বিরুদ্ধে কাজ না করে বিল উত্তোলনের অভিযোগে রয়েছে বলে জানিয়েছেন দুদকের তদন্তকারী দল। এছাড়া সাইফুল ইসলাম সাবেক এমপি বাহারের ঘনিষ্ঠজন বলে পরিচিত ছিলেন। এমপি বাহার সাইফুল ইসলামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন টেন্ডার বাগিয়ে কাজ করাতেন। বিগত ২২-২৩ অর্থবছরে সাইফুল ইসলাম ১০টির মতো টেন্ডার পেয়েছেন। যার আনুমানিক মূল্য ৫৯ কোটি ৬১ লাখ টাকা। ২৩-২৪ অর্থবছরে তিনি টেন্ডার পেয়েছেন ২১টি। যার আনুমানিক মূল্য ১৭২ কোটি টাকা।
তার বিরুদ্ধে অভিযোগ-তিনি কাজ নিজে না করে বা অন্যকে দিয়ে করিয়ে বিল উত্তোলন করেছেন।
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) কুমিল্লার সহকারী পরিচালক মাসুম আলী আমার শহরকে জানান, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন কাজে যে অনিয়ম হয়, তার একটি অভিযোগ আমরা পেয়েছি। আজকের (গতকালের) অভিযানে আমরা নানা রেকর্ডপত্র হাতে পেয়েছি। এর মাঝে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, এনএস গ্যালারি নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিক সাইফুল ইসলাম বিভিন্ন কাজে অনিয়ম করেছেন। তিনি কাজ অন্যের মাধ্যমে করিয়ে অনৈতিক ফায়দা নিয়েছেন।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী মো. ছামছুল আলমআমার শহরকে বলেন, দুদকের অনুসন্ধানী দলটি একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে তথ্য চেয়েছে। আমরা তাদের সকল ধরনের তথ্য দিয়েছি। অনিয়মের বিষয়ে আমি কিছ বলতে পারব না।'
দুদকের অভিযান দলে আরো ছিলেন কুমিল্লা দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক মো. তারিকুর রহমান ও কনস্টেবল মামুনুর রশিদ।
বিভিন্ন কাজে অনিয়মের অভিযোগে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের এক ঠিকাদারের কার্যক্রমের সকল ফাইল তলব করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন। সিটি করপোরেশনে এক ঝটিকা অভিযানে গিয়ে এসব ফাইল তলব করা হয়। গতকাল বুুধবার দুপুরে দুর্নীতি দমন কমিশন কুমিল্লার সহকারী পরিচালক মাসুম আলীর নেতৃত্বে তিন সদস্যের একটি তদন্ত দল এই অভিযান পরিচালনা করেন।
অভিযুক্ত ঠিকাদার কুমিল্লা পুলিশ লাইন্স এলাকার ব্যবসায়ী এনএস গ্যালারির স্বত্বাধিকারী সাইফুল ইসলাম। তাঁর বিরুদ্ধে কাজ না করে বিল উত্তোলনের অভিযোগে রয়েছে বলে জানিয়েছেন দুদকের তদন্তকারী দল। এছাড়া সাইফুল ইসলাম সাবেক এমপি বাহারের ঘনিষ্ঠজন বলে পরিচিত ছিলেন। এমপি বাহার সাইফুল ইসলামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের নামে বিভিন্ন টেন্ডার বাগিয়ে কাজ করাতেন। বিগত ২২-২৩ অর্থবছরে সাইফুল ইসলাম ১০টির মতো টেন্ডার পেয়েছেন। যার আনুমানিক মূল্য ৫৯ কোটি ৬১ লাখ টাকা। ২৩-২৪ অর্থবছরে তিনি টেন্ডার পেয়েছেন ২১টি। যার আনুমানিক মূল্য ১৭২ কোটি টাকা।
তার বিরুদ্ধে অভিযোগ-তিনি কাজ নিজে না করে বা অন্যকে দিয়ে করিয়ে বিল উত্তোলন করেছেন।
দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) কুমিল্লার সহকারী পরিচালক মাসুম আলী আমার শহরকে জানান, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের বিভিন্ন কাজে যে অনিয়ম হয়, তার একটি অভিযোগ আমরা পেয়েছি। আজকের (গতকালের) অভিযানে আমরা নানা রেকর্ডপত্র হাতে পেয়েছি। এর মাঝে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, এনএস গ্যালারি নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের মালিক সাইফুল ইসলাম বিভিন্ন কাজে অনিয়ম করেছেন। তিনি কাজ অন্যের মাধ্যমে করিয়ে অনৈতিক ফায়দা নিয়েছেন।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী মো. ছামছুল আলমআমার শহরকে বলেন, দুদকের অনুসন্ধানী দলটি একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের বিষয়ে তথ্য চেয়েছে। আমরা তাদের সকল ধরনের তথ্য দিয়েছি। অনিয়মের বিষয়ে আমি কিছ বলতে পারব না।'
দুদকের অভিযান দলে আরো ছিলেন কুমিল্লা দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) সহকারী পরিচালক মো. তারিকুর রহমান ও কনস্টেবল মামুনুর রশিদ।
ভাইবোনকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় নিহতদের বাবা আব্দুল বাতেন বাদি হয়ে মামলা দায়ের করেছেন
৯ ঘণ্টা আগেবেনজীর আহমেদের ঘটনাটি আর্থিক দুর্নীতি বা অপরাধ হওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে নোটিশ জারির ক্ষেত্রে দ্রুত পদক্ষেপ দেখা যেতে পারে।
১৩ ঘণ্টা আগেএরপর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাসুম মিয়া তাদের দুইজনকে গ্রেপ্তার দেখান। একইসঙ্গে দেওয়ান সমিরের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
২ দিন আগে