নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেয়ার পর নির্যাতনে যুবদল নেতা তৌহিদুল ইসলামের নিহতের ঘটনায় এক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সোমবার (২৪ মার্চ) ভোরে কুমিল্লার ইপিজেড এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম সাইদুল হাসান (৪৫)। তিনি কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার ইটাল্লা গ্রামের বাসিন্দা। নিহতের পর তার স্ত্রী বাদি হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। গ্রেপ্তার সাইদুল মামলার ৫ নম্বর আসামি। এ ছাড়া অজ্ঞাতপরিচয় ২০ থেকে ২৫ জনকে আসামি করা হয়।
কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিনুল ইসলাম বলেন, থানায় হত্যা মামলা হওয়ার পর থেকে সাইদুল আত্মগোপনে ছিলেন। এ মামলার অন্য আসামিরা পলাতক। তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রেখেছে পুলিশ। সাইদুলকে আদালতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।
তৌহিদুল ইসলাম কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার পাঁচথুপি ইউনিয়নের ইটাল্লা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি একই ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক ছিলেন। গত ৩১ জানুয়ারি তৌহিদুলের বাবার কুলখানি অনুষ্ঠান ছিল। তার পরিবারের দাবি, এর আয়োজন চলাকালে ৩০ জানুয়ারি দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে তাকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে যান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। পরদিন দুপুরে খোঁজ পান, কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তৌহিদুলের মরদেহ পড়ে আছে। সেখানে গিয়ে তারা দেখেন, তৌহিদুলের শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন। ঘটনার পরপরই পুলিশ জানায়, ৩১ জানুয়ারি বেলা ১১টার দিকে তৌহিদুলকে নেওয়ার জন্য সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে কোতোয়ালি মডেল থানার পুলিশকে জানানো হয়। পুলিশের কাছে হস্তান্তরের সময় তিনি অচেতন অবস্থায় ছিলেন। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। গত ৫ ফেব্রুয়ারি থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহত তৌহিদুল ইসলামের স্ত্রী। এ মামলায় ৬ জনকে আসামি করা হয়। যাদের সঙ্গে তৌহিদুলের পরিবারের জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ ছিল।
কুমিল্লায় যৌথ বাহিনী তুলে নেয়ার পর নির্যাতনে যুবদল নেতা তৌহিদুল ইসলামের নিহতের ঘটনায় এক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সোমবার (২৪ মার্চ) ভোরে কুমিল্লার ইপিজেড এলাকা থেকে তাকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা।
গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম সাইদুল হাসান (৪৫)। তিনি কুমিল্লা আদর্শ সদর উপজেলার ইটাল্লা গ্রামের বাসিন্দা। নিহতের পর তার স্ত্রী বাদি হয়ে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। গ্রেপ্তার সাইদুল মামলার ৫ নম্বর আসামি। এ ছাড়া অজ্ঞাতপরিচয় ২০ থেকে ২৫ জনকে আসামি করা হয়।
কুমিল্লা কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মহিনুল ইসলাম বলেন, থানায় হত্যা মামলা হওয়ার পর থেকে সাইদুল আত্মগোপনে ছিলেন। এ মামলার অন্য আসামিরা পলাতক। তাদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রেখেছে পুলিশ। সাইদুলকে আদালতে পাঠানোর প্রক্রিয়া চলছে।
তৌহিদুল ইসলাম কুমিল্লার আদর্শ সদর উপজেলার পাঁচথুপি ইউনিয়নের ইটাল্লা গ্রামের বাসিন্দা। তিনি একই ইউনিয়ন যুবদলের আহ্বায়ক ছিলেন। গত ৩১ জানুয়ারি তৌহিদুলের বাবার কুলখানি অনুষ্ঠান ছিল। তার পরিবারের দাবি, এর আয়োজন চলাকালে ৩০ জানুয়ারি দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে তাকে বাড়ি থেকে ধরে নিয়ে যান আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা। পরদিন দুপুরে খোঁজ পান, কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে তৌহিদুলের মরদেহ পড়ে আছে। সেখানে গিয়ে তারা দেখেন, তৌহিদুলের শরীরে নির্যাতনের চিহ্ন। ঘটনার পরপরই পুলিশ জানায়, ৩১ জানুয়ারি বেলা ১১টার দিকে তৌহিদুলকে নেওয়ার জন্য সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে কোতোয়ালি মডেল থানার পুলিশকে জানানো হয়। পুলিশের কাছে হস্তান্তরের সময় তিনি অচেতন অবস্থায় ছিলেন। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। গত ৫ ফেব্রুয়ারি থানায় হত্যা মামলা দায়ের করেন নিহত তৌহিদুল ইসলামের স্ত্রী। এ মামলায় ৬ জনকে আসামি করা হয়। যাদের সঙ্গে তৌহিদুলের পরিবারের জমি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ ছিল।
ভাইবোনকে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় নিহতদের বাবা আব্দুল বাতেন বাদি হয়ে মামলা দায়ের করেছেন
৮ ঘণ্টা আগেবেনজীর আহমেদের ঘটনাটি আর্থিক দুর্নীতি বা অপরাধ হওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে নোটিশ জারির ক্ষেত্রে দ্রুত পদক্ষেপ দেখা যেতে পারে।
১৩ ঘণ্টা আগেএরপর ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাসুম মিয়া তাদের দুইজনকে গ্রেপ্তার দেখান। একইসঙ্গে দেওয়ান সমিরের পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
২ দিন আগে