নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষার এক বছরে ঝরে পড়েছে ৪৯ হাজার ৫৬৬ জন শিক্ষার্থী। দারিদ্র, সিলেবাস ভীতি, বাল্যবিবাহ, বিদেশগামী প্রবণতা ও নির্বাচনী (টেস্ট) পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ হওয়ার কারণে এতো সংখ্যক শিক্ষার্থী করে পড়েছে বলে মনে করছেন বোর্ডের কর্মকর্তা, শিক্ষক, অভিভাবকেরা। আগামী ১০ এপ্রিল সকাল ১০ টায় বাংলা প্রথমপত্র পরীক্ষার মধ্য দিয়ে এসএসসি শুরু হবে।
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩ সালে নবম শ্রেণিতে নাম রেজিস্ট্রেশন করেছিল ১ লাখ ৯৩ হাজার ৩১ জন। এর মধ্যে এ বছর ২০২৫ সালে এসএসসি পরীক্ষার জন্য নাম নিবন্ধন করেছে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৪৬৫ জন। পরীক্ষায় অংশ নেয়নি ৪৯ হাজার ৫৬৬ জন। ২০২২ সালে নবম শ্রেণিতে নাম নিবন্ধন (রেজিস্ট্রেশন) করেছে ২ লাখ ৯ হাজার ২৪৭ জন। এর মধ্যে ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার জন্য ফরম পূরণ করেছে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৪০৫ জন। পরীক্ষায় অংশ নেয়নি ৫৩ হাজার ৮৪২ জন।
২০২৫ সালে এসএসসি পরীক্ষায় নিয়মিত ও অনিয়মিত মিলিয়ে মোট পরীক্ষার্থী ১ লাখ ৬৯ হাজার ৬৮০ জন। এর মধ্যে নিয়মিত ১ লাখ ৪৩ হাজার ৪৫৬ জন ও অনিয়মিত ২৬ হাজার ২১৫ জন। এ বছর ৭০ হাজার ১৫০ জন ছাত্র ও ৯৯ হাজার ৫৩০ জন ছাত্রী পরীক্ষার জন্য নাম নিবন্ধন করেছে। বিজ্ঞানে পরীক্ষার্থী ৫৯ হাজার ৩৬৬ জন, মানবিকে ৫৫ হাজার ৬৫২ জন ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ৫৪ হাজার ৬৬২ জন।
২০২৪ সালে সবমিলিয়ে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয় ১ লাখ ৮০ হাজার ৬৭৯ জন। ২০২৩ সালে এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল ১ লাখ ৮৫ হাজার ১০৬ জন। নবাব ফয়জুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রাশেদা আক্তার বলেন, মেয়েদের ক্ষেত্রে বাল্যবিবাহ ও ছেলেদের ক্ষেত্রে বিদেশগামী প্রবণতার কারণে অনেক শিক্ষার্থী ঝরে পড়েছে। গ্রামাঞ্চলে এইসব কারণে ঝরে পড়া বাড়ছে।
বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক রুনা নাছরীন বলেন, শিক্ষক অভিভাবক ও প্রতিষ্ঠান ব্যবস্থাপনা কমিটিসহ সব মহল সচেতন হলেই ঝরে পড়ার হার রোধ করা সম্ভব।
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. শামছুল ইসলাম বলেন, নানা কারণে শিক্ষার্থী ঝরে পড়ছে। গতবারের চেয়ে এবার ঝরে পড়ার হার কমেছে।
উল্লেখ, এ বছর ২৭৩ টি কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষা হবে। এর মধ্যে কুমিল্লা জেলার ১০২ টি কেন্দ্রে ৫৮ হাজার ১৮৯ জন, চাঁদপুর জেলার ৪৬ টি কেন্দ্রে ২৫ হাজার ৪৮ জন, নোয়াখালী জেলার ৪২ টি কেন্দ্রে ৩০ হাজার ২৪২ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ৩৯ টি কেন্দ্রে ২৩ হাজার ৬০২, ফেনী জেলার ২২ টি কেন্দ্রে ১৬ হাজার ৫৬২ জন ও লক্ষ্মীপুর জেলার ২২ টি কেন্দ্রে ১৬ হাজার ৩৭ জন।
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) পরীক্ষার এক বছরে ঝরে পড়েছে ৪৯ হাজার ৫৬৬ জন শিক্ষার্থী। দারিদ্র, সিলেবাস ভীতি, বাল্যবিবাহ, বিদেশগামী প্রবণতা ও নির্বাচনী (টেস্ট) পরীক্ষায় অনুত্তীর্ণ হওয়ার কারণে এতো সংখ্যক শিক্ষার্থী করে পড়েছে বলে মনে করছেন বোর্ডের কর্মকর্তা, শিক্ষক, অভিভাবকেরা। আগামী ১০ এপ্রিল সকাল ১০ টায় বাংলা প্রথমপত্র পরীক্ষার মধ্য দিয়ে এসএসসি শুরু হবে।
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রকের দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, ২০২৩ সালে নবম শ্রেণিতে নাম রেজিস্ট্রেশন করেছিল ১ লাখ ৯৩ হাজার ৩১ জন। এর মধ্যে এ বছর ২০২৫ সালে এসএসসি পরীক্ষার জন্য নাম নিবন্ধন করেছে ১ লাখ ৪৩ হাজার ৪৬৫ জন। পরীক্ষায় অংশ নেয়নি ৪৯ হাজার ৫৬৬ জন। ২০২২ সালে নবম শ্রেণিতে নাম নিবন্ধন (রেজিস্ট্রেশন) করেছে ২ লাখ ৯ হাজার ২৪৭ জন। এর মধ্যে ২০২৪ সালের এসএসসি পরীক্ষার জন্য ফরম পূরণ করেছে ১ লাখ ৫৫ হাজার ৪০৫ জন। পরীক্ষায় অংশ নেয়নি ৫৩ হাজার ৮৪২ জন।
২০২৫ সালে এসএসসি পরীক্ষায় নিয়মিত ও অনিয়মিত মিলিয়ে মোট পরীক্ষার্থী ১ লাখ ৬৯ হাজার ৬৮০ জন। এর মধ্যে নিয়মিত ১ লাখ ৪৩ হাজার ৪৫৬ জন ও অনিয়মিত ২৬ হাজার ২১৫ জন। এ বছর ৭০ হাজার ১৫০ জন ছাত্র ও ৯৯ হাজার ৫৩০ জন ছাত্রী পরীক্ষার জন্য নাম নিবন্ধন করেছে। বিজ্ঞানে পরীক্ষার্থী ৫৯ হাজার ৩৬৬ জন, মানবিকে ৫৫ হাজার ৬৫২ জন ও ব্যবসায় শিক্ষা শাখায় ৫৪ হাজার ৬৬২ জন।
২০২৪ সালে সবমিলিয়ে এসএসসি পরীক্ষায় অংশ নেয় ১ লাখ ৮০ হাজার ৬৭৯ জন। ২০২৩ সালে এসএসসি পরীক্ষার্থী ছিল ১ লাখ ৮৫ হাজার ১০৬ জন। নবাব ফয়জুন্নেছা সরকারি বালিকা উচ্চবিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক রাশেদা আক্তার বলেন, মেয়েদের ক্ষেত্রে বাল্যবিবাহ ও ছেলেদের ক্ষেত্রে বিদেশগামী প্রবণতার কারণে অনেক শিক্ষার্থী ঝরে পড়েছে। গ্রামাঞ্চলে এইসব কারণে ঝরে পড়া বাড়ছে।
বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক রুনা নাছরীন বলেন, শিক্ষক অভিভাবক ও প্রতিষ্ঠান ব্যবস্থাপনা কমিটিসহ সব মহল সচেতন হলেই ঝরে পড়ার হার রোধ করা সম্ভব।
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক মো. শামছুল ইসলাম বলেন, নানা কারণে শিক্ষার্থী ঝরে পড়ছে। গতবারের চেয়ে এবার ঝরে পড়ার হার কমেছে।
উল্লেখ, এ বছর ২৭৩ টি কেন্দ্রে এসএসসি পরীক্ষা হবে। এর মধ্যে কুমিল্লা জেলার ১০২ টি কেন্দ্রে ৫৮ হাজার ১৮৯ জন, চাঁদপুর জেলার ৪৬ টি কেন্দ্রে ২৫ হাজার ৪৮ জন, নোয়াখালী জেলার ৪২ টি কেন্দ্রে ৩০ হাজার ২৪২ জন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলার ৩৯ টি কেন্দ্রে ২৩ হাজার ৬০২, ফেনী জেলার ২২ টি কেন্দ্রে ১৬ হাজার ৫৬২ জন ও লক্ষ্মীপুর জেলার ২২ টি কেন্দ্রে ১৬ হাজার ৩৭ জন।