নিজস্ব প্রতিবেদক
লালমাই পাহাড়ের কোলে উঁচু নিঁচু টিলায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়। ঢাকা-চট্রগ্রাম ও সিলেট-বরিশালের মধ্যবর্তীস্থানে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান। সড়ক ও রেলপথে অনায়াসে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে যাতায়াতের সুযোগ রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১ কিলোমিটার অদূরে ইতিহাস ঐতিহ্যের এক মায়াময় শহর কুমিল্লা। এই শহরে রয়েছে টিউশনি করার অপার সুযোগ। আরামে থাকা খাওয়ার সুন্দর পরিবেশ। শহরে থেকে চট করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে করে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে যেতে পারে। আবার ফিরেও আসতে পারে।
সেমিস্টার পদ্ধতিতে নিয়মিত ক্লাস করা, টিউটোরিয়াল পরীক্ষা , অ্যাসাইনমেন্ট জমা, সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা ও উপস্থাপনার মতো একাডেমিক কাজ শেষে এই ক্যাম্পাস আপনাকে দুদণ্ড শান্তি দেবে। ক্যাম্পাসের মনোলোভা দৃশ্য বিকেলে, সন্ধ্যায় কিংবা বৃষ্টিভেজা দিনে দারুণভাবে মোহিত করবে। প্রকৃতির এক সুন্দরতম স্থানেই কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়।
ক্যাম্পাসের ৫০ একর জায়গা ঘুরার পর আপনি আশপাশের পর্যটন স্পটগুলোতে উঁকি দিতে পারেন। পড়ন্ত বিকেলে কিংবা ছুটির দিনে অথবা সাপ্তাহিক ছুটিতে লালমাই পাহাড় আপনাকে মুগ্ধ করবে। মুগ্ধতার আবেশে একেকটি ক্ষণ পার করবেন। নির্মল বাতাস , সবুজ গাছগাছালি, উঁচু-নিঁচু টিলা, টিলার ফাঁকে ফাঁকে সবুজ ধানি জমি, প্রত্নতাত্ত্বিক নির্দশন শালবন বৌদ্ধবিহার, ময়নামতি জাদুঘর, রূপবানমূড়া, কোটালিমূড়া, কোটবাড়ির বার্ড এলাকা আপনার সব ধরণের পথের ক্লান্তি দূর করবে। রাতের ক্যাম্পাসে শোনা যাবে শিয়ালের কোরাস। দেখা মিলবে লালমাই পাহাড়ে থাকা নানা ধরণের জীববৈচিত্র্যের।
ময়নামতি জাদুঘরের পাশ দিয়ে পশ্চিম দিকে গেলেই লালমাই উদ্ভিদ উদ্যান। কেবল সবুজ আর সবুজ। পাখিদের কিচিরমিচির শব্দ। ওই পথ পাড়ি দিয়ে আঁকা- বাঁকা পথে আপনি বান্দরবানের মতো অপরূপ দৃশ্যই অবলোকন করতে পারবেন।
এদিকে বছর তিনেকের মধ্যেই আপনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০০ একর জমির ওপর স্থাপিত নতুন এক ক্যাম্পাস পাবেন। যেখানে একটি পরিপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয় থাকবে। বর্তমানে ওই ক্যাম্পাসের কাজ চলছে। লালমাই পাহাড়ের কোলেই ওই ক্যাম্পাস। ঢাকা-চট্টগ্রাম, কুমিল্লা- নোয়াখালী, কুমিল্লা-চাঁদপুর সড়ক দিয়ে আপনি ওই ক্যাম্পাসে পৌঁছতে পারবেন। লালমাই পাহাড়ের বাঁশবাগান, কসাভা, পাহাড়ের ঢালে সবজি চাষ ও পাহাড়ের নিচের ধানি জমিও সেখানে আছে। আরও কাছে আছে চা বাগান। টাল্লো টিলা। কাঁঠাল গাছ। আঁকা বাঁকা পাহাড়ি পথ। অদ্ভুত এক সুন্দর পরিবেশ।
যাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি হলে কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার আশপাশের মেসে কিংবা বহুতল ভবনে থাকবেন, তাঁরা তো প্রকৃতির কোলেই থাকবেন। যেখানে কোন যানজট নেই। শব্দদূষণ নেই। বায়ুদূষণ নেই। সারাদিনের ক্লান্তির পর বিকেলে সন্ধ্যায় আড্ডা দেওয়ার এক সুন্দর পরিবেশও এই বিশ্ববিদ্যালয়কে ঘিরে।
এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ১৯ টি বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হয়। বিজ্ঞান অনুষদের অধীনে গণিত , পদার্থবিজ্ঞান, পরিসংখ্যান, রসায়ন ও ফার্মেসী।
কলা ও মানবিক অনুষদে ইংরেজি ও বাংলা।
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অর্থনীতি, লোকপ্রশাসন,নৃবিজ্ঞান, প্রত্নতত্ত্ব, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা।
ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদে ব্যবস্থাপনা শিক্ষা, একাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস , মার্কেটিং, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং।
প্রকৌশল অনুষদে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) ও ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি।
আইন অনুষদের অধীনে আইন বিভাগ।
প্রতি শিক্ষাবর্ষে এক হাজার ৩০ জনের মতো শিক্ষার্থী ভর্তি হয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের হলে থাকার জন্য পাঁচটি হল আছে। ছেলেদের তিনটি হল কাজী নজরুল ইসলাম হল. শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হল ও বিজয় ২৪ হল ( আগে নাম ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল)। ছাত্রীদের থাকার জন্য নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরাণী হল ও সুনীতি শান্তি হল ( আগে নাম ছিল শেখ হাসিনা হল)। এছাড়া নিরাপত্তাসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের চারপাশে আছে ভালোমানের ভবনে থাকার সুব্যবস্থা ( মেস)।
বর্তমানে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ছয়টি অনুষদের অধীনে ১৯ টি বিভাগে ৬ হাজার ৪৬১ জন ছাত্রছাত্রী আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকের সংখ্যা ২৮১ জন, কর্মকর্তা ১১২ জন ও কর্মচারী ১৯৫ জন। শিক্ষকদের মধ্যে অন্তত ৩০ জন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী ছিলেন। কর্মকর্তাদের মধ্যে ১০ জন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী। এছাড়া সরকারি চাকরি, বিসিএসে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ছড়িয়ে আছেন। কর্মজীবনে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বেশ ভালো করছে। এক ঝাঁক তরুণ শিক্ষকদের নিরলস প্রচেষ্টায় এই বিশ্ববিদ্যালয় এগিয়ে যাচ্ছে।
জানতে চাইলে বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. কামরুন নাহার বলেন, এখানকার পড়াশোনার পরিবেশ অত্যন্ত ভালো। শিক্ষার্থীরাও ভালো করছেন।
কুমিল্লা নগরের বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী ও ব্যাংকার দীপা সিনহা বলেন, বাড়ির কাছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়। সুন্দর পরিবেশ ক্যাম্পাসের। আমার মেয়েও এখানকার শিক্ষার্থী।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী বলেন,‘ এই জনপদের মানুষ বুদ্ধিমান। এখানকার বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই এই বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়ে থাকেন। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় একটা সম্ভাবনাময় বিশ্ববিদ্যালয়। জিওগ্রাফিকেল কারণে এই বিশ্ববিদ্যালয় খুব দ্রুত এগুবে। যে কারণে সারাদেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে শিক্ষার্থীরা এখানে ভর্তি হয়ে থাকেন। এই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা, খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে এগিয়ে।
উল্লেখ, ২০০৬ সালে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হয়। ২০০৭ সালের ২৮ মে ( ২০০৬-২০০৭ শিক্ষাবর্ষে) শিক্ষা কার্যক্রম চালু হয়। তখন চারটি অনুষদে সাতটি বিভাগে ৩০০ জন শিক্ষার্থী ও ১৫ জন শিক্ষক দিয়ে ক্লাস শুরু হয়।
লালমাই পাহাড়ের কোলে উঁচু নিঁচু টিলায় কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়। ঢাকা-চট্রগ্রাম ও সিলেট-বরিশালের মধ্যবর্তীস্থানে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান। সড়ক ও রেলপথে অনায়াসে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে যাতায়াতের সুযোগ রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১ কিলোমিটার অদূরে ইতিহাস ঐতিহ্যের এক মায়াময় শহর কুমিল্লা। এই শহরে রয়েছে টিউশনি করার অপার সুযোগ। আরামে থাকা খাওয়ার সুন্দর পরিবেশ। শহরে থেকে চট করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাসে করে শিক্ষার্থীরা ক্যাম্পাসে যেতে পারে। আবার ফিরেও আসতে পারে।
সেমিস্টার পদ্ধতিতে নিয়মিত ক্লাস করা, টিউটোরিয়াল পরীক্ষা , অ্যাসাইনমেন্ট জমা, সেমিস্টার ফাইনাল পরীক্ষা ও উপস্থাপনার মতো একাডেমিক কাজ শেষে এই ক্যাম্পাস আপনাকে দুদণ্ড শান্তি দেবে। ক্যাম্পাসের মনোলোভা দৃশ্য বিকেলে, সন্ধ্যায় কিংবা বৃষ্টিভেজা দিনে দারুণভাবে মোহিত করবে। প্রকৃতির এক সুন্দরতম স্থানেই কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়।
ক্যাম্পাসের ৫০ একর জায়গা ঘুরার পর আপনি আশপাশের পর্যটন স্পটগুলোতে উঁকি দিতে পারেন। পড়ন্ত বিকেলে কিংবা ছুটির দিনে অথবা সাপ্তাহিক ছুটিতে লালমাই পাহাড় আপনাকে মুগ্ধ করবে। মুগ্ধতার আবেশে একেকটি ক্ষণ পার করবেন। নির্মল বাতাস , সবুজ গাছগাছালি, উঁচু-নিঁচু টিলা, টিলার ফাঁকে ফাঁকে সবুজ ধানি জমি, প্রত্নতাত্ত্বিক নির্দশন শালবন বৌদ্ধবিহার, ময়নামতি জাদুঘর, রূপবানমূড়া, কোটালিমূড়া, কোটবাড়ির বার্ড এলাকা আপনার সব ধরণের পথের ক্লান্তি দূর করবে। রাতের ক্যাম্পাসে শোনা যাবে শিয়ালের কোরাস। দেখা মিলবে লালমাই পাহাড়ে থাকা নানা ধরণের জীববৈচিত্র্যের।
ময়নামতি জাদুঘরের পাশ দিয়ে পশ্চিম দিকে গেলেই লালমাই উদ্ভিদ উদ্যান। কেবল সবুজ আর সবুজ। পাখিদের কিচিরমিচির শব্দ। ওই পথ পাড়ি দিয়ে আঁকা- বাঁকা পথে আপনি বান্দরবানের মতো অপরূপ দৃশ্যই অবলোকন করতে পারবেন।
এদিকে বছর তিনেকের মধ্যেই আপনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০০ একর জমির ওপর স্থাপিত নতুন এক ক্যাম্পাস পাবেন। যেখানে একটি পরিপূর্ণ বিশ্ববিদ্যালয় থাকবে। বর্তমানে ওই ক্যাম্পাসের কাজ চলছে। লালমাই পাহাড়ের কোলেই ওই ক্যাম্পাস। ঢাকা-চট্টগ্রাম, কুমিল্লা- নোয়াখালী, কুমিল্লা-চাঁদপুর সড়ক দিয়ে আপনি ওই ক্যাম্পাসে পৌঁছতে পারবেন। লালমাই পাহাড়ের বাঁশবাগান, কসাভা, পাহাড়ের ঢালে সবজি চাষ ও পাহাড়ের নিচের ধানি জমিও সেখানে আছে। আরও কাছে আছে চা বাগান। টাল্লো টিলা। কাঁঠাল গাছ। আঁকা বাঁকা পাহাড়ি পথ। অদ্ভুত এক সুন্দর পরিবেশ।
যাঁরা বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঁচটি হলে কিংবা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার আশপাশের মেসে কিংবা বহুতল ভবনে থাকবেন, তাঁরা তো প্রকৃতির কোলেই থাকবেন। যেখানে কোন যানজট নেই। শব্দদূষণ নেই। বায়ুদূষণ নেই। সারাদিনের ক্লান্তির পর বিকেলে সন্ধ্যায় আড্ডা দেওয়ার এক সুন্দর পরিবেশও এই বিশ্ববিদ্যালয়কে ঘিরে।
এই বিশ্ববিদ্যালয়ে বর্তমানে ১৯ টি বিভাগে শিক্ষার্থী ভর্তি করানো হয়। বিজ্ঞান অনুষদের অধীনে গণিত , পদার্থবিজ্ঞান, পরিসংখ্যান, রসায়ন ও ফার্মেসী।
কলা ও মানবিক অনুষদে ইংরেজি ও বাংলা।
সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের অর্থনীতি, লোকপ্রশাসন,নৃবিজ্ঞান, প্রত্নতত্ত্ব, গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা।
ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদে ব্যবস্থাপনা শিক্ষা, একাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমস , মার্কেটিং, ফিন্যান্স অ্যান্ড ব্যাংকিং।
প্রকৌশল অনুষদে কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) ও ইনফরমেশন অ্যান্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি।
আইন অনুষদের অধীনে আইন বিভাগ।
প্রতি শিক্ষাবর্ষে এক হাজার ৩০ জনের মতো শিক্ষার্থী ভর্তি হয়। এই বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের হলে থাকার জন্য পাঁচটি হল আছে। ছেলেদের তিনটি হল কাজী নজরুল ইসলাম হল. শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত হল ও বিজয় ২৪ হল ( আগে নাম ছিল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হল)। ছাত্রীদের থাকার জন্য নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরাণী হল ও সুনীতি শান্তি হল ( আগে নাম ছিল শেখ হাসিনা হল)। এছাড়া নিরাপত্তাসহ বিশ্ববিদ্যালয়ের চারপাশে আছে ভালোমানের ভবনে থাকার সুব্যবস্থা ( মেস)।
বর্তমানে এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ছয়টি অনুষদের অধীনে ১৯ টি বিভাগে ৬ হাজার ৪৬১ জন ছাত্রছাত্রী আছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকের সংখ্যা ২৮১ জন, কর্মকর্তা ১১২ জন ও কর্মচারী ১৯৫ জন। শিক্ষকদের মধ্যে অন্তত ৩০ জন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রী ছিলেন। কর্মকর্তাদের মধ্যে ১০ জন এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী। এছাড়া সরকারি চাকরি, বিসিএসে, বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ছড়িয়ে আছেন। কর্মজীবনে এই বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বেশ ভালো করছে। এক ঝাঁক তরুণ শিক্ষকদের নিরলস প্রচেষ্টায় এই বিশ্ববিদ্যালয় এগিয়ে যাচ্ছে।
জানতে চাইলে বাংলা বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. কামরুন নাহার বলেন, এখানকার পড়াশোনার পরিবেশ অত্যন্ত ভালো। শিক্ষার্থীরাও ভালো করছেন।
কুমিল্লা নগরের বিশিষ্ট সংগীতশিল্পী ও ব্যাংকার দীপা সিনহা বলেন, বাড়ির কাছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়। সুন্দর পরিবেশ ক্যাম্পাসের। আমার মেয়েও এখানকার শিক্ষার্থী।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী বলেন,‘ এই জনপদের মানুষ বুদ্ধিমান। এখানকার বেশিরভাগ শিক্ষার্থীই এই বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেয়ে থাকেন। কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় একটা সম্ভাবনাময় বিশ্ববিদ্যালয়। জিওগ্রাফিকেল কারণে এই বিশ্ববিদ্যালয় খুব দ্রুত এগুবে। যে কারণে সারাদেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে শিক্ষার্থীরা এখানে ভর্তি হয়ে থাকেন। এই বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষা, খেলাধুলা ও সাংস্কৃতিক কার্যক্রমে এগিয়ে।
উল্লেখ, ২০০৬ সালে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হয়। ২০০৭ সালের ২৮ মে ( ২০০৬-২০০৭ শিক্ষাবর্ষে) শিক্ষা কার্যক্রম চালু হয়। তখন চারটি অনুষদে সাতটি বিভাগে ৩০০ জন শিক্ষার্থী ও ১৫ জন শিক্ষক দিয়ে ক্লাস শুরু হয়।