কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) 'সি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।
আজ শনিবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ১০ টায় ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
গুচ্ছ থেকে বের হয়ে চার বছর পর নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় কুবি প্রশাসন। সেই পরিপ্রেক্ষিতে ব্যবসা শিক্ষা অনুষদের পরীক্ষার মাধ্যমে কুবিতে ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়।
'সি' ইউনিটের ২৪০টি আসনের বিপরীতে ৯ হাজার ৯৫২ টি আবেদন জমা পড়ে। আসন প্রতি ৪১ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে।
পরীক্ষা দিতে আসা চাঁদপুর থেকে পরীক্ষা দিতে আসা সাজ্জাদ হোসাইন নাঈম বলেন, 'এক্সামের প্রশ্ন তুলনামূলক সহজ হয়েছিলো।তবে প্রিপারেশন যদি আরও ভালো করে নিতাম তাহলে চান্স পাওয়াটা নিশ্চিত করতে পারতাম। তবে পরীক্ষা মোটামুটি ভালো হয়েছে। আশাহত হয়নি।'
আরেক পরীক্ষার্থী, 'রোবাইয়া আলম খুশবু বলেন, 'কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে সি ইউনিটে পরীক্ষা দিয়েছি। পরীক্ষা আলহামদুলিল্লাহ ভালো হয়েছে। পরীক্ষার মান স্ট্যান্ডার্ড ছিলো।ক্লাসে শিক্ষকদের ব্যবহারও ভালো ছিল। চান্স পাবো বলে আশা করা যায়।'
ব্যবসা শিক্ষা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ বলেন, 'সার্বিক পরিস্থিতি অনেক ভালো ছিল। সমান্য যে ত্রুটি ছিল, সেগুলো আমরা তাৎক্ষণিকভাবে সমাধান করেছি।'
তিনি আরও বলেন, '১২ টি কেন্দ্রে মোট উপস্থিতি ছিল ৭ হাজার ৬ ৪৬ জন এবং উপস্থিতির হার ৭৬.৮৩ শতাংশ।'
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) 'সি' ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা সম্পন্ন হয়েছে।
আজ শনিবার (১৯ এপ্রিল) সকাল ১০ টায় ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়।
গুচ্ছ থেকে বের হয়ে চার বছর পর নিজস্ব পদ্ধতিতে ভর্তি পরীক্ষা নেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয় কুবি প্রশাসন। সেই পরিপ্রেক্ষিতে ব্যবসা শিক্ষা অনুষদের পরীক্ষার মাধ্যমে কুবিতে ভর্তি পরীক্ষা শুরু হয়।
'সি' ইউনিটের ২৪০টি আসনের বিপরীতে ৯ হাজার ৯৫২ টি আবেদন জমা পড়ে। আসন প্রতি ৪১ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে।
পরীক্ষা দিতে আসা চাঁদপুর থেকে পরীক্ষা দিতে আসা সাজ্জাদ হোসাইন নাঈম বলেন, 'এক্সামের প্রশ্ন তুলনামূলক সহজ হয়েছিলো।তবে প্রিপারেশন যদি আরও ভালো করে নিতাম তাহলে চান্স পাওয়াটা নিশ্চিত করতে পারতাম। তবে পরীক্ষা মোটামুটি ভালো হয়েছে। আশাহত হয়নি।'
আরেক পরীক্ষার্থী, 'রোবাইয়া আলম খুশবু বলেন, 'কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে সি ইউনিটে পরীক্ষা দিয়েছি। পরীক্ষা আলহামদুলিল্লাহ ভালো হয়েছে। পরীক্ষার মান স্ট্যান্ডার্ড ছিলো।ক্লাসে শিক্ষকদের ব্যবহারও ভালো ছিল। চান্স পাবো বলে আশা করা যায়।'
ব্যবসা শিক্ষা অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ বলেন, 'সার্বিক পরিস্থিতি অনেক ভালো ছিল। সমান্য যে ত্রুটি ছিল, সেগুলো আমরা তাৎক্ষণিকভাবে সমাধান করেছি।'
তিনি আরও বলেন, '১২ টি কেন্দ্রে মোট উপস্থিতি ছিল ৭ হাজার ৬ ৪৬ জন এবং উপস্থিতির হার ৭৬.৮৩ শতাংশ।'