নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে এবারের এসএসসিতে চারটি পরীক্ষায় অনুপস্থিত ৮ হাজার ৩৯৩ জন পরীক্ষার্থী। ফরম পূরণ করেও তারা পরীক্ষার হলে যায়নি। পরীক্ষায় অংশ নেওয়াদের মধ্যে বহিষ্কার হয়েছে ২৭ জন। এর মধ্যে গতকাল সোমবার গণিতেই বহিষ্কার হয়েছে ১২ জন। একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক পরীক্ষার্থী বহিষ্কার হলো গণিতেই। বহিষ্কৃতদের বেশিরভাগই কুমিল্লা জেলার। বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক রুনা নাছরীন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
শিক্ষাসংশ্লিষ্ট মহলের দাবি- বাল্যবিবাহ, বিদেশগামী প্রবণতা, দারিদ্র ও সিলেবাস ভীতির কারণে ওই পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষার হলে যায়নি। এতে করে বোর্ডে ঝরে পড়ার হার আরও বাড়ল।
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের উপপরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ( মাধ্যমিক) কবির উদ্দিন আহমেদ জানান, ১০ এপ্রিল বাংলা প্রথমপত্রে ১ লাখ ৪৯ হাজার ৫৮৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১ হাজার ৫৫৩ জন অনুপস্থিত ছিল। বহিষ্কার হয়েছে বরুড়ার একটি কেন্দ্র থেকে একজন। অনুপস্থিতির শতকরা হার ১ দশমিক ৭১।
১৫ এপ্রিল ইংরেজি প্রথমপত্র অংশ নেয় ১ লাখ ৫২ হাজার ৩৭১ জন। এর মধ্যে পরীক্ষায় অংশ নেয়নি ১ হাজার ৯৩৯ জন। বহিষ্কার হয়েছে ৩ জন। তারা হলো কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলার বিপুলাসার আহম্মদ উল্যাহ উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রের দুইজন ও একজন চাঁদপুর জেলার কচুয়া উপজেলার সাচার বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয় পরীক্ষাকেন্দ্রের পরীক্ষার্থী। অনুপস্থিতির শতকরা হার ১ দশমিক ২৭।
১৭ এপ্রিল ইংরেজি দ্বিতীয়পত্রে ১ লাখ ৫২ হাজার ১৯২ জনের মধ্যে পরীক্ষা দেয়নি ১ হাজার ৮০০ জন। বহিষ্কার ১৩ জন। এর মধ্যে ১১ জন কুমিল্লা জেলার। তারা নাঙ্গলকোট, মুরাদনগর, দাউদকান্দি ও চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বিভিন্ন কেন্দ্রের পরীক্ষার্থী। একজন চাঁদপুর জেলার কচুয়া উপজেলার সাচার বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয় পরীক্ষাকেন্দ্রের পরীক্ষার্থী। আরেকজন লক্ষ¥ীপুর জেলার কমলনগর উপজেলার পরীক্ষাকেন্দ্রের। অনুপস্থিতির হার ১ দশমিক ১৮ শতাংশ।
গতকাল (২১ এপ্রিল) গণিতে ১ লাখ ৫৮ হাজার ৬০৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে অনুপস্থিত ২ হাজার ১০১ জন। বহিষ্কার হয়েছে ১২ জন। ১১ জনই কুমিল্লা জেলার। বহিষ্কৃতরা দেবীদ্বার, চান্দিনা, লালমাই ও মনোহরগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন পরীক্ষাকেন্দ্রের। আরেকজন চাঁদপুর জেলার নাউরি আহম্মদিয়া উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রের। অনুপস্থিতির শতকরা হার ১ দশমিক ৩২।
বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক রুনা নাছরীন বলেন, নানা কারণে অনুপস্থিতির ঘটনা ঘটে। এটা প্রতিবারই হয়ে থাকে।
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডে এবারের এসএসসিতে চারটি পরীক্ষায় অনুপস্থিত ৮ হাজার ৩৯৩ জন পরীক্ষার্থী। ফরম পূরণ করেও তারা পরীক্ষার হলে যায়নি। পরীক্ষায় অংশ নেওয়াদের মধ্যে বহিষ্কার হয়েছে ২৭ জন। এর মধ্যে গতকাল সোমবার গণিতেই বহিষ্কার হয়েছে ১২ জন। একদিনে সর্বোচ্চ সংখ্যক পরীক্ষার্থী বহিষ্কার হলো গণিতেই। বহিষ্কৃতদের বেশিরভাগই কুমিল্লা জেলার। বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক রুনা নাছরীন বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
শিক্ষাসংশ্লিষ্ট মহলের দাবি- বাল্যবিবাহ, বিদেশগামী প্রবণতা, দারিদ্র ও সিলেবাস ভীতির কারণে ওই পরীক্ষার্থীরা পরীক্ষার হলে যায়নি। এতে করে বোর্ডে ঝরে পড়ার হার আরও বাড়ল।
কুমিল্লা শিক্ষাবোর্ডের উপপরীক্ষা নিয়ন্ত্রক ( মাধ্যমিক) কবির উদ্দিন আহমেদ জানান, ১০ এপ্রিল বাংলা প্রথমপত্রে ১ লাখ ৪৯ হাজার ৫৮৮ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ১ হাজার ৫৫৩ জন অনুপস্থিত ছিল। বহিষ্কার হয়েছে বরুড়ার একটি কেন্দ্র থেকে একজন। অনুপস্থিতির শতকরা হার ১ দশমিক ৭১।
১৫ এপ্রিল ইংরেজি প্রথমপত্র অংশ নেয় ১ লাখ ৫২ হাজার ৩৭১ জন। এর মধ্যে পরীক্ষায় অংশ নেয়নি ১ হাজার ৯৩৯ জন। বহিষ্কার হয়েছে ৩ জন। তারা হলো কুমিল্লার মনোহরগঞ্জ উপজেলার বিপুলাসার আহম্মদ উল্যাহ উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রের দুইজন ও একজন চাঁদপুর জেলার কচুয়া উপজেলার সাচার বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয় পরীক্ষাকেন্দ্রের পরীক্ষার্থী। অনুপস্থিতির শতকরা হার ১ দশমিক ২৭।
১৭ এপ্রিল ইংরেজি দ্বিতীয়পত্রে ১ লাখ ৫২ হাজার ১৯২ জনের মধ্যে পরীক্ষা দেয়নি ১ হাজার ৮০০ জন। বহিষ্কার ১৩ জন। এর মধ্যে ১১ জন কুমিল্লা জেলার। তারা নাঙ্গলকোট, মুরাদনগর, দাউদকান্দি ও চৌদ্দগ্রাম উপজেলার বিভিন্ন কেন্দ্রের পরীক্ষার্থী। একজন চাঁদপুর জেলার কচুয়া উপজেলার সাচার বহুমুখী উচ্চবিদ্যালয় পরীক্ষাকেন্দ্রের পরীক্ষার্থী। আরেকজন লক্ষ¥ীপুর জেলার কমলনগর উপজেলার পরীক্ষাকেন্দ্রের। অনুপস্থিতির হার ১ দশমিক ১৮ শতাংশ।
গতকাল (২১ এপ্রিল) গণিতে ১ লাখ ৫৮ হাজার ৬০৯ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে অনুপস্থিত ২ হাজার ১০১ জন। বহিষ্কার হয়েছে ১২ জন। ১১ জনই কুমিল্লা জেলার। বহিষ্কৃতরা দেবীদ্বার, চান্দিনা, লালমাই ও মনোহরগঞ্জ উপজেলার বিভিন্ন পরীক্ষাকেন্দ্রের। আরেকজন চাঁদপুর জেলার নাউরি আহম্মদিয়া উচ্চবিদ্যালয় কেন্দ্রের। অনুপস্থিতির শতকরা হার ১ দশমিক ৩২।
বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক রুনা নাছরীন বলেন, নানা কারণে অনুপস্থিতির ঘটনা ঘটে। এটা প্রতিবারই হয়ে থাকে।