কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
কুমিল্লা বিশ^বিদ্যালয়ের ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের প্রথমবর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ‘সি’ ইউনিটে এক প্রশ্নপত্রের স্থলে অন্য প্রশ্নপত্র সরবরাহ করার অভিযোগে ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহম্মাদ আহসান উল্যাহকে ভর্তি পরীক্ষা কমিটির সব ধরণের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ১০ টায় এ ঘটনা ঘটে। একই সঙ্গে তাঁকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে ওই ঘটনার কারণ ব্যাখ্যা করার জন্য শোকজ করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মুহম্মাদ আহসান উল্যাহ ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার আহবায়ক ছিলেন। তিনি ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডিনও।
বিশ^বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শনিবার সকাল ১০ টায় কুমিল্লা বিশ^বিদ্যালয়ের কলাভবনের কয়েকটি কক্ষে 'সি' ইউনিটের পরীক্ষায় মানবিক বিভাগের পরীক্ষার্থীদের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের প্রশ্ন সরবরাহ করা হয়। এই সময় শিক্ষার্থীরা প্রশ্ন পেয়ে হতাশ হন। একই সঙ্গে পরীক্ষাকেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকদের বিষয়টি অবহিত করেন। পরে ওই প্রশ্ন তুলে নেওয়া হয়। এরপর নতুন কওে প্রশ্নপত্র ফটোকপি করা হয়। পরে ৩০ মিনিট পর ওই শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা শুরু হয়। তাদের সঠিক প্রশ্ন দিয়ে পুনরায় ১ ঘন্টার পরীক্ষাটি নেওয়া হয়।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী বলেন, ‘যে ঘটনা ঘটেছে ,সেটির দায়ে উনাকে (আহবায়ক) ভর্তি পরীক্ষার সকল কার্যক্রম থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি আগামী ৫ কার্যদিবসের মধ্যে উনাকে এই ঘটনার কারণ জানানোর জন্য শোকজ করা হয়েছে।
ইউনিটের দায়িত্বে কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বেলাল উদ্দিনকে এই দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। উনি ফলাফলসহ বাকিসকল কার্যক্রম সম্পন্ন করবেন।
অভিযোগ প্রসঙ্গে অধ্যাপক ড. মুহম্মাদ আহসান উল্লাহ বলেন, 'আমি এই ধরনের কোনো লিখিত চিঠি পাইনি। লিখিত চিঠি পাবার পরে মন্তব্য করতে সব বিষয়ে মন্তব্য করব।’
কুমিল্লা বিশ^বিদ্যালয়ের ২০২৪-২০২৫ শিক্ষাবর্ষের প্রথমবর্ষ স্নাতক (সম্মান) শ্রেণির ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ‘সি’ ইউনিটে এক প্রশ্নপত্রের স্থলে অন্য প্রশ্নপত্র সরবরাহ করার অভিযোগে ব্যবস্থাপনা শিক্ষা বিভাগের অধ্যাপক ড. মুহম্মাদ আহসান উল্যাহকে ভর্তি পরীক্ষা কমিটির সব ধরণের দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। গতকাল শনিবার সকাল সাড়ে ১০ টায় এ ঘটনা ঘটে। একই সঙ্গে তাঁকে আগামী পাঁচ কর্মদিবসের মধ্যে ওই ঘটনার কারণ ব্যাখ্যা করার জন্য শোকজ করা হয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
মুহম্মাদ আহসান উল্যাহ ‘সি’ ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার আহবায়ক ছিলেন। তিনি ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের ডিনও।
বিশ^বিদ্যালয় সূত্রে জানা গেছে, গতকাল শনিবার সকাল ১০ টায় কুমিল্লা বিশ^বিদ্যালয়ের কলাভবনের কয়েকটি কক্ষে 'সি' ইউনিটের পরীক্ষায় মানবিক বিভাগের পরীক্ষার্থীদের ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের প্রশ্ন সরবরাহ করা হয়। এই সময় শিক্ষার্থীরা প্রশ্ন পেয়ে হতাশ হন। একই সঙ্গে পরীক্ষাকেন্দ্রের দায়িত্বপ্রাপ্ত শিক্ষকদের বিষয়টি অবহিত করেন। পরে ওই প্রশ্ন তুলে নেওয়া হয়। এরপর নতুন কওে প্রশ্নপত্র ফটোকপি করা হয়। পরে ৩০ মিনিট পর ওই শিক্ষার্থীদের পরীক্ষা শুরু হয়। তাদের সঠিক প্রশ্ন দিয়ে পুনরায় ১ ঘন্টার পরীক্ষাটি নেওয়া হয়।
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. হায়দার আলী বলেন, ‘যে ঘটনা ঘটেছে ,সেটির দায়ে উনাকে (আহবায়ক) ভর্তি পরীক্ষার সকল কার্যক্রম থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি আগামী ৫ কার্যদিবসের মধ্যে উনাকে এই ঘটনার কারণ জানানোর জন্য শোকজ করা হয়েছে।
ইউনিটের দায়িত্বে কে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ব্যবসায় শিক্ষা অনুষদের অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বেলাল উদ্দিনকে এই দায়িত্ব প্রদান করা হয়েছে। উনি ফলাফলসহ বাকিসকল কার্যক্রম সম্পন্ন করবেন।
অভিযোগ প্রসঙ্গে অধ্যাপক ড. মুহম্মাদ আহসান উল্লাহ বলেন, 'আমি এই ধরনের কোনো লিখিত চিঠি পাইনি। লিখিত চিঠি পাবার পরে মন্তব্য করতে সব বিষয়ে মন্তব্য করব।’