কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) 'পতিত স্বৈরাচারের শাস্তি, রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান ও সীমান্ত হত্যার' বিরুদ্ধে বিপ্লবী ঐক্য জোটের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল বুধবার দুপুর ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ আবদুল কাইয়ুম চত্বরে (গোল চত্বর) বিক্ষোভ মিছিলটি অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় শিক্ষার্থীরা, 'সারাবাংলা খবর দে শাহবাগীদের কবর দে ', ' আমার সোনার বাংলায় শাহবাগীদের ঠাঁই নাই', ' লাল সন্ত্রাস নিপাত যাক ', 'কুবির শাহবাগী হুঁশিয়ার সাবধান' বলে স্লোগান দেয়।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী মো. আলামিন বলেন, 'আপনারা জানেন লাকি আক্তার ২০১৩ সালে বাংলাদেশের ভিতর অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে একটি সরকারের এজেন্ডা হয়ে সম্মানিত আলেমদের যাবজ্জীবন থেকে ফাঁসির দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছে। ২০২৫ সালে এসে আবার তারা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। আমরা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা দল মত নির্বিশেষে এই লাকি ও তাদের সহযোগীদের হুঁশিয়ার করে দিতে চাই, তোমরা যদি এই বাংলার জমিনে কোনো ধরনের হুমকি বা এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চাও তাহলে তোমাদের বস্তায় ভরে আবার ভারতে পাঠানো হবে।'
অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী নাইমুর রহমান বলেন, 'আপনারা জানেন এই শাহাবাগ ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে দুঃশাসনের যত ধরনের বৈধতা প্রয়োজন সব ধরনের বৈধতা দিয়েছে। আমরা হুঁশিয়ার দিয়ে বলতে চাই এই শাহবাগকে যদি পুনরায় আবার আসতে দেওয়া হয় তাহলে আমরা তাদের রুখে দিব। আমরা
অন্তবর্তীকালীন সরকারকে বলতে চাই, আপনারা এই শাহাবাগীদের ও লাকিদের দমন করুন। যাতে এই লাকিরা আবার ফ্যাসিস্ট হাসিনা হয়ে উঠতে না পারে।
গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী হান্নান রহিম বলেন, দ্রুত কমিশন গঠন করে শাহাবাগের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। এর সাথে জড়িত সবাইকে বিচারের আওতায় আনতে হবে। ২০১৩ সালের পাপী লাকি আক্তারকে আবার এই স্বাধীন বাংলায় উন্মুক্ত দেখা আমাদের জন্য লজ্জার। আমরা বাংলাদেশের প্রশাসনকে বলে দিতে চাই দ্রুত লাকি আক্তারকে গ্রেপ্তারের মাধ্যমে তার বিচার নিশ্চিত করতে হবে।
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে (কুবি) 'পতিত স্বৈরাচারের শাস্তি, রোহিঙ্গা সমস্যার সমাধান ও সীমান্ত হত্যার' বিরুদ্ধে বিপ্লবী ঐক্য জোটের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত হয়েছে।
গতকাল বুধবার দুপুর ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ আবদুল কাইয়ুম চত্বরে (গোল চত্বর) বিক্ষোভ মিছিলটি অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় শিক্ষার্থীরা, 'সারাবাংলা খবর দে শাহবাগীদের কবর দে ', ' আমার সোনার বাংলায় শাহবাগীদের ঠাঁই নাই', ' লাল সন্ত্রাস নিপাত যাক ', 'কুবির শাহবাগী হুঁশিয়ার সাবধান' বলে স্লোগান দেয়।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের শিক্ষার্থী মো. আলামিন বলেন, 'আপনারা জানেন লাকি আক্তার ২০১৩ সালে বাংলাদেশের ভিতর অস্থিতিশীল করার লক্ষ্যে একটি সরকারের এজেন্ডা হয়ে সম্মানিত আলেমদের যাবজ্জীবন থেকে ফাঁসির দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছে। ২০২৫ সালে এসে আবার তারা ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের এজেন্ডা বাস্তবায়নের জন্য মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে। আমরা কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা দল মত নির্বিশেষে এই লাকি ও তাদের সহযোগীদের হুঁশিয়ার করে দিতে চাই, তোমরা যদি এই বাংলার জমিনে কোনো ধরনের হুমকি বা এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে চাও তাহলে তোমাদের বস্তায় ভরে আবার ভারতে পাঠানো হবে।'
অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী নাইমুর রহমান বলেন, 'আপনারা জানেন এই শাহাবাগ ফ্যাসিস্ট হাসিনার আমলে দুঃশাসনের যত ধরনের বৈধতা প্রয়োজন সব ধরনের বৈধতা দিয়েছে। আমরা হুঁশিয়ার দিয়ে বলতে চাই এই শাহবাগকে যদি পুনরায় আবার আসতে দেওয়া হয় তাহলে আমরা তাদের রুখে দিব। আমরা
অন্তবর্তীকালীন সরকারকে বলতে চাই, আপনারা এই শাহাবাগীদের ও লাকিদের দমন করুন। যাতে এই লাকিরা আবার ফ্যাসিস্ট হাসিনা হয়ে উঠতে না পারে।
গণিত বিভাগের শিক্ষার্থী হান্নান রহিম বলেন, দ্রুত কমিশন গঠন করে শাহাবাগের বিচার নিশ্চিত করতে হবে। এর সাথে জড়িত সবাইকে বিচারের আওতায় আনতে হবে। ২০১৩ সালের পাপী লাকি আক্তারকে আবার এই স্বাধীন বাংলায় উন্মুক্ত দেখা আমাদের জন্য লজ্জার। আমরা বাংলাদেশের প্রশাসনকে বলে দিতে চাই দ্রুত লাকি আক্তারকে গ্রেপ্তারের মাধ্যমে তার বিচার নিশ্চিত করতে হবে।