চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ সক্রিয় জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী আসিফ আকবর। শুধু সঙ্গীতই নয়; সমসাময়িক ও দেশের রাজনৈতিক ইস্যু নিয়েও নানান সময় নিজের মত প্রকাশ করেন তিনি। সেই ধারাবাহিকতায় এবার দেশের নির্বাচন ইস্যুেত ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন আসিফ।
ভক্ত-অনুরাগীদের জানালেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চান তিনি। গত মঙ্গলবার ফেসবুকে আসিফ আকবর লেখেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন জরুরি। এতে রাজনৈতিক সংস্কৃতির উন্নতি বোঝা যাবে, মানুষও উপকৃত হবে। ’ আসিফের সেই পোস্টের কমেন্টবক্সে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। নেটিজেনদের অনেকেই তার মতের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করেছেন, অনেকে আবার মতের বিরোধিতা করেছেন। অনেকের মত, এভাবেই গণতান্ত্রিক চর্চাটা হোক, নয়তো জাতীয় নির্বাচনের পর চেয়ারম্যান-মেম্বার পদে অনেকক্ষেত্রে যোগ্য ও উপযুক্ত লোক নির্বাচনে ভুল-ত্রুটি থাকতে পারে। আবার কেউ কেউ লিখেছেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন দিলে এতে সহিংসতা বেশি হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। আল মামুন নামের একজন লিখেছেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে দিলে অরাজকতা বেশি সৃষ্টি হবে এবং ফ্যাসিস্টরা সুযোগ পেয়ে যাবে। মোহাম্মদ সোহেল রানা একাত্মতা প্রকাশ করে লিখেছেন, কৃতজ্ঞতা আসিফ ভাই। আপনাকে এজন্যই পছন্দ হয়।
’ আরাফাত নামে এক নেটিজেন বলেন, ‘আপনার সাহসী কণ্ঠস্বরের জন্য গর্ববোধ করছি। জাতির সাথে যখনই অন্যায় হবে তখনই আপনাদের বলিষ্ঠ কণ্ঠগুলো গর্জে উঠুক। ’ উল্লেখ্য, স্থানীয় সরকার নির্বাচনের আগে জাতীয় নির্বাচন চায় বিএনপি। এই দাবির তিনটি কারণের কথা জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা। এর মধ্যে প্রধান কারণ হচ্ছে, দলীয় প্রতীকবিহীন স্থানীয় নির্বাচন আগে হলে পতিত ফ্যাসিবাদ ফিরে আসার জন্য একে বড় প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজে লাগাতে পারে। এতে দেশজুড়ে সাংঘর্ষিক পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। যা সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে। তাতে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত হতে পারে।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ সক্রিয় জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী আসিফ আকবর। শুধু সঙ্গীতই নয়; সমসাময়িক ও দেশের রাজনৈতিক ইস্যু নিয়েও নানান সময় নিজের মত প্রকাশ করেন তিনি। সেই ধারাবাহিকতায় এবার দেশের নির্বাচন ইস্যুেত ফেসবুকে পোস্ট দিয়েছেন আসিফ।
ভক্ত-অনুরাগীদের জানালেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন চান তিনি। গত মঙ্গলবার ফেসবুকে আসিফ আকবর লেখেন, ‘জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন জরুরি। এতে রাজনৈতিক সংস্কৃতির উন্নতি বোঝা যাবে, মানুষও উপকৃত হবে। ’ আসিফের সেই পোস্টের কমেন্টবক্সে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেছে। নেটিজেনদের অনেকেই তার মতের সঙ্গে একাত্মতা পোষণ করেছেন, অনেকে আবার মতের বিরোধিতা করেছেন। অনেকের মত, এভাবেই গণতান্ত্রিক চর্চাটা হোক, নয়তো জাতীয় নির্বাচনের পর চেয়ারম্যান-মেম্বার পদে অনেকক্ষেত্রে যোগ্য ও উপযুক্ত লোক নির্বাচনে ভুল-ত্রুটি থাকতে পারে। আবার কেউ কেউ লিখেছেন, জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন দিলে এতে সহিংসতা বেশি হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। আল মামুন নামের একজন লিখেছেন, স্থানীয় সরকার নির্বাচন আগে দিলে অরাজকতা বেশি সৃষ্টি হবে এবং ফ্যাসিস্টরা সুযোগ পেয়ে যাবে। মোহাম্মদ সোহেল রানা একাত্মতা প্রকাশ করে লিখেছেন, কৃতজ্ঞতা আসিফ ভাই। আপনাকে এজন্যই পছন্দ হয়।
’ আরাফাত নামে এক নেটিজেন বলেন, ‘আপনার সাহসী কণ্ঠস্বরের জন্য গর্ববোধ করছি। জাতির সাথে যখনই অন্যায় হবে তখনই আপনাদের বলিষ্ঠ কণ্ঠগুলো গর্জে উঠুক। ’ উল্লেখ্য, স্থানীয় সরকার নির্বাচনের আগে জাতীয় নির্বাচন চায় বিএনপি। এই দাবির তিনটি কারণের কথা জানিয়েছেন বিএনপি নেতারা। এর মধ্যে প্রধান কারণ হচ্ছে, দলীয় প্রতীকবিহীন স্থানীয় নির্বাচন আগে হলে পতিত ফ্যাসিবাদ ফিরে আসার জন্য একে বড় প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজে লাগাতে পারে। এতে দেশজুড়ে সাংঘর্ষিক পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে। যা সরকারের নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যেতে পারে। তাতে জাতীয় নির্বাচন বিলম্বিত হতে পারে।
অভিনেত্রী এবং প্রযোজক শমী কায়সার নব্বই এর দশকের নামকরা অভিনেত্রী।
১০ দিন আগে