নিজস্ব প্রতিবেদক
ছবির ফুলটিকে নানা নামে ডাকা হয়। কেউ বলেন মধুমঞ্জরি, কেউবা বলেন মধুমালতী। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নাম দিয়েছেন মধুমঞ্জরি লতা। লতার মতো ঝুলে থাকে এই ফুল। যে নামেই ডাকা হোক না কেন, এই ফুল প্রকৃতিতে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে। সাদা ও লাল রঙের ঝুলন্ত এই ফুলের সৌন্দর্যে মুগ্ধ নিসর্গপ্রেমীরা । বাংলাদেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে আছে এই ফুল।
এবারের ঈদুল ফিতরের ছুটিতে কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার আদ্রা ইউনিয়নের প্রয়াত চেয়ারম্যান পেরপেটি গ্রামের মো. ফজলুল হকের বাড়ির কাচারি ঘরের সামনে ঝুলে আছে এই ফুল। এরপর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের দালানের সামনে এই ফুল গাছ দেখা গেছে। কুমিল্লা জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়, চৌয়ারা এলাকার একটি কারখানাতেও এই ফুল দেখা গেছে।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ শামসিল আরেফিন রোমেল বলেন, মধুমঞ্জরি মালয়েশিয়ান প্রজাতির ফুল। বাংলাদেশের সর্বত্রই এই ফুল আছে। এটি গ্রীষ্মকাল ও বর্ষাকালে বেশি ফুটে। তবে চৈত্রের এই সময়ে গ্রীষ্মের আগেই নিজেকে বিলিয়ে দেয় এই ফুল।এটি কাষ্ঠলতার পত্রমোচী গাছ। পাতা অখণ্ড, একক ও আয়তাকার, বিন্যাস বিপ্রতীপ। ডালের আগায় ঝুলে থাকে এই ফুল। গাছের আকার তেমন বড় না। লম্বায় ৭ সেন্টিমিটার ও চওড়া ৩ সেন্টিমিটার। শিকড় থেকে চারা গজায়।
তরুণ ব্যবসায়ী আবু নাসের মানিক বলেন,‘ আমাদের বাড়িতে কেবল মধুমঞ্জরি নয়, বাগানবিলাসসহ নানা প্রজাতির ফুল গাছ আছে। গ্রামের বাড়িতে এই ফুল সৌন্দর্য বিলিয়ে দিচ্ছে।
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মধুমঞ্জরি নিয়ে লিখেছেন,‘ নাম দিয়ে আমি নিলাম আপন করে মধুমঞ্জরি লতা।’
ইংরেজিতে একে রেংগুনক্রিপার বলা হয়। সন্ধ্যায় এর সুবাস ছড়িয়ে পড়ে।
্
ছবির ফুলটিকে নানা নামে ডাকা হয়। কেউ বলেন মধুমঞ্জরি, কেউবা বলেন মধুমালতী। বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর নাম দিয়েছেন মধুমঞ্জরি লতা। লতার মতো ঝুলে থাকে এই ফুল। যে নামেই ডাকা হোক না কেন, এই ফুল প্রকৃতিতে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে। সাদা ও লাল রঙের ঝুলন্ত এই ফুলের সৌন্দর্যে মুগ্ধ নিসর্গপ্রেমীরা । বাংলাদেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে আছে এই ফুল।
এবারের ঈদুল ফিতরের ছুটিতে কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার আদ্রা ইউনিয়নের প্রয়াত চেয়ারম্যান পেরপেটি গ্রামের মো. ফজলুল হকের বাড়ির কাচারি ঘরের সামনে ঝুলে আছে এই ফুল। এরপর উপজেলার বিভিন্ন গ্রামের দালানের সামনে এই ফুল গাছ দেখা গেছে। কুমিল্লা জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়, চৌয়ারা এলাকার একটি কারখানাতেও এই ফুল দেখা গেছে।
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া সরকারি কলেজের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক মোহাম্মদ শামসিল আরেফিন রোমেল বলেন, মধুমঞ্জরি মালয়েশিয়ান প্রজাতির ফুল। বাংলাদেশের সর্বত্রই এই ফুল আছে। এটি গ্রীষ্মকাল ও বর্ষাকালে বেশি ফুটে। তবে চৈত্রের এই সময়ে গ্রীষ্মের আগেই নিজেকে বিলিয়ে দেয় এই ফুল।এটি কাষ্ঠলতার পত্রমোচী গাছ। পাতা অখণ্ড, একক ও আয়তাকার, বিন্যাস বিপ্রতীপ। ডালের আগায় ঝুলে থাকে এই ফুল। গাছের আকার তেমন বড় না। লম্বায় ৭ সেন্টিমিটার ও চওড়া ৩ সেন্টিমিটার। শিকড় থেকে চারা গজায়।
তরুণ ব্যবসায়ী আবু নাসের মানিক বলেন,‘ আমাদের বাড়িতে কেবল মধুমঞ্জরি নয়, বাগানবিলাসসহ নানা প্রজাতির ফুল গাছ আছে। গ্রামের বাড়িতে এই ফুল সৌন্দর্য বিলিয়ে দিচ্ছে।
বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর মধুমঞ্জরি নিয়ে লিখেছেন,‘ নাম দিয়ে আমি নিলাম আপন করে মধুমঞ্জরি লতা।’
ইংরেজিতে একে রেংগুনক্রিপার বলা হয়। সন্ধ্যায় এর সুবাস ছড়িয়ে পড়ে।
্
জীবনের নানান প্রতিকূলতা পেরিয়ে এক পর্যায়ে যুব উন্নয়ন থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে জামা কাপড় সেলাই করেন। একজন সফল নারী উদ্যোক্তা হিসেবে গড়ে ওঠেন তিনি।
০৮ মার্চ ২০২৫