কুমিল্লা জুড়ে ক্ষোভ, নিন্দা
নিজস্ব প্রতিবেদক
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও ২০০৮ সালে কুমিল্লা -১০ আসনের পরাজিত সংসদ সদস্য প্রার্থী মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়ার বিষোদগার থেকে বাদ যাননি বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী, আবদুল গফুর ভূঁইয়া ও জাকারিয়া তাহের সুমনও। মোবাশ্বরের কুরুচিপূর্ণ আঞ্চলিক ভাষার বক্তব্য নিয়ে ক্ষোভ ও নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। গত শুক্রবার সন্ধ্যায় কুমিল্লার লালমাই উপজেলার ভুলইন উত্তর ইউনিয়নের হাজতখোলা এলাকায় ইউনিয়ন বিএনপির মোবাশ্বের অনুসারিদের দোয়া ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি সাবেক এই তিন সংসদ সদস্য ছাড়াও আরেক সাবেক সংসদ সদস্য আমিন উর রশিদ ইয়াছিন, মহানগর বিএনপির সভাপতি উৎবাতুল বারী আবু ও সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপুর বিরুদ্ধে বিষোদগার করেন। তিনি কুমিল্লা কে প্রস্রাব করার জায়গা বলে উল্লেখ করেন।
৪ মিনিট ৩০ সেকেন্ডের ওই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। দুই ভাগে তাঁর ভিডিও ভাইরাল হয়।
ভিডিওতে দেখা গেছে, বিএনপির জনপ্রিয় সাবেক তিন সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী, আবদুল গফুর ভূঁইয়া ও জাকারিয়া তাহের সুমন কে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দেন।
বক্তৃতায় মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়া বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ সাবেক সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী কে উদ্দেশ্যে করে বলেন, ' এক মাঘে শীত যাবে না। আমারে ১৭ সালে পাকা সুপারি দিছে, কষ্ট হইছে। সহ্য কইরা পালাইছি। কিন্তু উনার ২৫ সালে আইসা বড় কাঁঠাল হান্দাই গেছে। নিজের নাক কেটে ভাতিজাদের প্রধান অতিথি করাইতে হয়।
মোবাশ্বের বলেন,' উনাকে মইননা চোরা কই বিল্লা মারে। আমি উনাকে আজকে বলব, ভাই গ্রুপিং বিলুপ্ত করেন। মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়া স্যালেন্ডার করবে। তাও আর নিজেদের কে অপমান করবেন না। আমার আরেক ভাই আছে, নাঙ্গলকোটের সাবেক এমপি আবদুল গফুর ভূঁইয়া। কুমিল্লা তে আমাগো আবু টিপুর পিছনদি যাই অসহায়ের মতো খাড়ি থায়। উনি যেদিন ২০০৮ সালে ( আসলে হবে ২০০১ সাল) এমপি ছিল রয়েল বেঙ্গল টাইগার ছিল। তখন আবু টিপু কিছুই ছিল ন। উনি আকবর হোসেন সাহেবের কলিগ ছিল, মনির চৌধুরী সাহেবের কলিগ ছিল। আজকে ওই নিজেরা নিজেরা গুতাগুতি করে। অন হইননিও লাইততায়। যেডারে আমগো দেশে কয়,আতি খাদে পড়লে চামচিকাও লাইততায়। ়
তিনি বলেন, আমরা কুমিল্লা -১০ এ গ্রুপিং করি৷ এজন্য ছাগলনাইয়ার তুন আইওগুতা।আহারে অসহায়। কিন্তু আপনাদের দোয়ায় আমি এতো অসহায় নয়। আমি ১৭ বছর এই লালমাই, এই সদর দক্ষিণ, এই নাঙ্গলকোটে বিচরণ করেছি। আন্দোলন সংগ্রাম করেছি। আবার লগে ইরেজিও একট্ কইছি।
আমেরিকান অ্যম্ববেসি কয় যে গুনছেন নি। উই আর কনসার্ন এবাউট বাংলাদেশ। আমি এই তিন উপজেলার রাজনীত নিয়ে কনসার্ন। আমি উনাকে এটা জানাই দিছি। উনি কমিটি দিল কি, দিল না। আমার কিচ্ছু আসে যায় না।
মনির ভাই যে ১৫ বছর জেলা মানে নাই। উনি যে কমিটি মানে নাই, নেয় নাই।
মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়া বলেন, মনির চৌধুরী এখনও মনির চৌধুরীই। উনি এখনও হাঁটলে উনার মিছিল হবে। আল্লাহর ওয়াস্তে আর ভুল কইরেন না। এথানে অনেকে মনির ভাইয়ের কর্মী। উনার শুভাকাঙ্ক্ষী। উনার দ্বারা উপকৃত হইছেন।যদি নামও কই আমাগো জাপানি সোহেললার লগে খাতির আছে।এখান থেকে ইফতার খাইরাতে উনার কাছে যাও। গিয়ে বলো ভাই আপনি যা চান মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়া তা দিতে রাজি আছে। তারপরেও আর নিজের সম্মানহানি আর কইরেন না।
জাকারিয়া তাহের সুমনের নাম না নিয়ে বলেন, " ছোট্র ভাতিজার কাছে প্রধান অতিথিগিরি বিছিয়েন না। পদের লাই। আমার পদ লাগবে না। তাই ওনাকে অনুরোধ করেন। যে নিজেকে ইজ্জত দিতে পারে না, তাকে সাবরা পৃথিবীর কেউ ইজ্জত দিবে না। যেতার ঘরের বউ যেতারে ইজ্জত দিতো না। হেতারে বারার কেউ ইজ্জত দিতো না। আর আসন যদি কোন কারণে সদর দক্ষিণ যদি বরুড়ার লগে যায়গা ভাতিজা কিন্তু ৮ ( ২০০৮) সালের প্রতিশোধ আমনের তুন লই হালাইবো।আমনেরে কিন্তু ছাড় দিতো ন। ভাতিজা মাল ভালো। বুদ্ধিমান খেলোয়াড়। ঠান্ডা মাথার ভদ্রলোক। কইবো কাকু সেদিন তো বলেছিলেন, সুমনও বালা, নজরুলও ভালো ছেলে, না ভোটেরও বিধান আছে- আমার থেকে হালকা পাতলা হাদিয়াও নিয়েছিলেন।
কিছুক্ষণ থেমে মোবাশ্বের বলেছেন, কিরে কিতা অইছে ( মাইকের আওয়াজ না থাকায়) ষড়যন্ত্র নি কোন?
সুয়াগাজীর সাংগঠনিক সভার প্রতি ইঙ্গিত করে মোবাশ্বের বলেন, প্রধান অতিথি আর মনির চৌধুরী উদ্বোধক। ইয়ানো কিয়া চা আর দোকান আছিল, উদ্বোধন করতো। না নাপিতের দোকান উদ্বোধন। উনি কিয়া উদ্বোধন কইরবো। কর্মী সভা আবার উদ্বোধন করবে কেমনে? আরে এই সভা কিভাবে হয়? এই সভা তো হইতে পারে না। প্রধান অতিথি সেই সভায় আসতে পারে না। কারণ গত ১৭ বছর আমি এই তিন উপজেলায় চাষাবাদ করেছি। মনির চৌধুরী এখানে বিএনপি করেনি। উনি ঐক্য সংহতি করেছে। আপনারা অনেকে উনার সাথে ঐক্য সংহতি করেছেন।কিছুদিন পরে ফিরা তো আইছেন। ভাই বুঝতে পাইরেন ন।
এটা তো সন্তু লারমার দল। বিএনপি না। এরা কিন্তু অনেকে নামকরা। কারণ উনি এই এলাকার জনপ্রিয় এমপি ছিল। আপনাদের উনার প্রতি কিছু দায়বদ্ধতা আছে। উনার কাছে আল্লাহর ওয়াস্তে হাত জোড় করে উনাকে বলেন- আর নিজেকে ছোট কইরেন না। মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়া মানুষ খুব একটা বেশি বালা ন। নাম বললে এরা অনেকে লজ্জা পাবে। এমন কি বিশ্বরোড কুমিল্লা ঢুকতেও পারব না। এ রকম কামলাও আছে। যারা উনাকে নিয়ে ওইসব বাজে শব্দটা বলে। বলে না। কই সেই টিপু তো তখন টোডা চিপি ধরতে পারতো। ওই বেডা কার বিরুদ্ধে বক্তৃতা দেস। উনি কিন্তু সেটা করেনি। না করে এখন পর্যন্ত দুইজন সুখে শান্তিতে সংসার করে। কি অইছে আমার।
বিএনপির একটি সূত্র জানিয়েছে, ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়া বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচন করে পরাজিত হন। এরপর তিনি নাঙ্গলকোটে সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল গফুর ভূঁইয়ার সঙ্গে বিরোধে জড়ান। এতে খুনোখুনির ঘটনাও ঘটে। নির্বাচনী এলাকায় মোবাশ্বেরের ভাবমূর্তি খুব একটা ভালো না।
কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু বলেন, দলের হাইকমান্ড বিষয়টি অবহিত হয়েছে। আমার কাছে জানতে চেয়েছে। তাঁর বক্তব্য সুস্থ মানুষের বক্তব্য নয়।
বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য ও ২০০৮ সালে কুমিল্লা -১০ আসনের পরাজিত সংসদ সদস্য প্রার্থী মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়ার বিষোদগার থেকে বাদ যাননি বিএনপি দলীয় সাবেক সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী, আবদুল গফুর ভূঁইয়া ও জাকারিয়া তাহের সুমনও। মোবাশ্বরের কুরুচিপূর্ণ আঞ্চলিক ভাষার বক্তব্য নিয়ে ক্ষোভ ও নিন্দা জানিয়েছেন বিএনপির নেতাকর্মীরা। গত শুক্রবার সন্ধ্যায় কুমিল্লার লালমাই উপজেলার ভুলইন উত্তর ইউনিয়নের হাজতখোলা এলাকায় ইউনিয়ন বিএনপির মোবাশ্বের অনুসারিদের দোয়া ও ইফতার মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি সাবেক এই তিন সংসদ সদস্য ছাড়াও আরেক সাবেক সংসদ সদস্য আমিন উর রশিদ ইয়াছিন, মহানগর বিএনপির সভাপতি উৎবাতুল বারী আবু ও সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপুর বিরুদ্ধে বিষোদগার করেন। তিনি কুমিল্লা কে প্রস্রাব করার জায়গা বলে উল্লেখ করেন।
৪ মিনিট ৩০ সেকেন্ডের ওই ভিডিও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। দুই ভাগে তাঁর ভিডিও ভাইরাল হয়।
ভিডিওতে দেখা গেছে, বিএনপির জনপ্রিয় সাবেক তিন সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী, আবদুল গফুর ভূঁইয়া ও জাকারিয়া তাহের সুমন কে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ বক্তব্য দেন।
বক্তৃতায় মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়া বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ সাবেক সংসদ সদস্য মনিরুল হক চৌধুরী কে উদ্দেশ্যে করে বলেন, ' এক মাঘে শীত যাবে না। আমারে ১৭ সালে পাকা সুপারি দিছে, কষ্ট হইছে। সহ্য কইরা পালাইছি। কিন্তু উনার ২৫ সালে আইসা বড় কাঁঠাল হান্দাই গেছে। নিজের নাক কেটে ভাতিজাদের প্রধান অতিথি করাইতে হয়।
মোবাশ্বের বলেন,' উনাকে মইননা চোরা কই বিল্লা মারে। আমি উনাকে আজকে বলব, ভাই গ্রুপিং বিলুপ্ত করেন। মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়া স্যালেন্ডার করবে। তাও আর নিজেদের কে অপমান করবেন না। আমার আরেক ভাই আছে, নাঙ্গলকোটের সাবেক এমপি আবদুল গফুর ভূঁইয়া। কুমিল্লা তে আমাগো আবু টিপুর পিছনদি যাই অসহায়ের মতো খাড়ি থায়। উনি যেদিন ২০০৮ সালে ( আসলে হবে ২০০১ সাল) এমপি ছিল রয়েল বেঙ্গল টাইগার ছিল। তখন আবু টিপু কিছুই ছিল ন। উনি আকবর হোসেন সাহেবের কলিগ ছিল, মনির চৌধুরী সাহেবের কলিগ ছিল। আজকে ওই নিজেরা নিজেরা গুতাগুতি করে। অন হইননিও লাইততায়। যেডারে আমগো দেশে কয়,আতি খাদে পড়লে চামচিকাও লাইততায়। ়
তিনি বলেন, আমরা কুমিল্লা -১০ এ গ্রুপিং করি৷ এজন্য ছাগলনাইয়ার তুন আইওগুতা।আহারে অসহায়। কিন্তু আপনাদের দোয়ায় আমি এতো অসহায় নয়। আমি ১৭ বছর এই লালমাই, এই সদর দক্ষিণ, এই নাঙ্গলকোটে বিচরণ করেছি। আন্দোলন সংগ্রাম করেছি। আবার লগে ইরেজিও একট্ কইছি।
আমেরিকান অ্যম্ববেসি কয় যে গুনছেন নি। উই আর কনসার্ন এবাউট বাংলাদেশ। আমি এই তিন উপজেলার রাজনীত নিয়ে কনসার্ন। আমি উনাকে এটা জানাই দিছি। উনি কমিটি দিল কি, দিল না। আমার কিচ্ছু আসে যায় না।
মনির ভাই যে ১৫ বছর জেলা মানে নাই। উনি যে কমিটি মানে নাই, নেয় নাই।
মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়া বলেন, মনির চৌধুরী এখনও মনির চৌধুরীই। উনি এখনও হাঁটলে উনার মিছিল হবে। আল্লাহর ওয়াস্তে আর ভুল কইরেন না। এথানে অনেকে মনির ভাইয়ের কর্মী। উনার শুভাকাঙ্ক্ষী। উনার দ্বারা উপকৃত হইছেন।যদি নামও কই আমাগো জাপানি সোহেললার লগে খাতির আছে।এখান থেকে ইফতার খাইরাতে উনার কাছে যাও। গিয়ে বলো ভাই আপনি যা চান মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়া তা দিতে রাজি আছে। তারপরেও আর নিজের সম্মানহানি আর কইরেন না।
জাকারিয়া তাহের সুমনের নাম না নিয়ে বলেন, " ছোট্র ভাতিজার কাছে প্রধান অতিথিগিরি বিছিয়েন না। পদের লাই। আমার পদ লাগবে না। তাই ওনাকে অনুরোধ করেন। যে নিজেকে ইজ্জত দিতে পারে না, তাকে সাবরা পৃথিবীর কেউ ইজ্জত দিবে না। যেতার ঘরের বউ যেতারে ইজ্জত দিতো না। হেতারে বারার কেউ ইজ্জত দিতো না। আর আসন যদি কোন কারণে সদর দক্ষিণ যদি বরুড়ার লগে যায়গা ভাতিজা কিন্তু ৮ ( ২০০৮) সালের প্রতিশোধ আমনের তুন লই হালাইবো।আমনেরে কিন্তু ছাড় দিতো ন। ভাতিজা মাল ভালো। বুদ্ধিমান খেলোয়াড়। ঠান্ডা মাথার ভদ্রলোক। কইবো কাকু সেদিন তো বলেছিলেন, সুমনও বালা, নজরুলও ভালো ছেলে, না ভোটেরও বিধান আছে- আমার থেকে হালকা পাতলা হাদিয়াও নিয়েছিলেন।
কিছুক্ষণ থেমে মোবাশ্বের বলেছেন, কিরে কিতা অইছে ( মাইকের আওয়াজ না থাকায়) ষড়যন্ত্র নি কোন?
সুয়াগাজীর সাংগঠনিক সভার প্রতি ইঙ্গিত করে মোবাশ্বের বলেন, প্রধান অতিথি আর মনির চৌধুরী উদ্বোধক। ইয়ানো কিয়া চা আর দোকান আছিল, উদ্বোধন করতো। না নাপিতের দোকান উদ্বোধন। উনি কিয়া উদ্বোধন কইরবো। কর্মী সভা আবার উদ্বোধন করবে কেমনে? আরে এই সভা কিভাবে হয়? এই সভা তো হইতে পারে না। প্রধান অতিথি সেই সভায় আসতে পারে না। কারণ গত ১৭ বছর আমি এই তিন উপজেলায় চাষাবাদ করেছি। মনির চৌধুরী এখানে বিএনপি করেনি। উনি ঐক্য সংহতি করেছে। আপনারা অনেকে উনার সাথে ঐক্য সংহতি করেছেন।কিছুদিন পরে ফিরা তো আইছেন। ভাই বুঝতে পাইরেন ন।
এটা তো সন্তু লারমার দল। বিএনপি না। এরা কিন্তু অনেকে নামকরা। কারণ উনি এই এলাকার জনপ্রিয় এমপি ছিল। আপনাদের উনার প্রতি কিছু দায়বদ্ধতা আছে। উনার কাছে আল্লাহর ওয়াস্তে হাত জোড় করে উনাকে বলেন- আর নিজেকে ছোট কইরেন না। মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়া মানুষ খুব একটা বেশি বালা ন। নাম বললে এরা অনেকে লজ্জা পাবে। এমন কি বিশ্বরোড কুমিল্লা ঢুকতেও পারব না। এ রকম কামলাও আছে। যারা উনাকে নিয়ে ওইসব বাজে শব্দটা বলে। বলে না। কই সেই টিপু তো তখন টোডা চিপি ধরতে পারতো। ওই বেডা কার বিরুদ্ধে বক্তৃতা দেস। উনি কিন্তু সেটা করেনি। না করে এখন পর্যন্ত দুইজন সুখে শান্তিতে সংসার করে। কি অইছে আমার।
বিএনপির একটি সূত্র জানিয়েছে, ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নির্বাচনে মোবাশ্বের আলম ভূঁইয়া বিএনপি থেকে মনোনয়ন পেয়ে নির্বাচন করে পরাজিত হন। এরপর তিনি নাঙ্গলকোটে সাবেক সংসদ সদস্য আবদুল গফুর ভূঁইয়ার সঙ্গে বিরোধে জড়ান। এতে খুনোখুনির ঘটনাও ঘটে। নির্বাচনী এলাকায় মোবাশ্বেরের ভাবমূর্তি খুব একটা ভালো না।
কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু বলেন, দলের হাইকমান্ড বিষয়টি অবহিত হয়েছে। আমার কাছে জানতে চেয়েছে। তাঁর বক্তব্য সুস্থ মানুষের বক্তব্য নয়।
নির্বাচনের আগে ৩ শর্ত পূরণ করতে হবে : জামায়াত আমির
২ দিন আগেএরই ধারাবাহিকতায় আজ দীর্ঘ ১৫ বছর পর ঢাকায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে দুই দেশের পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের এই বৈঠক।
৩ দিন আগে