নিজস্ব প্রতিবেদক
দলীয় নির্দেশনা অমান্য করে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় বিএনপি থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার হয়েছিলেন সাবেক মেয়র মো. মনিরুল হক সাক্কু। এখন তিনি দলে ফিরতে চান। দল করতে চান। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে দুইটি সিটি নির্বাচনের পর ক্ষমা চেয়ে চিঠিও দিয়েছেন। গত সোমবার রাতে তাঁর নানুয়াদিঘিরপাড়ের বাসভবনে আমার শহর পত্রিকার কাছে এসব কথা বলেন সাক্কু।
মনিরুল হক সাক্কু বলেন, আমি দল করতে চাই। গত ৪৬ বছর ধরে এই দলে আছি। আমি জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার আদর্শ নিয়ে চলি। তারেক রহমান আমার নেতা। ২০২২ সালের ১৫ জুন নির্বাচনে গিয়েছি নগরবাসীর চাপে, জনগণের চাপে। আর এই এলাকা ছিল, বিএনপির। ওই নির্বাচন ছিল স্থানীয় সরকার নির্বাচন। নির্বাচনে আমাকে ৩৪৩ ভোটে হারানো হয়। ওই নির্বাচনের পর দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছে চিঠি দিয়েছি, দলে ফেরার জন্য। পরবর্তীতে আমি ২০২৪ সালের ৯ মার্চ মেয়র পদে উপনির্বাচন করি। এরপরেও আরেকবার দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মহোদয়ের কাছে চিঠি দিয়ে দলে ফেরার আকুতি জানাই। দল আমাকে বহিষ্কার করলেও দলের সব কর্মসূচি আমি পালন করি। এখনও পাড়া, মহল্লায় সাংগঠনিক কাজ করি। বিভিন্ন ওয়ার্ডে, ইউনিয়নে ইফতার মাহফিল করে দলীয় নেতাকর্মীদের চাঙা রাখি।
আপনার নেতাকর্মী ও অনুসারিরা এখন অনেকে আপনার সঙ্গে নেই ,এই প্রসঙ্গে মনিরুল হক সাক্কু বলেন,‘ যাঁরা পদের লোভী, তাঁরা চলে গেছেন। যাঁরা তৃণমূলের কর্মী, তাঁরা আমার সঙ্গে আছে। যাঁরা এখন পদ পেয়েছেন, তাঁরা অতীতে কার সঙ্গে থেকে পদ পেয়েছিলেন? আর সবাইর ইচ্ছে হয় পদ পেতে। তাই ওরা চলে গেছে। ২০২২ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে আমার তৈরি কর্মীরা নির্বাচনে প্রকাশ্যে বিরোধিতা করেছেন।
তিনি বলেন, ‘আমি বিএনপি করি। দলের কাজই করে যাচ্ছি। দল না নিলে এখন আমি তো জোর করে দলে যেতে পারব না। আমার কারণে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়নি। কুমিল্লা শান্তির শহর। এখানে নানা পেশাজীবীরা থাকেন। তাঁরা এক ব্যক্তির অত্যাচারে অতিষ্ঠ ছিলেন। তাঁদের অনুরোধে, চাপে ভোটে দাঁড়াইছি।
পদবি না থেকেও তো দল করছেন । এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন,‘ পদবি থাকলে মানুষের উপকার করা যায়। আমি যতবছর মেয়র ছিলাম, দলের লোকজনও সেবা পেয়েছেন। নগর ভবনের দরজা সবসময় খোলা ছিল। এখন তো মাইনসে কয়, সাক্কুই বালা ছিল। অন্তত তার কাছে কতা কইছে পারছে। দেখছে না কুমিল্লার লোকজন। মেয়রের রুমে যাইতে পারতো না। মানুষের এই ভালোবাসার মূল্য দিতে ভোটে খারাইছি।
আগামী নির্বাচনে প্রার্থী হবেন কিনা, হলে কোন পদে নির্বাচন করবেন ু এ প্রসঙ্গে মনিরুল হক সাক্কু বলেন,‘ যেই নির্বাচন আগে হয়, আমি দলের কাছে মনোনয়ন চাইব। জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে এমপি পদে চাই, সিটি নির্বাচন হলে মেয়র পদে চাইব।’
দলীয় নির্দেশনা অমান্য করে কুমিল্লা সিটি করপোরেশন নির্বাচনে অংশ নেওয়ায় বিএনপি থেকে আজীবনের জন্য বহিষ্কার হয়েছিলেন সাবেক মেয়র মো. মনিরুল হক সাক্কু। এখন তিনি দলে ফিরতে চান। দল করতে চান। দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে দুইটি সিটি নির্বাচনের পর ক্ষমা চেয়ে চিঠিও দিয়েছেন। গত সোমবার রাতে তাঁর নানুয়াদিঘিরপাড়ের বাসভবনে আমার শহর পত্রিকার কাছে এসব কথা বলেন সাক্কু।
মনিরুল হক সাক্কু বলেন, আমি দল করতে চাই। গত ৪৬ বছর ধরে এই দলে আছি। আমি জিয়াউর রহমান ও খালেদা জিয়ার আদর্শ নিয়ে চলি। তারেক রহমান আমার নেতা। ২০২২ সালের ১৫ জুন নির্বাচনে গিয়েছি নগরবাসীর চাপে, জনগণের চাপে। আর এই এলাকা ছিল, বিএনপির। ওই নির্বাচন ছিল স্থানীয় সরকার নির্বাচন। নির্বাচনে আমাকে ৩৪৩ ভোটে হারানো হয়। ওই নির্বাচনের পর দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের কাছে চিঠি দিয়েছি, দলে ফেরার জন্য। পরবর্তীতে আমি ২০২৪ সালের ৯ মার্চ মেয়র পদে উপনির্বাচন করি। এরপরেও আরেকবার দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মহোদয়ের কাছে চিঠি দিয়ে দলে ফেরার আকুতি জানাই। দল আমাকে বহিষ্কার করলেও দলের সব কর্মসূচি আমি পালন করি। এখনও পাড়া, মহল্লায় সাংগঠনিক কাজ করি। বিভিন্ন ওয়ার্ডে, ইউনিয়নে ইফতার মাহফিল করে দলীয় নেতাকর্মীদের চাঙা রাখি।
আপনার নেতাকর্মী ও অনুসারিরা এখন অনেকে আপনার সঙ্গে নেই ,এই প্রসঙ্গে মনিরুল হক সাক্কু বলেন,‘ যাঁরা পদের লোভী, তাঁরা চলে গেছেন। যাঁরা তৃণমূলের কর্মী, তাঁরা আমার সঙ্গে আছে। যাঁরা এখন পদ পেয়েছেন, তাঁরা অতীতে কার সঙ্গে থেকে পদ পেয়েছিলেন? আর সবাইর ইচ্ছে হয় পদ পেতে। তাই ওরা চলে গেছে। ২০২২ ও ২০২৪ সালের নির্বাচনে আমার তৈরি কর্মীরা নির্বাচনে প্রকাশ্যে বিরোধিতা করেছেন।
তিনি বলেন, ‘আমি বিএনপি করি। দলের কাজই করে যাচ্ছি। দল না নিলে এখন আমি তো জোর করে দলে যেতে পারব না। আমার কারণে দলের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়নি। কুমিল্লা শান্তির শহর। এখানে নানা পেশাজীবীরা থাকেন। তাঁরা এক ব্যক্তির অত্যাচারে অতিষ্ঠ ছিলেন। তাঁদের অনুরোধে, চাপে ভোটে দাঁড়াইছি।
পদবি না থেকেও তো দল করছেন । এ প্রসঙ্গে তিনি বলেন,‘ পদবি থাকলে মানুষের উপকার করা যায়। আমি যতবছর মেয়র ছিলাম, দলের লোকজনও সেবা পেয়েছেন। নগর ভবনের দরজা সবসময় খোলা ছিল। এখন তো মাইনসে কয়, সাক্কুই বালা ছিল। অন্তত তার কাছে কতা কইছে পারছে। দেখছে না কুমিল্লার লোকজন। মেয়রের রুমে যাইতে পারতো না। মানুষের এই ভালোবাসার মূল্য দিতে ভোটে খারাইছি।
আগামী নির্বাচনে প্রার্থী হবেন কিনা, হলে কোন পদে নির্বাচন করবেন ু এ প্রসঙ্গে মনিরুল হক সাক্কু বলেন,‘ যেই নির্বাচন আগে হয়, আমি দলের কাছে মনোনয়ন চাইব। জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে এমপি পদে চাই, সিটি নির্বাচন হলে মেয়র পদে চাইব।’
নির্বাচনের আগে ৩ শর্ত পূরণ করতে হবে : জামায়াত আমির
৩ দিন আগেএরই ধারাবাহিকতায় আজ দীর্ঘ ১৫ বছর পর ঢাকায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে দুই দেশের পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের এই বৈঠক।
৩ দিন আগে