সাক্ষাৎকার
পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশে সারাদেশে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের তালিকা করা হচ্ছে। থানায় থানায় নির্দেশনাও পৌঁছে গেছে।
মূলত পাঁচটি বিষয়ে খোঁজ নিতে বলা হয়েছে ওই নির্দেশনায়। সংগঠনটির নেতা-কর্মীদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ, রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা, সামাজিক কার্যক্রম এবং সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বুঝতে এই উদ্যোগ বলে জানা গেছে।
তবে পুলিশ বলছে, হয়রানি বা মামলার জন্য নয় নিষিদ্ধ সংগঠনের কার্যক্রম ও গতিবিধি নজরদারিতে রাখতেই তালিকা করা হচ্ছে। শুধু ছাত্রলীগ নয়, নিষিদ্ধ সব সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিষয়ে খোঁজ নিচ্ছে পুলিশ।
পুলিশ সদর দপ্তর থেকে জেলা পুলিশ সুপারদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সব থানা থেকে তাঁদের তালিকা সংগ্রহ করে সদর দপ্তরে পাঠাতে বলা হয়েছে।
ছাত্রলীগ নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন, আইন অনুযায়ী এদের সব কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তাই নিষিদ্ধ সংগঠনটির নেতাকর্মীদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ, রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা, সামাজিক কার্যক্রম এবং সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বুঝতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
গত ৫ আগস্টে শেখ হাসিনার দেশ ছেড়ে পালানো এবং নিষিদ্ধের পর ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আত্মগোপনে আছেন। আত্মগোপনে থাকা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সংগঠিত হয়ে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা করছেন বলে গোয়েন্দা তথ্য রয়েছে।
পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন, যেকোনো নিষিদ্ধ সংগঠনের জন্য এটি প্রযোজ্য।
গত বছরের ২৩ অক্টোবর বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে অন্তর্বর্তী সরকার। এর আগে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আত্মগোপনে রয়েছেন।
পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশে সারাদেশে নিষিদ্ধঘোষিত ছাত্রসংগঠন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীদের তালিকা করা হচ্ছে। থানায় থানায় নির্দেশনাও পৌঁছে গেছে।
মূলত পাঁচটি বিষয়ে খোঁজ নিতে বলা হয়েছে ওই নির্দেশনায়। সংগঠনটির নেতা-কর্মীদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ, রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা, সামাজিক কার্যক্রম এবং সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বুঝতে এই উদ্যোগ বলে জানা গেছে।
তবে পুলিশ বলছে, হয়রানি বা মামলার জন্য নয় নিষিদ্ধ সংগঠনের কার্যক্রম ও গতিবিধি নজরদারিতে রাখতেই তালিকা করা হচ্ছে। শুধু ছাত্রলীগ নয়, নিষিদ্ধ সব সংগঠনের নেতাকর্মীদের বিষয়ে খোঁজ নিচ্ছে পুলিশ।
পুলিশ সদর দপ্তর থেকে জেলা পুলিশ সুপারদের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সব থানা থেকে তাঁদের তালিকা সংগ্রহ করে সদর দপ্তরে পাঠাতে বলা হয়েছে।
ছাত্রলীগ নিষিদ্ধঘোষিত সংগঠন, আইন অনুযায়ী এদের সব কার্যক্রম শাস্তিযোগ্য অপরাধ। তাই নিষিদ্ধ সংগঠনটির নেতাকর্মীদের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ, রাজনৈতিক সম্পৃক্ততা, সামাজিক কার্যক্রম এবং সম্ভাব্য ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা বুঝতে এ উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
গত ৫ আগস্টে শেখ হাসিনার দেশ ছেড়ে পালানো এবং নিষিদ্ধের পর ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আত্মগোপনে আছেন। আত্মগোপনে থাকা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা সংগঠিত হয়ে দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির চেষ্টা করছেন বলে গোয়েন্দা তথ্য রয়েছে।
পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন, যেকোনো নিষিদ্ধ সংগঠনের জন্য এটি প্রযোজ্য।
গত বছরের ২৩ অক্টোবর বাংলাদেশ ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করে অন্তর্বর্তী সরকার। এর আগে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা আত্মগোপনে রয়েছেন।
নির্বাচনের আগে ৩ শর্ত পূরণ করতে হবে : জামায়াত আমির
৩ দিন আগেএরই ধারাবাহিকতায় আজ দীর্ঘ ১৫ বছর পর ঢাকায় অনুষ্ঠিত হচ্ছে দুই দেশের পররাষ্ট্রসচিব পর্যায়ের এই বৈঠক।
৩ দিন আগে