আমার শহর স্পোর্টস ডেস্ক
ডিপিএলের ম্যাচ খেলতে নেমে হঠাৎ হার্ট অ্যাটাকের শিকার হন তামিম। ইতোমধ্যে হার্টে রিং পরানো হয়েছে। এই মুহূর্তে ডাক্তারদের পর্যবেক্ষণে রয়েছেন। জানা গেছে, জ্ঞান ফিরেছে এই ক্রিকেটারের এবং কথা বলছেন হাসপাতালে ছুটে যাওয়া পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে।
তামিমের জ্ঞান ফেরার বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন সিসিডিএম সমন্বয়কারী সাব্বির আহমেদ রুবেল। জ্ঞান ফেরার পর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথাও বলেছেন তিনি।
এ ছাড়াও তামিমের সবশেষ অবস্থা নিয়ে মুখ খুলেছেন সাভারের কেপিজি বিশেষায়িত হাসপাতালের (পূর্বের ফজিলাতুননেসা মুজিব হাসপাতাল) চিকিৎসক ডাক্তার রাজিব।
তিনি বলেন, একটা হার্ট অ্যাটাক হয়েছিল এটার জন্য একটা এনজিওগ্রাম, এনজিওপ্লাস্ট এবং স্ট্রেন্থ করা হয়। এটা খুবই স্মুথলি এবং এফিসিয়েন্ট হয়েছে। আমাদের যে কার্ডিওলজিস্ট ডক্টর মারুফ আছে ওনি করেছেন। খুব ভালো হয়েছে, ব্লকটা পুরোপুরি চলে গেছে এখন।
‘আমরা যেমনটি বলছিলাম একটু ক্রিটিক্যাল কন্ডিশনে ছিল, এখন উনি অবজারভেশনে আছেন, একটু সময় লাগবে। আমরা সবাই উনার জন্য প্রাণপণের চেষ্টা করছি।’
এরপর শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি ঘটলে দ্রুত বিকল্প ব্যবস্থার কথা ভাবা হয়। দলের (মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব) ম্যানেজার শিপন ভাইয়ের সঙ্গে আলোচনা করে হেলিকপ্টারের ব্যবস্থা করা হয়, যাতে দ্রুত উন্নত চিকিৎসার জন্য স্থানান্তর করা সম্ভব হয়। তবে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে পড়লে তাকে ফের নিকটতম কেপিজে হাসপাতাল ও নার্সিং কলেজে নেওয়া হয়। সেখানে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর তার হার্টে ব্লক ধরা পড়ে।
ডিপিএলের ম্যাচ খেলতে নেমে হঠাৎ হার্ট অ্যাটাকের শিকার হন তামিম। ইতোমধ্যে হার্টে রিং পরানো হয়েছে। এই মুহূর্তে ডাক্তারদের পর্যবেক্ষণে রয়েছেন। জানা গেছে, জ্ঞান ফিরেছে এই ক্রিকেটারের এবং কথা বলছেন হাসপাতালে ছুটে যাওয়া পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে।
তামিমের জ্ঞান ফেরার বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করেছেন সিসিডিএম সমন্বয়কারী সাব্বির আহমেদ রুবেল। জ্ঞান ফেরার পর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে কথাও বলেছেন তিনি।
এ ছাড়াও তামিমের সবশেষ অবস্থা নিয়ে মুখ খুলেছেন সাভারের কেপিজি বিশেষায়িত হাসপাতালের (পূর্বের ফজিলাতুননেসা মুজিব হাসপাতাল) চিকিৎসক ডাক্তার রাজিব।
তিনি বলেন, একটা হার্ট অ্যাটাক হয়েছিল এটার জন্য একটা এনজিওগ্রাম, এনজিওপ্লাস্ট এবং স্ট্রেন্থ করা হয়। এটা খুবই স্মুথলি এবং এফিসিয়েন্ট হয়েছে। আমাদের যে কার্ডিওলজিস্ট ডক্টর মারুফ আছে ওনি করেছেন। খুব ভালো হয়েছে, ব্লকটা পুরোপুরি চলে গেছে এখন।
‘আমরা যেমনটি বলছিলাম একটু ক্রিটিক্যাল কন্ডিশনে ছিল, এখন উনি অবজারভেশনে আছেন, একটু সময় লাগবে। আমরা সবাই উনার জন্য প্রাণপণের চেষ্টা করছি।’
এরপর শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি ঘটলে দ্রুত বিকল্প ব্যবস্থার কথা ভাবা হয়। দলের (মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব) ম্যানেজার শিপন ভাইয়ের সঙ্গে আলোচনা করে হেলিকপ্টারের ব্যবস্থা করা হয়, যাতে দ্রুত উন্নত চিকিৎসার জন্য স্থানান্তর করা সম্ভব হয়। তবে পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে পড়লে তাকে ফের নিকটতম কেপিজে হাসপাতাল ও নার্সিং কলেজে নেওয়া হয়। সেখানে প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর তার হার্টে ব্লক ধরা পড়ে।
মায়ামি ছাড়বে না মেসি। এটা শুধু মায়ামির জন্যই সুখবর নয়; মেসির চুক্তি নবায়নের বড় প্রভাব পড়বে পুরো মেজর লিগ সকার
৭ দিন আগে