আমার শহর আন্তর্জাতিক ডেস্ক
রাজধানী খার্তুমে অবস্থিত প্রেসিডেন্ট প্যালেস পুনরুদ্ধার করেছে সুদানের সেনাবাহিনী। এ ঘটনার পরপরই সেনাবাহিনী ও এর সমর্থকরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
গত বছরের সেপ্টেম্বরে সুদানের আধাসামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সের (আরএসএফ) বিদ্রোহের পর পাল্টা আক্রমণ করে সেনাবাহিনী। এখন প্রেসিডেন্ট প্যালেস পুনরুদ্ধারকে সেনাবাহিনীর প্রতীকী জয় হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
জানা গেছে, সেনাবাহিনী এখন প্যালেসের চারপাশে আরএসএফ সদস্যদের খোঁজে অভিযান চালাচ্ছে।
তাছাড়া রাজধানী খার্তুমের কেন্দ্রের বিভিন্ন এলাকায় এখনও থেমে থেমে গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম রয়টার্স।
সুদানের সেনাবাহিনী ও আরএসএফের এ সংঘাত বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বড় মানবিক সংকট সৃষ্টি করেছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। তীব্র হতে থাকা এ মানবিক সংকট এরই মধ্যে একাধিক এলাকায় দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করেছে।
সংঘাতে অংশ নেওয়া দুপক্ষের বিরুদ্ধেই যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ আছে। আরএসএফ কোথাও কোথাও গণহত্যা চালিয়েছে বলেও অনেকে অভিযোগ করেছেন। উভয় পক্ষই তাদের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
ক্ষমতার দ্বন্দ্ব থেকে শুরু হওয়া যুদ্ধে ২০২৩ সালের এপ্রিলে আধাসামরিক বাহিনী আরএসএফ প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ ও খার্তুমের বেশিরভাগ অংশই দখলে নিয়ে নিয়েছিল। কিন্তু সাম্প্রতিক মাসগুলোতে সেনাবাহিনী একের পর এলাকার পুনর্দখলে নেয়।
রাজধানী খার্তুমে অবস্থিত প্রেসিডেন্ট প্যালেস পুনরুদ্ধার করেছে সুদানের সেনাবাহিনী। এ ঘটনার পরপরই সেনাবাহিনী ও এর সমর্থকরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানা গেছে।
গত বছরের সেপ্টেম্বরে সুদানের আধাসামরিক বাহিনী র্যাপিড সাপোর্ট ফোর্সের (আরএসএফ) বিদ্রোহের পর পাল্টা আক্রমণ করে সেনাবাহিনী। এখন প্রেসিডেন্ট প্যালেস পুনরুদ্ধারকে সেনাবাহিনীর প্রতীকী জয় হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে।
জানা গেছে, সেনাবাহিনী এখন প্যালেসের চারপাশে আরএসএফ সদস্যদের খোঁজে অভিযান চালাচ্ছে।
তাছাড়া রাজধানী খার্তুমের কেন্দ্রের বিভিন্ন এলাকায় এখনও থেমে থেমে গুলির শব্দ শোনা যাচ্ছে বলে প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম রয়টার্স।
সুদানের সেনাবাহিনী ও আরএসএফের এ সংঘাত বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বড় মানবিক সংকট সৃষ্টি করেছে বলে জানিয়েছে জাতিসংঘ। তীব্র হতে থাকা এ মানবিক সংকট এরই মধ্যে একাধিক এলাকায় দুর্ভিক্ষ সৃষ্টি করেছে।
সংঘাতে অংশ নেওয়া দুপক্ষের বিরুদ্ধেই যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ আছে। আরএসএফ কোথাও কোথাও গণহত্যা চালিয়েছে বলেও অনেকে অভিযোগ করেছেন। উভয় পক্ষই তাদের বিরুদ্ধে ওঠা সব অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
ক্ষমতার দ্বন্দ্ব থেকে শুরু হওয়া যুদ্ধে ২০২৩ সালের এপ্রিলে আধাসামরিক বাহিনী আরএসএফ প্রেসিডেন্ট প্রাসাদ ও খার্তুমের বেশিরভাগ অংশই দখলে নিয়ে নিয়েছিল। কিন্তু সাম্প্রতিক মাসগুলোতে সেনাবাহিনী একের পর এলাকার পুনর্দখলে নেয়।
হাশিমা এক জীবন্ত স্মৃতি। যেখানে প্রকৃতি ও প্রযুক্তির, শ্রম ও শোষণের, আশা ও অতৃপ্তির এক বিষণ্ণ সহাবস্থান।
৩ দিন আগে