আমার শহর আন্তর্জাতিক ডেস্ক
মহাকাশ থেকে পৃথিবীকে অনেকটা রঙিন মার্বেলের মতো দেখা যায়। মহাকাশে ভেসে বেড়ানো আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে থাকা নভোচারীরা নিয়মিতই এ দৃশ্য দেখে থাকেন। তবে কক্ষপথের ভিন্নতা থাকায় তাঁরা চাইলেও মহাকাশ থেকে অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশ দেখার সুযোগ পান না। সম্প্রতি মহাকাশ থেকে অ্যান্টার্কটিকা দেখতে কেমন লাগে, তা নিয়ে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন নভোচারী চুন ওয়াং। সেই ভিডিওতে বরফে ঢাকা অ্যান্টার্কটিকার আকর্ষণীয় দৃশ্য ধরা পড়েছে।
মহাকাশযানের কাচের গম্বুজ আকৃতির কাপোলা থেকে মহাকাশ ও পৃথিবীর ৩৬০ ডিগ্রি দৃশ্য দেখা যায়। আর তাই পৃথিবী থেকে প্রায় ৪৬০ কিলোমিটার ওপরে অবস্থানের সময়ে এই কাপোলা থেকে অ্যান্টার্কটিকার বরফে ঢাকা ভূখণ্ডের ভিডিও ধারণ করেন চুন ওয়াং। ছয় মিনিটের এ ভিডিওতে অ্যান্টার্কটিকাকে শ্বেতশুভ্র ভিন্ন রূপে দেখা গেছে।
অ্যান্টার্কটিকায় বরফ আচ্ছাদিত হ্রদের নিচে জীবাণুর নতুন ইকোসিস্টেমের সন্ধান
পৃথিবীর মেরু অঞ্চল প্রদক্ষিণকারী প্রথম বেসামরিক নভোচারী চুন ওয়াং অ্যান্টার্কটিকার ভিডিও খুদে ব্লগ লেখার ওয়েবসাইট এক্সে (সাবেক টুইটার) প্রকাশ করে লিখেছেন, ‘হ্যালো, অ্যান্টার্কটিকা। আগে যা আশা করেছিলাম, তার বদলে ৪৬০ কিলোমিটার ওপর থেকে অ্যান্টার্কটিকা দেখতে শুধুই সাদা। কোনো মানুষের কার্যকলাপ দৃশ্যমান হয় না।’
‘ফ্রেম২’ মিশনের অংশ হিসেবে স্পেসএক্সের নভোচারীরা উত্তর ও দক্ষিণ মেরুর ভিন্ন দৃশ্য দেখার সুযোগ পেয়েছেন। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের নভোচারীরা মহাকাশ থেকে অ্যান্টার্কটিকা দেখার সুযোগ পান না। কারণ, তাঁদের কক্ষপথ প্রায় ৫১ দশমিক ৬ ডিগ্রিতে অবস্থিত।
মহাকাশ থেকে পৃথিবীকে অনেকটা রঙিন মার্বেলের মতো দেখা যায়। মহাকাশে ভেসে বেড়ানো আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনে থাকা নভোচারীরা নিয়মিতই এ দৃশ্য দেখে থাকেন। তবে কক্ষপথের ভিন্নতা থাকায় তাঁরা চাইলেও মহাকাশ থেকে অ্যান্টার্কটিকা মহাদেশ দেখার সুযোগ পান না। সম্প্রতি মহাকাশ থেকে অ্যান্টার্কটিকা দেখতে কেমন লাগে, তা নিয়ে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন নভোচারী চুন ওয়াং। সেই ভিডিওতে বরফে ঢাকা অ্যান্টার্কটিকার আকর্ষণীয় দৃশ্য ধরা পড়েছে।
মহাকাশযানের কাচের গম্বুজ আকৃতির কাপোলা থেকে মহাকাশ ও পৃথিবীর ৩৬০ ডিগ্রি দৃশ্য দেখা যায়। আর তাই পৃথিবী থেকে প্রায় ৪৬০ কিলোমিটার ওপরে অবস্থানের সময়ে এই কাপোলা থেকে অ্যান্টার্কটিকার বরফে ঢাকা ভূখণ্ডের ভিডিও ধারণ করেন চুন ওয়াং। ছয় মিনিটের এ ভিডিওতে অ্যান্টার্কটিকাকে শ্বেতশুভ্র ভিন্ন রূপে দেখা গেছে।
অ্যান্টার্কটিকায় বরফ আচ্ছাদিত হ্রদের নিচে জীবাণুর নতুন ইকোসিস্টেমের সন্ধান
পৃথিবীর মেরু অঞ্চল প্রদক্ষিণকারী প্রথম বেসামরিক নভোচারী চুন ওয়াং অ্যান্টার্কটিকার ভিডিও খুদে ব্লগ লেখার ওয়েবসাইট এক্সে (সাবেক টুইটার) প্রকাশ করে লিখেছেন, ‘হ্যালো, অ্যান্টার্কটিকা। আগে যা আশা করেছিলাম, তার বদলে ৪৬০ কিলোমিটার ওপর থেকে অ্যান্টার্কটিকা দেখতে শুধুই সাদা। কোনো মানুষের কার্যকলাপ দৃশ্যমান হয় না।’
‘ফ্রেম২’ মিশনের অংশ হিসেবে স্পেসএক্সের নভোচারীরা উত্তর ও দক্ষিণ মেরুর ভিন্ন দৃশ্য দেখার সুযোগ পেয়েছেন। আন্তর্জাতিক মহাকাশ স্টেশনের নভোচারীরা মহাকাশ থেকে অ্যান্টার্কটিকা দেখার সুযোগ পান না। কারণ, তাঁদের কক্ষপথ প্রায় ৫১ দশমিক ৬ ডিগ্রিতে অবস্থিত।
হাশিমা এক জীবন্ত স্মৃতি। যেখানে প্রকৃতি ও প্রযুক্তির, শ্রম ও শোষণের, আশা ও অতৃপ্তির এক বিষণ্ণ সহাবস্থান।
৩ দিন আগে