নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আসন্ন জুলাই মাসের সমাবেশ থেকে কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক নাজমুল হাসানকে হঠাৎ বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্তে বিক্ষোভ করেছেন গণ অধিকার পরিষদের নেতাকর্মীরা। শুক্রবার (১৭ ) বিকেলে কুমিল্লা শহরের বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেন সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
গণঅধিকার পরিষদ কুমিল্লা জেলার সাধারণ সম্পাদক মো. গিয়াস উদ্দিন বলেন, নাজমুল হাসান ছিলেন কুমিল্লা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন সাহসী যোদ্ধা এবং আন্দোলনের অন্যতম স্তম্ভ। একজন দক্ষ সংগঠক হিসেবে তিনি শুধু কুমিল্লা নয়, জাতীয় পর্যায়েও অসাধারণ ভূমিকা পালন করেছেন। কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক হিসেবে আন্দোলনের পরিকল্পনা, সংগঠন গঠন এবং মাঠপর্যায়ের কর্মসূচি বাস্তবায়নে তার নেতৃত্ব ছিল অবিসংবাদিত।
নেতারা অভিযোগ করেন, এমন একজন পরীক্ষিত ও ত্যাগী নেতাকে পূর্ব আলোচনা ছাড়াই সমাবেশ থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে, যা একটি অগণতান্ত্রিক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত পদক্ষেপ। তারা এ সিদ্ধান্তকে আন্দোলনের চেতনাবিরোধী ও সংগঠনের একতার জন্য হুমকি হিসেবে দেখছেন।
বিক্ষোভকারীরা জোর দাবি জানান, এই অবিচারমূলক সিদ্ধান্ত দ্রুত প্রত্যাহার করে নাজমুল হাসানসহ জুলাই অভ্যুত্থান অংশীদারদের যথাযথ সম্মান ও দায়িত্বে পুনর্বহাল করতে হবে। তা না হলে পরবর্তীতে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তারা।
এ বিষয়ে এখনো দলীয় কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের পক্ষ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি
কুমিল্লা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের আসন্ন জুলাই মাসের সমাবেশ থেকে কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক নাজমুল হাসানকে হঠাৎ বাদ দেওয়ার সিদ্ধান্তে বিক্ষোভ করেছেন গণ অধিকার পরিষদের নেতাকর্মীরা। শুক্রবার (১৭ ) বিকেলে কুমিল্লা শহরের বিভিন্ন এলাকায় বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করেন সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতৃবৃন্দ।
গণঅধিকার পরিষদ কুমিল্লা জেলার সাধারণ সম্পাদক মো. গিয়াস উদ্দিন বলেন, নাজমুল হাসান ছিলেন কুমিল্লা বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একজন সাহসী যোদ্ধা এবং আন্দোলনের অন্যতম স্তম্ভ। একজন দক্ষ সংগঠক হিসেবে তিনি শুধু কুমিল্লা নয়, জাতীয় পর্যায়েও অসাধারণ ভূমিকা পালন করেছেন। কেন্দ্রীয় সমন্বয়ক হিসেবে আন্দোলনের পরিকল্পনা, সংগঠন গঠন এবং মাঠপর্যায়ের কর্মসূচি বাস্তবায়নে তার নেতৃত্ব ছিল অবিসংবাদিত।
নেতারা অভিযোগ করেন, এমন একজন পরীক্ষিত ও ত্যাগী নেতাকে পূর্ব আলোচনা ছাড়াই সমাবেশ থেকে বাদ দেওয়া হয়েছে, যা একটি অগণতান্ত্রিক ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত পদক্ষেপ। তারা এ সিদ্ধান্তকে আন্দোলনের চেতনাবিরোধী ও সংগঠনের একতার জন্য হুমকি হিসেবে দেখছেন।
বিক্ষোভকারীরা জোর দাবি জানান, এই অবিচারমূলক সিদ্ধান্ত দ্রুত প্রত্যাহার করে নাজমুল হাসানসহ জুলাই অভ্যুত্থান অংশীদারদের যথাযথ সম্মান ও দায়িত্বে পুনর্বহাল করতে হবে। তা না হলে পরবর্তীতে আরও কঠোর কর্মসূচি ঘোষণা করা হবে বলে হুঁশিয়ারি দেন তারা।
এ বিষয়ে এখনো দলীয় কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের পক্ষ থেকে কোনো আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া পাওয়া যায়নি