রাত পোহালেই কোরবানির ঈদ
নিজস্ব প্রতিবেদক
রাত পোহালেই পবিত্র ঈদুল আজহা। এ উপলক্ষে কোরবানির পশু জবাই করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এখন চলছে দা, বটি, ছুরিতে শান দেওয়া। বাজারে আজ শুক্রবার তোলা হয়েছে মাংস ও হাড় কাটার জন্য কাঠের গোল গুড়ি। আছে মাংস কেটে রাখার জন্য হোগলাপাতা ও ওড়া। দেদারসে বিক্রি হচ্ছে এইসব জিনিস।
আজ শুক্রবার বিকেলে কুমিল্লা নগরের রাজগঞ্জ মাছ বাজার ফটক পেরিয়ে দেখা গেছে শত শত কাঠের গোল গুড়ি। প্রতিটি বিক্রি হচ্ছে ৪৫০ - ৬০০ টাকার মধ্যে। হোগলা পাতার ছাঁটাই/ পাটি আকারভেদে ২০০-৩০০ টাকা। এছাড়া দা, বটি ও ছুরিতে শান দেওয়া ৫০-১২০ টাকার মধ্যে। ওড়া বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা করে।
বিকেল চারটায় নগরের পশ্চিম বাগিচাগাঁও রূপসী বাংলা ভরনের সামনে দেথা গেছে, দায়ে শান দেওযা হচ্ছে। ছুরিও ঠিক করা আছে। এতে খরচ পড়ে অন্তত ৫০ টাকা থেকে ২০০ টাকার মধ্যে।
নগরের টমছমব্রিজ এলাকায়ও হোগলা পাতার ছাঁটাই বিক্রি হতে দেখা গেছে। রানীর বাজারে কোরবানির গরুর ঘাস বিক্রি হচ্ছে।
বরুড়ার লক্ষীপুর গ্রামের হোগলা বিক্রেতা আবদুল জলিল বলেন, এবার গাছের গোল গুড়ির দাম বেশি।
এদিকে গরু জবাইয়ের পর চামড়া সরাতে খালাসি দরকার। এজন্য চলছে খালাসি খোঁজার কাজও। হাজারে দুইশত টাকা করে খালাসিরা দরদাম হাকাচ্ছেন। গরুর দাম মোতাবেক দরদাম নির্ধারণ হয়ে থাকে।
তাছাড়া বিকেলে পশুর হাট জমে উঠে।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মামুন বলেন, পশু কোরবানিকে কেন্দ্র করে চলছে শেষ মুহুর্তের টুকটাক কেনাকাটা। চামড়া ও বর্জ্য অপসারণে সতর্ক থাকতে হবে।
রাত পোহালেই পবিত্র ঈদুল আজহা। এ উপলক্ষে কোরবানির পশু জবাই করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। এখন চলছে দা, বটি, ছুরিতে শান দেওয়া। বাজারে আজ শুক্রবার তোলা হয়েছে মাংস ও হাড় কাটার জন্য কাঠের গোল গুড়ি। আছে মাংস কেটে রাখার জন্য হোগলাপাতা ও ওড়া। দেদারসে বিক্রি হচ্ছে এইসব জিনিস।
আজ শুক্রবার বিকেলে কুমিল্লা নগরের রাজগঞ্জ মাছ বাজার ফটক পেরিয়ে দেখা গেছে শত শত কাঠের গোল গুড়ি। প্রতিটি বিক্রি হচ্ছে ৪৫০ - ৬০০ টাকার মধ্যে। হোগলা পাতার ছাঁটাই/ পাটি আকারভেদে ২০০-৩০০ টাকা। এছাড়া দা, বটি ও ছুরিতে শান দেওয়া ৫০-১২০ টাকার মধ্যে। ওড়া বিক্রি হচ্ছে ৮০ টাকা করে।
বিকেল চারটায় নগরের পশ্চিম বাগিচাগাঁও রূপসী বাংলা ভরনের সামনে দেথা গেছে, দায়ে শান দেওযা হচ্ছে। ছুরিও ঠিক করা আছে। এতে খরচ পড়ে অন্তত ৫০ টাকা থেকে ২০০ টাকার মধ্যে।
নগরের টমছমব্রিজ এলাকায়ও হোগলা পাতার ছাঁটাই বিক্রি হতে দেখা গেছে। রানীর বাজারে কোরবানির গরুর ঘাস বিক্রি হচ্ছে।
বরুড়ার লক্ষীপুর গ্রামের হোগলা বিক্রেতা আবদুল জলিল বলেন, এবার গাছের গোল গুড়ির দাম বেশি।
এদিকে গরু জবাইয়ের পর চামড়া সরাতে খালাসি দরকার। এজন্য চলছে খালাসি খোঁজার কাজও। হাজারে দুইশত টাকা করে খালাসিরা দরদাম হাকাচ্ছেন। গরুর দাম মোতাবেক দরদাম নির্ধারণ হয়ে থাকে।
তাছাড়া বিকেলে পশুর হাট জমে উঠে।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ভারপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মামুন বলেন, পশু কোরবানিকে কেন্দ্র করে চলছে শেষ মুহুর্তের টুকটাক কেনাকাটা। চামড়া ও বর্জ্য অপসারণে সতর্ক থাকতে হবে।