পোলাও ও ভাত কম দেয় রেস্তোরাঁ
ভ্যাট, উৎপাদন খরচ ও কাঁচামালের দাম বৃদ্ধি
নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা নগরের একটি রেস্তোরাঁ থেকে ২০ প্যাকেট পোলাও, মুরগি ও ডিম নেয় একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা। কর্মশালা শেষে খাবার বিতরণ করা হয়। খাবারের প্যাকেট খুলে প্রশিক্ষণার্থীরা দেখেন প্যাকেটের ভেতরে পোলাওয়ের পরিমাণ কম। ওই খাবার খেয়ে তাঁদের বেশির ভাগেরই পেট ভরেনি। আগে মোরগ পোলাও ডিমের প্যাকেট ছিল ১৩০-১৪০ টাকার মধ্যে। তখন পরিমাণে পোলাও বেশি দেওয়া হতো। মাংসের টুকরোও বড় ছিল। এখন পোলাও কমেছে, মাংসের টুকরো ছোট হয়েছে। কিন্তু প্যাকেট বিক্রি হচ্ছে ১৮০-২০০ টাকার মধ্যে।
নগরের কান্দিরপাড় এলাকার একটি রেস্তোরাঁয় বরুড়া উপজেলার আড্ডা গ্রামের মো. ইব্রাহিম গতকাল রোববার দুপুরে ভাত খান। সাধারণত তিনি দুই প্লেট ভাত খান। কিন্তু দুই প্লেটেই ভাত ছিল কম। ছড়ানো ছিটানো করে দেওয়া। তিনি বাধ্য হয়ে তিন প্লেট ভাত খেয়েছেন। মাছের টুকরোও ছিল ছোট।
বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি কুমিল্লা জেলা শাখার সহসভাপতি নাছিরুল ইসলাম মজুমদার বলেন,‘পরিমাণে কম দিচ্ছে এটার সঙ্গে একমত না। ভ্যাট, গ্যাস, বিদ্যুৎ, নানা খাতে খরচ বাড়ার কারণে দাম বাড়ছে। হোটেল ভাড়াও তো বেড়েছে।’
একজন রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, তিন বছর আগে প্যাকেট করা ড্রাই কেক বিস্কুটের আকার ছিল বড় ও ভারি। এক প্যাকেটে মোড়ানো দুইটির খুচরা দাম ১০ টাকা। এখনও ১০ টাকাই। তবে আকারে ছোট ও পাতলা। পাউরুটির আকার ও ওজনও ছোট হয়ে গেছে। তবে দাম বেড়েছে কয়েকগুণ। কেকের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। আগের চেয়ে ছোট হয়ে আসছে। ওইসব খাবারে লাভ বেশি। আমরা কিছু করলেই সেটা আলোচনায় আসে। মাছ মাংসের দাম অনেক বেশি। এগুলো রান্নার জন্য প্রস্তুত করা পর্যন্ত অনেক কিছু করতে হয়।
নজরুল অ্যাভিনিউ এলাকার বাসিন্দা ইমাম হোসেন বলেন, দুপুরে অফিসে হোটেল থেকে খাবার আনি। মাছ, ভর্তা, মুরগি ও গরুর মাংসের দাম হু হু করে বাড়ছে।
কুমিল্লা নগরের একটি রেস্তোরাঁ থেকে ২০ প্যাকেট পোলাও, মুরগি ও ডিম নেয় একটি বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা। কর্মশালা শেষে খাবার বিতরণ করা হয়। খাবারের প্যাকেট খুলে প্রশিক্ষণার্থীরা দেখেন প্যাকেটের ভেতরে পোলাওয়ের পরিমাণ কম। ওই খাবার খেয়ে তাঁদের বেশির ভাগেরই পেট ভরেনি। আগে মোরগ পোলাও ডিমের প্যাকেট ছিল ১৩০-১৪০ টাকার মধ্যে। তখন পরিমাণে পোলাও বেশি দেওয়া হতো। মাংসের টুকরোও বড় ছিল। এখন পোলাও কমেছে, মাংসের টুকরো ছোট হয়েছে। কিন্তু প্যাকেট বিক্রি হচ্ছে ১৮০-২০০ টাকার মধ্যে।
নগরের কান্দিরপাড় এলাকার একটি রেস্তোরাঁয় বরুড়া উপজেলার আড্ডা গ্রামের মো. ইব্রাহিম গতকাল রোববার দুপুরে ভাত খান। সাধারণত তিনি দুই প্লেট ভাত খান। কিন্তু দুই প্লেটেই ভাত ছিল কম। ছড়ানো ছিটানো করে দেওয়া। তিনি বাধ্য হয়ে তিন প্লেট ভাত খেয়েছেন। মাছের টুকরোও ছিল ছোট।
বাংলাদেশ রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি কুমিল্লা জেলা শাখার সহসভাপতি নাছিরুল ইসলাম মজুমদার বলেন,‘পরিমাণে কম দিচ্ছে এটার সঙ্গে একমত না। ভ্যাট, গ্যাস, বিদ্যুৎ, নানা খাতে খরচ বাড়ার কারণে দাম বাড়ছে। হোটেল ভাড়াও তো বেড়েছে।’
একজন রেস্তোরাঁ ব্যবসায়ী নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেন, তিন বছর আগে প্যাকেট করা ড্রাই কেক বিস্কুটের আকার ছিল বড় ও ভারি। এক প্যাকেটে মোড়ানো দুইটির খুচরা দাম ১০ টাকা। এখনও ১০ টাকাই। তবে আকারে ছোট ও পাতলা। পাউরুটির আকার ও ওজনও ছোট হয়ে গেছে। তবে দাম বেড়েছে কয়েকগুণ। কেকের ক্ষেত্রেও একই অবস্থা। আগের চেয়ে ছোট হয়ে আসছে। ওইসব খাবারে লাভ বেশি। আমরা কিছু করলেই সেটা আলোচনায় আসে। মাছ মাংসের দাম অনেক বেশি। এগুলো রান্নার জন্য প্রস্তুত করা পর্যন্ত অনেক কিছু করতে হয়।
নজরুল অ্যাভিনিউ এলাকার বাসিন্দা ইমাম হোসেন বলেন, দুপুরে অফিসে হোটেল থেকে খাবার আনি। মাছ, ভর্তা, মুরগি ও গরুর মাংসের দাম হু হু করে বাড়ছে।