কুমিল্লা সিটি করপোরেশন
নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের বেশির ভাগ রেস্তোরাঁর পঁচা ভাত তরকারি , উচ্ছিষ্ট খাবার ও ময়লা পানি সড়কে ফেলা হয়। সকাল, দুপুর, বিকেল ও রাতে অন্তত চারবার ময়লা পানি সড়কে ফেলা হয়। এতে করে পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। সড়কও ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। নালায় খাবারের ময়লা জমে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। এতে করে নগরবাসীকে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
সরেজমিনে গত রোববার রাত ১১ টা ৪৫ মিনিটে কুমিল্লা নগরের কান্দিরপাড় সমবায় মার্কেট ভবনের পুবালী চত্বরের লাগোয়া সিটি পয়েন্ট হোটেল থেকে ময়লা, গ্যালন ও পানি ফেলা হয়। তখন ওই পথ দিয়ে মানুষ হাঁটতে পারেনি। নাকে টিপ দিয়ে তাঁদের কোন রকমে পার হতে দেখা গেছে। নগরের কান্দিরপাড় মিলার্ভা হোটেল থেকেও পানি ফেলা হচ্ছে। বাগিচাগাঁও ডায়াবেটিক হাসপাতালের পূর্বপাশের সব রেস্তোরাঁর ময়লা পানি সামনে ফেলা হয়। নিউমার্কেটের আন্ডারগ্রাউন্ডের রেস্তোরাঁর হোটেলের ময়লা আবর্জনা ও ময়লা পানি মার্কেটের সামনে ফেলা হয়। চকবাজার, টমছমব্রীজ, শাসনগাছা, বাদশামিয়ার বাজার, কাপ্তানবাজার, রানীরবাজার, রাজগঞ্জ, গর্জনখোলা, তেলিকোনাসহ সব এলাকার রেস্তোরাঁর সামনে ময়লা ফেলা হচ্ছে।
এছাড়া রেস্তোরাঁগুলোর লাগোয়া বৈদ্যুতিক খুঁটির নিচেও ময়লা ফেলা হচ্ছে। কান্দিরপাড়ে নালা পরিষ্কার করার সময় খাবারের পঁচা গন্ধ বেরিয়ে আসে।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ডাস্টবিনে বহু রেস্তোরাঁ ময়লা ফেলছে না। নিজস্ব ময়লা ফেলার ব্যবস্থাও রাখছে না। নালায় ময়লা ফেলে। সড়কে ময়লা ফেলে । এতে করে গর্তেও সৃষ্টি হয়। জনগণ সচেতন না হলে পরিবেশ বিপর্যয় ঘটতেই থাকবে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) কুমিল্লা অঞ্চলের সভাপতি ও কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, বিভিন্ন ধরনের রোগ জীবানু মানুষের মধ্যে ছড়াতে পারে। ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া বংশবৃদ্ধি করতে পারে। রোগজীবাণু যানবাহনের মাধ্যমে বিস্তার ঘটতে পারে। খালি পায়ের ও হাঁটার যাত্রীরা বিভিন্ন রোগে আক্রান্তের সম্ভাবনা থাকে। এতে সড়ক ক্ষতিগ্রস্থ হয়। পিচ্ছিল হয়ে দুর্ঘটনার আশংকাও থাকে।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের বেশির ভাগ রেস্তোরাঁর পঁচা ভাত তরকারি , উচ্ছিষ্ট খাবার ও ময়লা পানি সড়কে ফেলা হয়। সকাল, দুপুর, বিকেল ও রাতে অন্তত চারবার ময়লা পানি সড়কে ফেলা হয়। এতে করে পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে। সড়কও ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে। নালায় খাবারের ময়লা জমে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। এতে করে নগরবাসীকে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।
সরেজমিনে গত রোববার রাত ১১ টা ৪৫ মিনিটে কুমিল্লা নগরের কান্দিরপাড় সমবায় মার্কেট ভবনের পুবালী চত্বরের লাগোয়া সিটি পয়েন্ট হোটেল থেকে ময়লা, গ্যালন ও পানি ফেলা হয়। তখন ওই পথ দিয়ে মানুষ হাঁটতে পারেনি। নাকে টিপ দিয়ে তাঁদের কোন রকমে পার হতে দেখা গেছে। নগরের কান্দিরপাড় মিলার্ভা হোটেল থেকেও পানি ফেলা হচ্ছে। বাগিচাগাঁও ডায়াবেটিক হাসপাতালের পূর্বপাশের সব রেস্তোরাঁর ময়লা পানি সামনে ফেলা হয়। নিউমার্কেটের আন্ডারগ্রাউন্ডের রেস্তোরাঁর হোটেলের ময়লা আবর্জনা ও ময়লা পানি মার্কেটের সামনে ফেলা হয়। চকবাজার, টমছমব্রীজ, শাসনগাছা, বাদশামিয়ার বাজার, কাপ্তানবাজার, রানীরবাজার, রাজগঞ্জ, গর্জনখোলা, তেলিকোনাসহ সব এলাকার রেস্তোরাঁর সামনে ময়লা ফেলা হচ্ছে।
এছাড়া রেস্তোরাঁগুলোর লাগোয়া বৈদ্যুতিক খুঁটির নিচেও ময়লা ফেলা হচ্ছে। কান্দিরপাড়ে নালা পরিষ্কার করার সময় খাবারের পঁচা গন্ধ বেরিয়ে আসে।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা মো. আলমগীর হোসেন বলেন, ডাস্টবিনে বহু রেস্তোরাঁ ময়লা ফেলছে না। নিজস্ব ময়লা ফেলার ব্যবস্থাও রাখছে না। নালায় ময়লা ফেলে। সড়কে ময়লা ফেলে । এতে করে গর্তেও সৃষ্টি হয়। জনগণ সচেতন না হলে পরিবেশ বিপর্যয় ঘটতেই থাকবে।
জানতে চাইলে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) কুমিল্লা অঞ্চলের সভাপতি ও কুমিল্লা মেডিকেল কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ অধ্যাপক ডা. মোসলেহ উদ্দিন আহমেদ বলেন, বিভিন্ন ধরনের রোগ জীবানু মানুষের মধ্যে ছড়াতে পারে। ভাইরাস ব্যাকটেরিয়া বংশবৃদ্ধি করতে পারে। রোগজীবাণু যানবাহনের মাধ্যমে বিস্তার ঘটতে পারে। খালি পায়ের ও হাঁটার যাত্রীরা বিভিন্ন রোগে আক্রান্তের সম্ভাবনা থাকে। এতে সড়ক ক্ষতিগ্রস্থ হয়। পিচ্ছিল হয়ে দুর্ঘটনার আশংকাও থাকে।