কুমিল্লায় নজরুল জয়ন্তীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে সংস্কৃতি উপদেষ্টা
নজরুলকে নিয়ে সিনেমা তৈরি হবে
আবদুল্লাহ আল মারুফ
সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেছেন, জুলাই আন্দোলনে যারা রাস্তায় নেমেছে, এই ছেলেদের প্রত্যেকের বুকের মধ্যে আবরার ফাহাদ আছে। আবরার ফাহাদ হচ্ছে একটা ইয়াং ছেলে, বুয়েটে পড়ে সে দেশের ন্যায্য হিস্যার কথা লিখেছে। এই লেখার অপরাধে তাকে মেরেছে বাংলাদেশি একটা রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠন। এখন আবরার কার বিরুদ্ধে লেখেছে? একটা দেশের সরকারের কার্যক্রমের বিরুদ্ধে লেখেছে। এটার সম্পৃক্ততা রয়েছে আমার দেশের একটা প্রধান রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠন এবং সংক্ষুব্ধ হয়ে তারা আবরারকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে।
তিনি বলেন, এবারের আন্দোলনে প্রত্যেকের বুকের মধ্যে আবরার ফাহাদ ছিল। যে কারণে এ বছর আমরা আবরার ফাহাদকে স্বাধীনতা পদকে ভূষিত করেছি। আবরার ফাহাদকে স্বাধীনতা পদক দেয়ার মধ্য দিয়ে আমরা বলতে চাই আমাদের রাজনীতিটা কি! আমাদের রাজনীতি হচ্ছে; সার্বভৌমত্ব ছাড়া বাংলাদেশের নয়, কোনো দেশের স্বাধীনতাই সচল থাকতে পারে না অচল হয়ে যায়। আমি বিশ্বাস করি চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের পরে এটি অল্প কদিনের সরকার। এরপর গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকার আসবে। যারাই আসে আর এরকম জায়গায় নেয়া যাবে না, যখন কোন একটা দেশ থেকে একজন পররাষ্ট্র সচিব এসে বলবে ‘এই এরশাদ সাহেব তোমাকে নির্বাচনে যেতে হবে। তুমি নির্বাচনে না গেলে বিএনপি জামায়াত ক্ষমতায় আসবে।’ অথবা পাশের দেশের একটা বিষয়ে স্ট্যাটাস দেয়ার কারণে আমার দেশের আবরার মারা যাবে এরকম আর ঘটবে না।
জাতীয় কবি নজরুল ইসলামের ১২৬তম জন্মবার্ষিকীর তিন দিনের অনুষ্ঠানের প্রথম দিন প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সহযোগিতায় তিন দিনের কর্মসূচি হাতে নিয়েছে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়। রোববার বিকেল ৩টায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হয় কুমিল্লা জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে। ২য় দিন জেলার মুরাদনগর উপজেলার দৌলতপুরে এবং শেষ দিন ২৭ মে কুমিল্লা জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে। এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় ‘চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান : কাজী নজরুলের উত্তরাধিকার’। মঙ্গলবার (২৭ মে) সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। সমাপনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করবেন কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো. আমিরুল কায়ছার।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। সভাপতিত্ব করেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মফিদুর রহমান। উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. ফরহাদ সিদ্দিক। এতে স্মারক বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান।
এর আগে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, নজরুল জয়ন্তী একটা বিশেষ সময় এসেছে আমাদের দেশে। ৫ আগস্টের পরে আমরা একটি নতুন অধ্যায়ে প্রবেশ করেছি। আপনার যদি গত জুলাই মাসজুড়ে আন্দোলনের দিকে তাকান তাহলে দেখবেন নজরুল কিরকমভাবে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছিল। দেয়ালের লেখনিতে দেখবেন নজরুলের কবিতা গান কিভাবে ব্যবহৃত হয়েছিল এবং এটি কিন্তু শিল্পের শক্তি যে আজ থেকে ১০০ বছর আগে তিনি কোথায় বসে গান কবিতা লিখেছেন, উনি তখনও জানতেন না বাংলাদেশের মানুষ তার গান ও কবিতার অবলম্বন হয়ে উঠবে। তার ওপরে অবলম্বন করে তারা একটি বড় গণঅভ্যুত্থান পরিচালনা করবে। শিল্পের শক্তি নজরুলের শক্তি।
এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, নজরুলের স্মৃতি অবহেলিত। আমি জানি কিন্তু আমরা স্মৃতি রক্ষা শুরু করি কিন্তু স্মৃতি সংরক্ষণ করি না। এটি আমাদের খারাপ দিক। তবে আমাদের সুনজর রয়েছে।
নজরুলকে বিশ্বময় করার জন্য কি উদ্যোগ নিয়েছে সরকার? এমন প্রশ্নে উপদেষ্টা ফারুকী বলেন, ইতিমধ্যেই আমরা কয়েকটি উদ্যোগ নিয়েছি। নজরুলের ক্যারেক্টার অনেক বর্ণাঢ্য। এই চরিত্রকে কেউ যদি নির্মোহভাবে চলচ্চিত্রে তুলে ধরে এটা পৃথিবীর মানুষের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে। তারা ওনার দর্শন সম্পর্কে জানতে পারবেন। নজরুল ইনস্টিটিউট আপাতত অনুবাদের কাজ করছে। আমি নিশ্চিত নজরুল ইনস্টিটিউট একসময় আনভায়াস্ট বায়োপিক করার চেষ্টা করবে। আনভায়াস্ট মানে সরকারি প্রোফাগান্ডার মতো না। একটা সত্যিকারের ছবি, যেটা মানুষ দেখতে যাবে এবং তখনই আমরা মানুষের কাছে নিয়ে যেতে পারব নজরুলকে।
কবি কাজী নজরুল ইসলাম ১৯২১ থেকে ১৯২৩ পর্যন্ত কবি কুমিল্লা ও মুরাদনগরে এসেছেন ৫ বার। এসময় এখানে কবি লিখেছেন বহু গান ও কবিতা। কবির প্রেম, বিরহ, বিয়ে, সংগীত শিল্পী হিসেবে আর্বিভাব হওয়ার পাশাপাশি ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন এবং কারা বরণের মতো ঘটনাবহুল সময় কেটেছে এই কুমিল্লায়। ১৯২১ সালে জেলার মুরাদনগরের দৌলতপুর গ্রামের বিশিষ্ট পুস্তক ব্যবসায়ী ক্যাপ্টেন আলী আকবর খানের সাথে প্রথম কুমিল্লায় ও দৌলতপুরে আসেন তরুণ কবি নজরুল। আলী আকবর খানের বাড়িতে বেড়াতে এসে ভাগ্নি নার্গিস আসার খানমের প্রেমে পড়েন কবি। অত:পর বিয়ে এবং বিচ্ছেদ হয় তাদের। শেষে কবি ঘর বাঁধেন কুমিল্লা শহরের মেয়ে প্রমীলার সাথে।
এর আগে নজরুলের জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে শিল্পকলা একাডেমির চেতনায় নজরুল মুর্যালে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান উপদেষ্টা ফারুকীসহ অন্যান্যরা। পরে ধারাবাহিকভাবে কুমিল্লার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায়। বিকেলে আলোচনা শেষে নজরুলের কবিতা, গান ও বিভিন্ন অবদানের সমন্বয়ে সাংস্কৃতিক পরিবেশনা অনুষ্ঠিত হয়।
সংস্কৃতি উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেছেন, জুলাই আন্দোলনে যারা রাস্তায় নেমেছে, এই ছেলেদের প্রত্যেকের বুকের মধ্যে আবরার ফাহাদ আছে। আবরার ফাহাদ হচ্ছে একটা ইয়াং ছেলে, বুয়েটে পড়ে সে দেশের ন্যায্য হিস্যার কথা লিখেছে। এই লেখার অপরাধে তাকে মেরেছে বাংলাদেশি একটা রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠন। এখন আবরার কার বিরুদ্ধে লেখেছে? একটা দেশের সরকারের কার্যক্রমের বিরুদ্ধে লেখেছে। এটার সম্পৃক্ততা রয়েছে আমার দেশের একটা প্রধান রাজনৈতিক দলের ছাত্র সংগঠন এবং সংক্ষুব্ধ হয়ে তারা আবরারকে পিটিয়ে মেরে ফেলেছে।
তিনি বলেন, এবারের আন্দোলনে প্রত্যেকের বুকের মধ্যে আবরার ফাহাদ ছিল। যে কারণে এ বছর আমরা আবরার ফাহাদকে স্বাধীনতা পদকে ভূষিত করেছি। আবরার ফাহাদকে স্বাধীনতা পদক দেয়ার মধ্য দিয়ে আমরা বলতে চাই আমাদের রাজনীতিটা কি! আমাদের রাজনীতি হচ্ছে; সার্বভৌমত্ব ছাড়া বাংলাদেশের নয়, কোনো দেশের স্বাধীনতাই সচল থাকতে পারে না অচল হয়ে যায়। আমি বিশ্বাস করি চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানের পরে এটি অল্প কদিনের সরকার। এরপর গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকার আসবে। যারাই আসে আর এরকম জায়গায় নেয়া যাবে না, যখন কোন একটা দেশ থেকে একজন পররাষ্ট্র সচিব এসে বলবে ‘এই এরশাদ সাহেব তোমাকে নির্বাচনে যেতে হবে। তুমি নির্বাচনে না গেলে বিএনপি জামায়াত ক্ষমতায় আসবে।’ অথবা পাশের দেশের একটা বিষয়ে স্ট্যাটাস দেয়ার কারণে আমার দেশের আবরার মারা যাবে এরকম আর ঘটবে না।
জাতীয় কবি নজরুল ইসলামের ১২৬তম জন্মবার্ষিকীর তিন দিনের অনুষ্ঠানের প্রথম দিন প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
কুমিল্লা জেলা প্রশাসনের ব্যবস্থাপনায় এবং বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সহযোগিতায় তিন দিনের কর্মসূচি হাতে নিয়েছে সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়। রোববার বিকেল ৩টায় উদ্বোধনী অনুষ্ঠান হয় কুমিল্লা জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে। ২য় দিন জেলার মুরাদনগর উপজেলার দৌলতপুরে এবং শেষ দিন ২৭ মে কুমিল্লা জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হবে। এবারের প্রতিপাদ্য বিষয় ‘চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান : কাজী নজরুলের উত্তরাধিকার’। মঙ্গলবার (২৭ মে) সমাপনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি থাকবেন স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া। সমাপনী অনুষ্ঠানের সভাপতিত্ব করবেন কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো. আমিরুল কায়ছার।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী। সভাপতিত্ব করেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. মফিদুর রহমান। উপস্থিত ছিলেন সংস্কৃতি বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব মো. ফরহাদ সিদ্দিক। এতে স্মারক বক্তব্য রাখেন অধ্যাপক সলিমুল্লাহ খান।
এর আগে অনুষ্ঠানের উদ্বোধন শেষে সাংবাদিকদের উপদেষ্টা মোস্তফা সরয়ার ফারুকী বলেন, নজরুল জয়ন্তী একটা বিশেষ সময় এসেছে আমাদের দেশে। ৫ আগস্টের পরে আমরা একটি নতুন অধ্যায়ে প্রবেশ করেছি। আপনার যদি গত জুলাই মাসজুড়ে আন্দোলনের দিকে তাকান তাহলে দেখবেন নজরুল কিরকমভাবে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছিল। দেয়ালের লেখনিতে দেখবেন নজরুলের কবিতা গান কিভাবে ব্যবহৃত হয়েছিল এবং এটি কিন্তু শিল্পের শক্তি যে আজ থেকে ১০০ বছর আগে তিনি কোথায় বসে গান কবিতা লিখেছেন, উনি তখনও জানতেন না বাংলাদেশের মানুষ তার গান ও কবিতার অবলম্বন হয়ে উঠবে। তার ওপরে অবলম্বন করে তারা একটি বড় গণঅভ্যুত্থান পরিচালনা করবে। শিল্পের শক্তি নজরুলের শক্তি।
এ সময় সাংবাদিকদের প্রশ্নের উত্তরে তিনি বলেন, নজরুলের স্মৃতি অবহেলিত। আমি জানি কিন্তু আমরা স্মৃতি রক্ষা শুরু করি কিন্তু স্মৃতি সংরক্ষণ করি না। এটি আমাদের খারাপ দিক। তবে আমাদের সুনজর রয়েছে।
নজরুলকে বিশ্বময় করার জন্য কি উদ্যোগ নিয়েছে সরকার? এমন প্রশ্নে উপদেষ্টা ফারুকী বলেন, ইতিমধ্যেই আমরা কয়েকটি উদ্যোগ নিয়েছি। নজরুলের ক্যারেক্টার অনেক বর্ণাঢ্য। এই চরিত্রকে কেউ যদি নির্মোহভাবে চলচ্চিত্রে তুলে ধরে এটা পৃথিবীর মানুষের কাছে আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে। তারা ওনার দর্শন সম্পর্কে জানতে পারবেন। নজরুল ইনস্টিটিউট আপাতত অনুবাদের কাজ করছে। আমি নিশ্চিত নজরুল ইনস্টিটিউট একসময় আনভায়াস্ট বায়োপিক করার চেষ্টা করবে। আনভায়াস্ট মানে সরকারি প্রোফাগান্ডার মতো না। একটা সত্যিকারের ছবি, যেটা মানুষ দেখতে যাবে এবং তখনই আমরা মানুষের কাছে নিয়ে যেতে পারব নজরুলকে।
কবি কাজী নজরুল ইসলাম ১৯২১ থেকে ১৯২৩ পর্যন্ত কবি কুমিল্লা ও মুরাদনগরে এসেছেন ৫ বার। এসময় এখানে কবি লিখেছেন বহু গান ও কবিতা। কবির প্রেম, বিরহ, বিয়ে, সংগীত শিল্পী হিসেবে আর্বিভাব হওয়ার পাশাপাশি ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলন এবং কারা বরণের মতো ঘটনাবহুল সময় কেটেছে এই কুমিল্লায়। ১৯২১ সালে জেলার মুরাদনগরের দৌলতপুর গ্রামের বিশিষ্ট পুস্তক ব্যবসায়ী ক্যাপ্টেন আলী আকবর খানের সাথে প্রথম কুমিল্লায় ও দৌলতপুরে আসেন তরুণ কবি নজরুল। আলী আকবর খানের বাড়িতে বেড়াতে এসে ভাগ্নি নার্গিস আসার খানমের প্রেমে পড়েন কবি। অত:পর বিয়ে এবং বিচ্ছেদ হয় তাদের। শেষে কবি ঘর বাঁধেন কুমিল্লা শহরের মেয়ে প্রমীলার সাথে।
এর আগে নজরুলের জন্মজয়ন্তী উপলক্ষে শিল্পকলা একাডেমির চেতনায় নজরুল মুর্যালে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান উপদেষ্টা ফারুকীসহ অন্যান্যরা। পরে ধারাবাহিকভাবে কুমিল্লার বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, সরকারি বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠন ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায়। বিকেলে আলোচনা শেষে নজরুলের কবিতা, গান ও বিভিন্ন অবদানের সমন্বয়ে সাংস্কৃতিক পরিবেশনা অনুষ্ঠিত হয়।