নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা নগরের রানীরবাজার জহির ব্রাদার্স মুদি দোকানে গতকাল শুক্রবার বেলা একটায় ২৫ কেজি ওজনের এক বস্তা সিরাজ চাল বিক্রি হয়েছে ২ হাজার ১৮০ টাকায়। প্রতি কেজি চালের দাম ৮৭ দশমিক ২০ টাকা। রজনীগন্ধা ও বাবুর্চি চালের ২৫ কেজির দাম ২ হাজার ২০০ টাকা করে। প্রতি কেজির দাম ৮৮ টাকা। গত কয়েকদিনে চালের দাম আতকা বেড়ে গেছে। কোন ধরনের কারণ ছাড়াই চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় ভোক্তারা অসন্তুষ্ট।
এদিকে বাজারে মুরগির দামও বেড়েছে। রানীরবাজারের ভাই ভাই , ইমরান ও বিসমিল্লাহ মুরগির দোকানে সোনালী মুরগির কেজি ৩০০ টাকা, ব্রয়লার মুরগির কেজি ২২০ টাকা। রাজগঞ্জ রাজবাড়ি ফটকের শাহী মুরগির দোকানে সোনালী ৩১০ টাকা ও ব্রয়লার ২৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
কেবল চাল, মুরগির দাম বাড়েনি, বেড়েছে মাছের দামও। তেলের দাম আগে থেকেই বাড়তি। এখনও গায়ের দাম থেকে ভোক্তাদের বেশি দিয়ে বোতলজাত সয়াবিন তেল কিনতে হচ্ছে।
গতকাল শুক্রবার বেলা ১১ টা থেকে বেলা সোয়া একটা পর্যন্ত নগরের রাজগঞ্জ ও রানীরবাজার এবং বিকেলে নগরের কান্দিরপাড় নিউমার্কেট এলাকা ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলেছেন, বাজার মনিটরিং হচ্ছে নিয়মিত। অভিযানে যাওয়ার পর আবারও বাড়তি দামে পণ্য বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।
কুমিল্লা নগরের বড় মাছের বাজার রাজগঞ্জ। এখানে হরেক রকমের মাছ মেলে। পুরো রোজা জুড়েই মাসের দাম বাড়তির দিকে। শুক্রবার রাজগঞ্জ বাজারে আইড় মাছের কেজি ছিল ১২০০ টাকা। আগে এই মাছ ৯০০ টাকায় বিক্রি হতো। কাতল মাছের কেজি ৪৫০ টাকা, আগে ছিল ৩৫০ টাকা কেজি। বোয়াল মাছের কেজি ৯০০ টাকা, আগে ছিল ৮০০ টাকা। চাষের শিং ও মাগুর মাছ ৬০০ টাকা। পুঁিট মাছের কেজি আকারভেদে ৪০০-৫০০ টাকা। মোলা মাছ ৪০০ টাকা কেজি। ইলিশ ৮০০ গ্রামের কেজি ২০০০ টাকা, চিড়িং মাছের কেজি ৯০০ টাকা, রুই মাছেরর কেজি ৩৫০-৪০০ টাকা। শোল মাছের কেজি ১২০০ টাকা, টেংরা মাছের কেজি ১০০০ টাকা।
এদিকে নগরের রেলস্টেশন এলাকার হুমায়ুন ব্রাদার্সে রূপচাঁদার ৫ লিটার সয়াবিন গায়ের দাম থেকে ১০ টাকা বেশি দরে ৮৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। রাজগঞ্জ রতন স্টোরের রতন মজুমদারের দোকানে ৯০০ টাকা ৫ লিটারের দাম। রতন স্টোরে পেঁয়াজের কেজি ৬০ টাকা। রাজগঞ্জ বাজারের পশ্চিম গলির মুদি দোকানে ৫৫ টাকা।
নগরের রাজগঞ্জ বাজারে কথা হয় সালমা আক্তার নামের এক স্কুল শিক্ষকের (৪৭) সঙ্গে। তিনি বলেন,‘ তেলের দাম গায়ের মূল্য থেকে বেশি দামে নিতে হল। কি আজব দেশ। লেবু চারটা না কিনে ২ টা নিছি ৪০ টাকা দিয়ে। জিনিসপত্রের দাম কিন্তু আবার বাড়তে শুরু করেছে।’
কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো. আমিরুল কায়ছার বলেন, নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনশীল রাখার জন্য আমরা কাজ করছি। ব্যবসায়ীদের বলেছি, মূল্যতালিকা প্রদর্শন করে রাখতে। আমরা বাজার মনিটরিং করছি।
কুমিল্লা নগরের রানীরবাজার জহির ব্রাদার্স মুদি দোকানে গতকাল শুক্রবার বেলা একটায় ২৫ কেজি ওজনের এক বস্তা সিরাজ চাল বিক্রি হয়েছে ২ হাজার ১৮০ টাকায়। প্রতি কেজি চালের দাম ৮৭ দশমিক ২০ টাকা। রজনীগন্ধা ও বাবুর্চি চালের ২৫ কেজির দাম ২ হাজার ২০০ টাকা করে। প্রতি কেজির দাম ৮৮ টাকা। গত কয়েকদিনে চালের দাম আতকা বেড়ে গেছে। কোন ধরনের কারণ ছাড়াই চালের দাম বেড়ে যাওয়ায় ভোক্তারা অসন্তুষ্ট।
এদিকে বাজারে মুরগির দামও বেড়েছে। রানীরবাজারের ভাই ভাই , ইমরান ও বিসমিল্লাহ মুরগির দোকানে সোনালী মুরগির কেজি ৩০০ টাকা, ব্রয়লার মুরগির কেজি ২২০ টাকা। রাজগঞ্জ রাজবাড়ি ফটকের শাহী মুরগির দোকানে সোনালী ৩১০ টাকা ও ব্রয়লার ২৩০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে।
কেবল চাল, মুরগির দাম বাড়েনি, বেড়েছে মাছের দামও। তেলের দাম আগে থেকেই বাড়তি। এখনও গায়ের দাম থেকে ভোক্তাদের বেশি দিয়ে বোতলজাত সয়াবিন তেল কিনতে হচ্ছে।
গতকাল শুক্রবার বেলা ১১ টা থেকে বেলা সোয়া একটা পর্যন্ত নগরের রাজগঞ্জ ও রানীরবাজার এবং বিকেলে নগরের কান্দিরপাড় নিউমার্কেট এলাকা ঘুরে এমন তথ্য পাওয়া গেছে।
জাতীয় ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা বলেছেন, বাজার মনিটরিং হচ্ছে নিয়মিত। অভিযানে যাওয়ার পর আবারও বাড়তি দামে পণ্য বিক্রি করছেন ব্যবসায়ীরা।
কুমিল্লা নগরের বড় মাছের বাজার রাজগঞ্জ। এখানে হরেক রকমের মাছ মেলে। পুরো রোজা জুড়েই মাসের দাম বাড়তির দিকে। শুক্রবার রাজগঞ্জ বাজারে আইড় মাছের কেজি ছিল ১২০০ টাকা। আগে এই মাছ ৯০০ টাকায় বিক্রি হতো। কাতল মাছের কেজি ৪৫০ টাকা, আগে ছিল ৩৫০ টাকা কেজি। বোয়াল মাছের কেজি ৯০০ টাকা, আগে ছিল ৮০০ টাকা। চাষের শিং ও মাগুর মাছ ৬০০ টাকা। পুঁিট মাছের কেজি আকারভেদে ৪০০-৫০০ টাকা। মোলা মাছ ৪০০ টাকা কেজি। ইলিশ ৮০০ গ্রামের কেজি ২০০০ টাকা, চিড়িং মাছের কেজি ৯০০ টাকা, রুই মাছেরর কেজি ৩৫০-৪০০ টাকা। শোল মাছের কেজি ১২০০ টাকা, টেংরা মাছের কেজি ১০০০ টাকা।
এদিকে নগরের রেলস্টেশন এলাকার হুমায়ুন ব্রাদার্সে রূপচাঁদার ৫ লিটার সয়াবিন গায়ের দাম থেকে ১০ টাকা বেশি দরে ৮৬০ টাকায় বিক্রি হচ্ছে। রাজগঞ্জ রতন স্টোরের রতন মজুমদারের দোকানে ৯০০ টাকা ৫ লিটারের দাম। রতন স্টোরে পেঁয়াজের কেজি ৬০ টাকা। রাজগঞ্জ বাজারের পশ্চিম গলির মুদি দোকানে ৫৫ টাকা।
নগরের রাজগঞ্জ বাজারে কথা হয় সালমা আক্তার নামের এক স্কুল শিক্ষকের (৪৭) সঙ্গে। তিনি বলেন,‘ তেলের দাম গায়ের মূল্য থেকে বেশি দামে নিতে হল। কি আজব দেশ। লেবু চারটা না কিনে ২ টা নিছি ৪০ টাকা দিয়ে। জিনিসপত্রের দাম কিন্তু আবার বাড়তে শুরু করেছে।’
কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো. আমিরুল কায়ছার বলেন, নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যের দাম সহনশীল রাখার জন্য আমরা কাজ করছি। ব্যবসায়ীদের বলেছি, মূল্যতালিকা প্রদর্শন করে রাখতে। আমরা বাজার মনিটরিং করছি।