মুরাদনগরে জনসভায় কায়কোবাদ
মুরাদনগর প্রতিনিধি
কিছু নামধারী ছাত্র আজ আমাদের সমাজকে কলুষিত করতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ও কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসনের পাচঁবারের সাবেক এমপি কাজী শাহ্ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদ।
তিনি বলেন, যাঁরা নতুন পার্টি (এনসিপি) করেছে, তাঁরা যদি সুন্দর নির্বাচন চায়, আমি নিজেই স্টেজে তাদের জায়গা করে দেব। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আজ তারা আওয়ামী লীগের লোকজনের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে।
গতকাল শনিবার বিকেলে কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার আকবপুর ইউনিয়নের হায়দারাবাদ সামসুল হক কলেজ মাঠে স্থানীয় বিএনপি আয়োজিত এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদ বলেন, ‘ড. ইউনূস সাহেবকে বলতে চাই, আপনি আমাদের গর্ব, আমাদের কলিজার টুকরা। ছাত্রদের পড়াশোনা যাতে নষ্ট না হয়, সেদিকে খেয়াল করবেন। মুরাদনগরবাসী, আপনারা আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন, দেশে যেন একটি সুন্দর নির্বাচন হয়।
তিনি বলেন, ‘যারা নতুন পার্টি (এনসিপি) করেছে আজ তারা আওয়ামী লীগের লোকজনের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে। আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুনের অনুসারীরা আমাকে মেরে ব্রিকফিল্ডের আগুনে পোড়াতে চেয়েছিল। আজ ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুনের লোকজনের সঙ্গে তারা জোট বেঁধেছে। মনে রাখবেন, যাকে আল্লাহ বাঁচান, তাকে কেউ রুখতে পারে না।’
তিনি নিজ উপজেলার মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, ‘১৯৮৬ সাল থেকে আমি আপনাদের কামলা হিসেবে আছি। আমি নেতা নই, কামলা। আপনাদের ঋণ পরিশোধ করে শেষ করতে পারব না। আপনারা আমাকে পাঁচ পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত করেছেন। আমরা সবাই ১৯৭১ সালের স্বাধীনতায় এবং ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের স্বাধীনতায় নিহতদের জন্য সুরা ফাতিহা পড়ি। তাঁদের কারণে আজ এই খোলা মাঠে কথা বলার সুযোগ পেয়েছি।’
এ সময় অন্যান্যর মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিএনপির কুমিল্লা বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক মিয়া, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আক্তারুজ্জামান, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক তৌফিক আহমেদ মীর, অবসরপ্রাপ্ত মেজর শাজাহান, মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মহিউদ্দিন অঞ্জন, হায়দরাবাদ স্কুল অ্যান্ড কলেজের দাতা প্রয়াত সামসুল হকের সহধর্মিণী জাহানারা বেগম, মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক কামাল উদ্দিন ভূঁইয়া, কুমিল্লা উত্তর জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট তৌহিদুর রহমান ও উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক সোহেল সামাদ প্রমুখ।
এদিকে জনসভা উপলক্ষে ও কায়কোবাদ দেখতে গতকাল শনিবার দুপুরের পর থেকে হাজার হাজার মানুষ কলেজ মাঠে জড়ো হন। তাঁরা কায়কোবাদেও পক্ষে শ্লোগান দেন।
কিছু নামধারী ছাত্র আজ আমাদের সমাজকে কলুষিত করতে চায় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির ভাইস চেয়ারম্যান ও কুমিল্লা-৩ (মুরাদনগর) আসনের পাচঁবারের সাবেক এমপি কাজী শাহ্ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদ।
তিনি বলেন, যাঁরা নতুন পার্টি (এনসিপি) করেছে, তাঁরা যদি সুন্দর নির্বাচন চায়, আমি নিজেই স্টেজে তাদের জায়গা করে দেব। কিন্তু দুঃখের বিষয়, আজ তারা আওয়ামী লীগের লোকজনের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে।
গতকাল শনিবার বিকেলে কুমিল্লার মুরাদনগর উপজেলার আকবপুর ইউনিয়নের হায়দারাবাদ সামসুল হক কলেজ মাঠে স্থানীয় বিএনপি আয়োজিত এক জনসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
কাজী শাহ মোফাজ্জল হোসাইন কায়কোবাদ বলেন, ‘ড. ইউনূস সাহেবকে বলতে চাই, আপনি আমাদের গর্ব, আমাদের কলিজার টুকরা। ছাত্রদের পড়াশোনা যাতে নষ্ট না হয়, সেদিকে খেয়াল করবেন। মুরাদনগরবাসী, আপনারা আল্লাহর কাছে দোয়া করবেন, দেশে যেন একটি সুন্দর নির্বাচন হয়।
তিনি বলেন, ‘যারা নতুন পার্টি (এনসিপি) করেছে আজ তারা আওয়ামী লীগের লোকজনের সঙ্গে হাত মিলিয়েছে। আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুনের অনুসারীরা আমাকে মেরে ব্রিকফিল্ডের আগুনে পোড়াতে চেয়েছিল। আজ ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুনের লোকজনের সঙ্গে তারা জোট বেঁধেছে। মনে রাখবেন, যাকে আল্লাহ বাঁচান, তাকে কেউ রুখতে পারে না।’
তিনি নিজ উপজেলার মানুষের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে বলেন, ‘১৯৮৬ সাল থেকে আমি আপনাদের কামলা হিসেবে আছি। আমি নেতা নই, কামলা। আপনাদের ঋণ পরিশোধ করে শেষ করতে পারব না। আপনারা আমাকে পাঁচ পাঁচবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত করেছেন। আমরা সবাই ১৯৭১ সালের স্বাধীনতায় এবং ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের স্বাধীনতায় নিহতদের জন্য সুরা ফাতিহা পড়ি। তাঁদের কারণে আজ এই খোলা মাঠে কথা বলার সুযোগ পেয়েছি।’
এ সময় অন্যান্যর মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিএনপির কুমিল্লা বিভাগীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক মোস্তাক মিয়া, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আক্তারুজ্জামান, কুমিল্লা উত্তর জেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক তৌফিক আহমেদ মীর, অবসরপ্রাপ্ত মেজর শাজাহান, মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক মহিউদ্দিন অঞ্জন, হায়দরাবাদ স্কুল অ্যান্ড কলেজের দাতা প্রয়াত সামসুল হকের সহধর্মিণী জাহানারা বেগম, মুরাদনগর উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক কামাল উদ্দিন ভূঁইয়া, কুমিল্লা উত্তর জেলা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক এডভোকেট তৌহিদুর রহমান ও উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক সোহেল সামাদ প্রমুখ।
এদিকে জনসভা উপলক্ষে ও কায়কোবাদ দেখতে গতকাল শনিবার দুপুরের পর থেকে হাজার হাজার মানুষ কলেজ মাঠে জড়ো হন। তাঁরা কায়কোবাদেও পক্ষে শ্লোগান দেন।