নিজস্ব প্রতিবেদক
সন্ধ্যায় জেলা থেকে জামিনে বের হয়েছেন। এরপরই রাতে ডাকাতি করতে যান। পথে পুলিশের চেকপোস্টে আটকানো হয়। এ সময় পুলিশকে লক্ষ্য তাঁক করা হয় রিভলভার। পরে ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বুধবার ঘটনাটির বর্ণনা করেন কুমিল্লার জেলা পুলিশ সুপার মো. নাজির আহমেদ খান।
জানা গেছে, কুমিল্লা নগরীর টমছম ব্রিজ এলাকায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে রিভলবার ও গুলিসহ ৭০ মামলার তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৩ জুন) রাতে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেপ্তার তিনজন হলেন, কুমিল্লা নগরীর শ্রীবল্লভপুর এলাকার খোকন মিয়ার ছেলে মো. খাইরুল হাসান (৩০), কুমিল্লা সদর উপজেলার বাহরূপা গ্রামের মো. জসিম উদ্দিনের ছেলে মো. রাকিবুল হাসান রিয়াদ (২৮), চাঁদপুরের মতলব উত্তরের নয়াকান্দি এলাকার মো. রফিকুল ইসলাম মোল্লার ছেলে মো. সোহাগ মোল্লা (৩৫)। গ্রেপ্তারদের মধ্যে রিয়াদ ও সোহাগ গতকাল সন্ধ্যায় জামিনে মুক্তি পান, আর খাইরুল এক মাস আগে জামিনে বের হন।
গ্রেপ্তার তিনজনের মধ্যে খাইরুল হাসানের বিরুদ্ধে ৪০টি, রাকিবুল হাসান রিয়াদের বিরুদ্ধে ১৬টি এবং সোহাগ মোল্লার বিরুদ্ধে ১৪টি মামলা রয়েছে। যার মধ্যে আছে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি ও মাদক মামলা।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার জানান, ঈদুল আজহা উপলক্ষে জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জেলার বিভিন্ন পয়েন্টে চেকপোস্ট বসানো হয়। এর অংশ হিসেবে সদর দক্ষিণ মডেল থানার ইপিজেড পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) মো. খাজু মিয়া মঙ্গলবার রাতে কান্দিরপাড় থেকে পদুয়ার বাজারগামী একটি সিএনজি অটোরিকশায় তল্লাশি চালান।
সিএনজিতে থাকা তিন যুবক পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে গুলি চালানোর চেষ্টা করলে পুলিশ তাঁদের ঘিরে ফেলে এবং গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁদের কাছ থেকে একটি রিভলবার ও দুই রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা জানান, পশুর হাটে গরু ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের কাছ থেকে অর্থ ছিনিয়ে নিতে তাঁরা ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। তাঁদের সিএনজিচালক সহযোগী পালিয়ে গেছেন।
সন্ধ্যায় জেলা থেকে জামিনে বের হয়েছেন। এরপরই রাতে ডাকাতি করতে যান। পথে পুলিশের চেকপোস্টে আটকানো হয়। এ সময় পুলিশকে লক্ষ্য তাঁক করা হয় রিভলভার। পরে ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। বুধবার ঘটনাটির বর্ণনা করেন কুমিল্লার জেলা পুলিশ সুপার মো. নাজির আহমেদ খান।
জানা গেছে, কুমিল্লা নগরীর টমছম ব্রিজ এলাকায় ডাকাতির প্রস্তুতিকালে রিভলবার ও গুলিসহ ৭০ মামলার তিন আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার (৩ জুন) রাতে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেপ্তার তিনজন হলেন, কুমিল্লা নগরীর শ্রীবল্লভপুর এলাকার খোকন মিয়ার ছেলে মো. খাইরুল হাসান (৩০), কুমিল্লা সদর উপজেলার বাহরূপা গ্রামের মো. জসিম উদ্দিনের ছেলে মো. রাকিবুল হাসান রিয়াদ (২৮), চাঁদপুরের মতলব উত্তরের নয়াকান্দি এলাকার মো. রফিকুল ইসলাম মোল্লার ছেলে মো. সোহাগ মোল্লা (৩৫)। গ্রেপ্তারদের মধ্যে রিয়াদ ও সোহাগ গতকাল সন্ধ্যায় জামিনে মুক্তি পান, আর খাইরুল এক মাস আগে জামিনে বের হন।
গ্রেপ্তার তিনজনের মধ্যে খাইরুল হাসানের বিরুদ্ধে ৪০টি, রাকিবুল হাসান রিয়াদের বিরুদ্ধে ১৬টি এবং সোহাগ মোল্লার বিরুদ্ধে ১৪টি মামলা রয়েছে। যার মধ্যে আছে চুরি, ছিনতাই, ডাকাতি ও মাদক মামলা।
সংবাদ সম্মেলনে পুলিশ সুপার জানান, ঈদুল আজহা উপলক্ষে জননিরাপত্তা নিশ্চিত করতে জেলার বিভিন্ন পয়েন্টে চেকপোস্ট বসানো হয়। এর অংশ হিসেবে সদর দক্ষিণ মডেল থানার ইপিজেড পুলিশ ফাঁড়ির উপপরিদর্শক (এসআই) মো. খাজু মিয়া মঙ্গলবার রাতে কান্দিরপাড় থেকে পদুয়ার বাজারগামী একটি সিএনজি অটোরিকশায় তল্লাশি চালান।
সিএনজিতে থাকা তিন যুবক পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে গুলি চালানোর চেষ্টা করলে পুলিশ তাঁদের ঘিরে ফেলে এবং গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁদের কাছ থেকে একটি রিভলবার ও দুই রাউন্ড গুলি উদ্ধার করা হয়।
জিজ্ঞাসাবাদে তাঁরা জানান, পশুর হাটে গরু ব্যবসায়ী ও ক্রেতাদের কাছ থেকে অর্থ ছিনিয়ে নিতে তাঁরা ডাকাতির প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। তাঁদের সিএনজিচালক সহযোগী পালিয়ে গেছেন।