আবদুল্লাহ আল মারুফ
বাড়ির উঠানে ঘুরছে তিন মেছবাঘের শাবক। সাথে আছে তাদের মা। বিরল প্রজাতীয় হিংস্র এই ভিন্ন প্রজাতীর বিড়ালের দেখা মিলে কুমিল্লার কুমিল্লার বরুড়ায়। মঙ্গলবার (০৪ মার্চ) কুমিল্লার বরুড়া পৌরসভার ৬নম্বর ওয়ার্ডের নিশ্চিন্তপুর গ্রামের মোরøা বাড়ির উঠানে শাবক গুলো উদ্ধার করা হয়। এসময় তাদের সঙ্গে থাকা শাবক গুলোর মা স্থানীয়দের তাড়া খেয়ে পালিয়ে যায়।
স্থানীয় মোল্লা মোমরেজ বলেন, নিশ্চিন্তপুর গ্রামের মোল্লা বাড়ির বাসিন্দা কাজী আব্দুল হাশেম মাস্টারের বাড়িতে বিকেলের দিকে তিনটি শাবক ও একটি বড় মেছবাঘ আসে। তারা মোল্লা বাড়ির উঠানে ঘুরাঘুরি করছিল। এসময় স্থানীয়রা বড় মেছবাঘটি দেখে ভয় পেয়ে যায়। পরে স্থানীয় ছেলেরা ধরতে গেলে বড় মেছবাঘটি পালিয়ে যায়। কিন্তু শাবক গুলোকে আটক করে জনতা। এখন সেগুলো হাশেম মাস্টারের ঘরে খাচায় রাখা হয়েছে।
উপজেলা বন কর্মকর্তা কাজী মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, আমরা খবর পেয়ে আমাদের লোক পাঠিয়েছি। এগুলো উদ্ধার করে আনবে আজই। পরে তা আমরা উপযুক্ত জায়গা দেখে তা অবমুক্ত করবো।
এসময় তিনি বলেন, এগুলো বিড়ালেরই একটি জাত। এই ধরনের বিড়াল এখন দেখা যায়না। মূলত তারা গ্রামের জঙ্গল বা ঝোঁপে বসবাস করে। হাঁস, মুরগি ধরে খায়। তবে খাবারের সন্ধ্যানে মাঝে মাঝে তারা লোকালয়ে বেরিয়ে পড়ে। এগুলো কিছুটা হিংস্র প্রজাতির হয়।
বাড়ির উঠানে ঘুরছে তিন মেছবাঘের শাবক। সাথে আছে তাদের মা। বিরল প্রজাতীয় হিংস্র এই ভিন্ন প্রজাতীর বিড়ালের দেখা মিলে কুমিল্লার কুমিল্লার বরুড়ায়। মঙ্গলবার (০৪ মার্চ) কুমিল্লার বরুড়া পৌরসভার ৬নম্বর ওয়ার্ডের নিশ্চিন্তপুর গ্রামের মোরøা বাড়ির উঠানে শাবক গুলো উদ্ধার করা হয়। এসময় তাদের সঙ্গে থাকা শাবক গুলোর মা স্থানীয়দের তাড়া খেয়ে পালিয়ে যায়।
স্থানীয় মোল্লা মোমরেজ বলেন, নিশ্চিন্তপুর গ্রামের মোল্লা বাড়ির বাসিন্দা কাজী আব্দুল হাশেম মাস্টারের বাড়িতে বিকেলের দিকে তিনটি শাবক ও একটি বড় মেছবাঘ আসে। তারা মোল্লা বাড়ির উঠানে ঘুরাঘুরি করছিল। এসময় স্থানীয়রা বড় মেছবাঘটি দেখে ভয় পেয়ে যায়। পরে স্থানীয় ছেলেরা ধরতে গেলে বড় মেছবাঘটি পালিয়ে যায়। কিন্তু শাবক গুলোকে আটক করে জনতা। এখন সেগুলো হাশেম মাস্টারের ঘরে খাচায় রাখা হয়েছে।
উপজেলা বন কর্মকর্তা কাজী মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, আমরা খবর পেয়ে আমাদের লোক পাঠিয়েছি। এগুলো উদ্ধার করে আনবে আজই। পরে তা আমরা উপযুক্ত জায়গা দেখে তা অবমুক্ত করবো।
এসময় তিনি বলেন, এগুলো বিড়ালেরই একটি জাত। এই ধরনের বিড়াল এখন দেখা যায়না। মূলত তারা গ্রামের জঙ্গল বা ঝোঁপে বসবাস করে। হাঁস, মুরগি ধরে খায়। তবে খাবারের সন্ধ্যানে মাঝে মাঝে তারা লোকালয়ে বেরিয়ে পড়ে। এগুলো কিছুটা হিংস্র প্রজাতির হয়।