চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি
একটি ঝরাজীর্ণ ঘর। কোথাও বাসা বেঁধেছে মাকরসা কোথাও ধরেছে ঘুণ। বেড়ার ফাঁক দিয়ে দেখা যায় খোলা আকাশ। আর বর্ষায় পড়ে বৃষ্টি। এমন ঘর ছিল কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার শুভপুর ইউনিয়নের খামারপুস্করণী গ্রামের সুলতান আহাম্মাদের মেয়ে প্রতিবন্ধী জাহেরা বেগমের। তার ঘরের এমন বেহালদশা দেখে তাকে নতুন ঘর উপহার দেন স্বপ্নপূরণ ফাউন্ডেশন নামের একটি সংগঠন।
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বাক প্রতিবন্ধী জাহেরা বেগমকে নতুন টিনসেড ঘর উপহার দিয়েছে স্বপ্নপূরণ ফাউন্ডেশন। বুধবার উপজেলার শুভপুর ইউনিয়নের খামারপুস্করণী গ্রামে প্রতিবন্ধীর হাতে ঘরের চাবি হস্তান্তর করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কাজী শেখ ফরিদ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্বপ্নপূরণ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা মোশাররফ হোসেন, পরিচালক মনির হোসেন খোকন, আবদুল মমিন, মোহাম্মদ হোসেন নয়ন, মনোয়ার হোসেন, সাংবাদিক মো. এমদাদ উল্যাহ, ফখরুদ্দিন ইমন, বেলাল হোসেন শাকিল, সদস্য আবুল হাশেম, মো. হাসান, আলাউদ্দিন, মো. মামুনসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
উল্লেখ্য, বাক প্রতিবন্ধী জাহেরা বেগমের ঘরটি দীর্ঘদিন যাবৎ ঝরাজীর্ণ দশায় ছিল। স্বপ্নপূরণ ফাউন্ডেশনের টিম খোঁজখবর নিয়ে নতুন টিনসেড ঘর নির্মাণ করে দেয়। এতে তিনিসহ এলাকাবাসী স্বপ্নপূরণ ফাউন্ডেশনের সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।
একটি ঝরাজীর্ণ ঘর। কোথাও বাসা বেঁধেছে মাকরসা কোথাও ধরেছে ঘুণ। বেড়ার ফাঁক দিয়ে দেখা যায় খোলা আকাশ। আর বর্ষায় পড়ে বৃষ্টি। এমন ঘর ছিল কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম উপজেলার শুভপুর ইউনিয়নের খামারপুস্করণী গ্রামের সুলতান আহাম্মাদের মেয়ে প্রতিবন্ধী জাহেরা বেগমের। তার ঘরের এমন বেহালদশা দেখে তাকে নতুন ঘর উপহার দেন স্বপ্নপূরণ ফাউন্ডেশন নামের একটি সংগঠন।
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে বাক প্রতিবন্ধী জাহেরা বেগমকে নতুন টিনসেড ঘর উপহার দিয়েছে স্বপ্নপূরণ ফাউন্ডেশন। বুধবার উপজেলার শুভপুর ইউনিয়নের খামারপুস্করণী গ্রামে প্রতিবন্ধীর হাতে ঘরের চাবি হস্তান্তর করেন বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক কাজী শেখ ফরিদ।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন স্বপ্নপূরণ ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা মোশাররফ হোসেন, পরিচালক মনির হোসেন খোকন, আবদুল মমিন, মোহাম্মদ হোসেন নয়ন, মনোয়ার হোসেন, সাংবাদিক মো. এমদাদ উল্যাহ, ফখরুদ্দিন ইমন, বেলাল হোসেন শাকিল, সদস্য আবুল হাশেম, মো. হাসান, আলাউদ্দিন, মো. মামুনসহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
উল্লেখ্য, বাক প্রতিবন্ধী জাহেরা বেগমের ঘরটি দীর্ঘদিন যাবৎ ঝরাজীর্ণ দশায় ছিল। স্বপ্নপূরণ ফাউন্ডেশনের টিম খোঁজখবর নিয়ে নতুন টিনসেড ঘর নির্মাণ করে দেয়। এতে তিনিসহ এলাকাবাসী স্বপ্নপূরণ ফাউন্ডেশনের সকলের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেছেন।