নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লার হোমনায় ডাকাতি, খুন ও দস্যুতাসহ পাঁচ মামলার আসামী মো. ফারুক মিয়া ওরফে পাণ্ডু ডাকাতের (৩০) ক্ষত বিক্ষত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (৪ এপ্রিল) সকালে উপজেলার বাগমারা গ্রামের চকেরহাটি থেকে তার লাশটি উদ্ধার করা হয়। সে উপজেলার বাগমারা গ্রামের মৃত আবদুল জলিলের ছেলে।
নিহতের মা হোসেনে আরা বেগম বলেন, শুক্রবার সকালে লোকজন এসে বললো আমার ছেলেকে মেরে ফেলা হয়েছে। গিয়ে দেখি ঘটনা সত্য। আমার ছেলে অন্যায় করলে তাকে জেলে দিয়া দিত। আমি এর বিচার চাই।
হোমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজমুল হুদা বলেন, লাশের ঘাড়ে চাকুর ঘাঁইসহ পিঠে এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন আছে। কোমরে কালো ওড়না বাধা ছিল।
ওসি আরও বলেন, তার বিরুদ্ধে হোমনা থানায় ডাকাতি, খুন দস্যুতাসহ পাঁচটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে চারটিতেই ওয়ারেন্ট রয়েছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে। খুনের রহস্য উদঘাটন এবং খুনিদের গ্রেপ্তারে পুলিশ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।
কুমিল্লার হোমনায় ডাকাতি, খুন ও দস্যুতাসহ পাঁচ মামলার আসামী মো. ফারুক মিয়া ওরফে পাণ্ডু ডাকাতের (৩০) ক্ষত বিক্ষত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। শুক্রবার (৪ এপ্রিল) সকালে উপজেলার বাগমারা গ্রামের চকেরহাটি থেকে তার লাশটি উদ্ধার করা হয়। সে উপজেলার বাগমারা গ্রামের মৃত আবদুল জলিলের ছেলে।
নিহতের মা হোসেনে আরা বেগম বলেন, শুক্রবার সকালে লোকজন এসে বললো আমার ছেলেকে মেরে ফেলা হয়েছে। গিয়ে দেখি ঘটনা সত্য। আমার ছেলে অন্যায় করলে তাকে জেলে দিয়া দিত। আমি এর বিচার চাই।
হোমনা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজমুল হুদা বলেন, লাশের ঘাড়ে চাকুর ঘাঁইসহ পিঠে এবং শরীরের বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন আছে। কোমরে কালো ওড়না বাধা ছিল।
ওসি আরও বলেন, তার বিরুদ্ধে হোমনা থানায় ডাকাতি, খুন দস্যুতাসহ পাঁচটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে চারটিতেই ওয়ারেন্ট রয়েছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ব্যাপারে মামলার প্রস্তুতি চলছে। খুনের রহস্য উদঘাটন এবং খুনিদের গ্রেপ্তারে পুলিশ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।