নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের কলেজ শাখার অবসরপ্রাপ্ত সেকশন অফিসার ও কর্মচারী সমিতির সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুল খালেক আর নেই। গতকাল সোমবার রাত একটা ৪৫ মিনিটে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেছেন( ইন্না-লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাহে রাজিউন) । আজ মঙ্গলবার বাদ জোহর কুমিল্লা পুলিশ লাইন জামে মসজিদে প্রথম জানাযা হয়। বাদ আসর গ্রামের বাড়ি আদর্শ সদর উপজেলার আমড়াতলী ইউনিয়নের বলেশ্বর গ্রামে দ্বিতীয় জানাযা শেষে তাঁকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
মো আবদুল খালেক লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও দুই মেয়ে রেখে গেছেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর।
আবদুল খালেকের ঘনিষ্ঠজন আমার শহর পত্রিকার সম্পাদক গাজীউল হক সোহাগ বলেন, ২০০৫ সালের ১৩ নভেম্বর কুমিল্লায় কর্মসূত্রে আসার পরপরই তাঁর সঙ্গে আমার পরিচয় সাংবাদিক আইনজীবী সৈয়দ নুরুর রহমানের মাধ্যমে। এরপর তাঁর সঙ্গে পারিবারিক সম্পর্ক হয়ে ওঠে।রাতবিরাতে আড্ডায় গল্পে আমাদের বছরের পর বছর কেটেছে। আমার সাংবাদিকতায়, বিয়ে, পারিবারিক ও ব্যক্তিজীবনে তাঁর সহযোগিতা আজীবন মনে রবে। রেসকোর্স পুরাতন পাসপোর্ট অফিসের গলির সামনের সড়কের লাগোয়া চাচার টং দোকান হয়ে যায় খালেক সেন্টার, তাঁর নামে । খালেক সেন্টারে কত মানুষ আসতো, আড্ডায় গল্পে মধ্যরাত হয়ে যেত। দল মত নির্বিশেষে তিনি মানুষের উপকার করেছেন। গত ১৪ মে হাসপাতালে তাঁর সঙ্গে আমার শেষ কথা হয়। রাজ্যের সব কথা, ছাড়তে চাননি। তাঁর গলা ভাঙা ছিল। পরে বিদায় বলে কুমিল্লায় আসি। এরপর দুইবার ফোন দিয়েছিলাম, কিন্তু কেমো নেওয়ার পর তাঁর শরীর আরও দুর্বল হয়ে পড়ে। তিনি ফোন ধরতে পারেননি । এরপর রেজাউল ভাই থেকে খবর নিতাম। কুমিল্লা শহরের মানুষ খবর নিতেন কি অবস্থা, খালেক সাহেবের? সোমবার গভীর রাতে রেজাউল ভাইয়ের ফোন দেখে যা অনুমান করেছি, তা- ই হল। ওপারে ভালো থাকবেন।
তিনি বলেন, আবদুল খালেক নিয়মিত অফিস করতেন। দ্রুততম সময়ে মানুষের কাজ করে দিতেন। কুমিল্লার সব মহলে তাঁর পরিচিতি ছিল।
কুমিল্লা শিক্ষা বোর্ডের কলেজ শাখার অবসরপ্রাপ্ত সেকশন অফিসার ও কর্মচারী সমিতির সাবেক সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক মো. আবদুল খালেক আর নেই। গতকাল সোমবার রাত একটা ৪৫ মিনিটে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে তিনি ইন্তেকাল করেছেন( ইন্না-লিল্লাহে ওয়া ইন্না ইলাহে রাজিউন) । আজ মঙ্গলবার বাদ জোহর কুমিল্লা পুলিশ লাইন জামে মসজিদে প্রথম জানাযা হয়। বাদ আসর গ্রামের বাড়ি আদর্শ সদর উপজেলার আমড়াতলী ইউনিয়নের বলেশ্বর গ্রামে দ্বিতীয় জানাযা শেষে তাঁকে পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হবে।
মো আবদুল খালেক লিভার সিরোসিসে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন। তিনি স্ত্রী, এক ছেলে ও দুই মেয়ে রেখে গেছেন। তাঁর বয়স হয়েছিল ৬৩ বছর।
আবদুল খালেকের ঘনিষ্ঠজন আমার শহর পত্রিকার সম্পাদক গাজীউল হক সোহাগ বলেন, ২০০৫ সালের ১৩ নভেম্বর কুমিল্লায় কর্মসূত্রে আসার পরপরই তাঁর সঙ্গে আমার পরিচয় সাংবাদিক আইনজীবী সৈয়দ নুরুর রহমানের মাধ্যমে। এরপর তাঁর সঙ্গে পারিবারিক সম্পর্ক হয়ে ওঠে।রাতবিরাতে আড্ডায় গল্পে আমাদের বছরের পর বছর কেটেছে। আমার সাংবাদিকতায়, বিয়ে, পারিবারিক ও ব্যক্তিজীবনে তাঁর সহযোগিতা আজীবন মনে রবে। রেসকোর্স পুরাতন পাসপোর্ট অফিসের গলির সামনের সড়কের লাগোয়া চাচার টং দোকান হয়ে যায় খালেক সেন্টার, তাঁর নামে । খালেক সেন্টারে কত মানুষ আসতো, আড্ডায় গল্পে মধ্যরাত হয়ে যেত। দল মত নির্বিশেষে তিনি মানুষের উপকার করেছেন। গত ১৪ মে হাসপাতালে তাঁর সঙ্গে আমার শেষ কথা হয়। রাজ্যের সব কথা, ছাড়তে চাননি। তাঁর গলা ভাঙা ছিল। পরে বিদায় বলে কুমিল্লায় আসি। এরপর দুইবার ফোন দিয়েছিলাম, কিন্তু কেমো নেওয়ার পর তাঁর শরীর আরও দুর্বল হয়ে পড়ে। তিনি ফোন ধরতে পারেননি । এরপর রেজাউল ভাই থেকে খবর নিতাম। কুমিল্লা শহরের মানুষ খবর নিতেন কি অবস্থা, খালেক সাহেবের? সোমবার গভীর রাতে রেজাউল ভাইয়ের ফোন দেখে যা অনুমান করেছি, তা- ই হল। ওপারে ভালো থাকবেন।
তিনি বলেন, আবদুল খালেক নিয়মিত অফিস করতেন। দ্রুততম সময়ে মানুষের কাজ করে দিতেন। কুমিল্লার সব মহলে তাঁর পরিচিতি ছিল।