১৫ মার্চের মধ্যে আপত্তি ও মতামত জানাতে হবে ডিসিকে
আবদুল্লাহ আল মারুফ
কুমিল্লা জেলার নদ-নদীর তালিকা পুনর্যাচাই ও হালনাগাদ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগামী ১৫ মার্চের মধ্যে নদ-নদীর তালিকার বিষয়ে আপত্তি ও মতামত জানাতে হবে জেলা প্রশাসককে (ডিসি)। জেলা নদী রক্ষা কমিটির আহ্বায়ক ও কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো. আমিরুল কায়ছার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কুমিল্লা জেলার লাকসাম, মনোহরগঞ্জ, লালমাই, চৌদ্দগ্রাম উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ডাকাতিয়া নদীর উৎসমুখ সদর দক্ষিণ উপজেলার পিপুলিয়া টঙ্গীরপাড় রেগুলেটর থেকে, পতনমুখ মেঘনা নদী। এই নদীর দৈর্ঘ্য ১১৩ দশমিক ৩৮ কিলোমিটার। লালমাই ও সদর দক্ষিণ উপজেলার গুঙ্গাইজুরী নদের উৎপত্তিস্থল নিম্নাঞ্চলে। এই নদ পতিত হয়েছে ডাকাতিয়াতে। এই নদের দৈর্ঘ্য ২৪ দশমিক ৫০ কিলোমিটার। লাকসাম ও বরুড়া উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত কার্জন নদ ডাকাতিয়া নদীর লাকসামের শ্রীয়াংয়ে উৎসমুখ। এই নদ পতিত হয়েছে বরুড়া উপজেলার নবীপুরে। এই নদের দৈর্ঘ্য ২৫ কিলোমিটার।
আদর্শ সদর উপজেলা, বুড়িচং, ব্রাহ্মণপাড়া, দেবীদ্বার, মুরাদনগর, তিতাস ও দাউদকান্দি উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে গেছে জেলার প্রধান নদী গোমতী। গোমতীর উৎসমুখ ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের ডুমুরিয়া বাঁধ এলাকায়। এটি মিলিত হয়েছে দাউদকান্দির মেঘনা নদী অংশে। এই নদীর দৈর্ঘ্য ১০৫দশমিক ৯৬ কিলোমিটার।
মুরাদনগর, দেবীদ্বার, ব্রাহ্মণপাড়া, উপজেলার বুড়ি নদীর (বুড়িগঙ্গা) তিতাস থেকে মকিমপুর (কুটি জাজিয়ারা সীমানা) পর্যন্ত ৩৫ দশমিক ৫০ কিলোমিটার। ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার গুন নদী মকিমপুর (নন্দীবাড়ি পূর্বদিক থেকে) কুটি মাইজখার সীমানা পর্যন্ত তিন কিলোমিটার। বুড়িচং ও ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার ঘুঙুর নদীর উৎসমুখ ভারতের ত্রিপুরা পাহাড় থেকে আর পতনমুখ সালদা নদীর সাথে মিলিত। এর দৈর্ঘ্য ১৬ কিলোমিটার। বুড়িচং উপজেলার পাগলী নদের উৎসমুখ বড় আনন্দপুর এলাকায়। আর পতনমুখ কাঞ্চনপুর এলাকায়। এর দৈর্ঘ্য সাত দশমিক ৫০ কিলোমিটার। চৌদ্দগ্রাম উপজেলার কাকড়ী নদীর উৎসমুখ ভারতে। আর পতনমুখ পুরাতন ডাকাতিয়ায়। এর দৈর্ঘ্য ১৪ কিলোমিটার। দাউদকান্দি, তিতাস, হোমনা ও মেঘনা উপজেলার কাঠালিয়া নদের উৎসমুখ মেঘনা উপজেলার মেঘনা নদী এলাকায়। এর পতনমুখ মেঘনা নদীর দাউদকান্দি উপজেলায়। যার দৈর্ঘ্য ২৮ দশমিক দুই কিলোমিটার। দাউদকান্দি উপজেলার কালাডুমুর নদের উৎসমুখ বায়েক খাল (দাউদকান্দির ইলিয়টগঞ্জ) এলাকায়। এর পতনমুখ গোমতী নদীর গৌরীপুর এলাকায়। এর দৈর্ঘ্য ১১ কিলোমিটার। দাউদকান্দির ক্ষিরাই নদের উৎসমুখ দাউদকান্দির দৌলপুর এলাকায়। এর পতনমুখ মেঘনা নদীর দাউদকান্দি এলাকায়। এর দৈর্ঘ্য পাঁচ দশমিক ৭০ কিলোমিটার। দাউদকান্দি ও মেঘনা উপজেলার মেঘনা (আপার) নদীর উৎসমুখ কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম এলাকার (ভৈরব কুশিয়ারা) মেন্দিপুর কৈালনী নদীতে। আর পতনমুখ চাঁদপুর জেলা অংশের মেঘনা জোয়ারে। এর দৈর্ঘ্য ৭৯ কিলোমিটার। হোমনা তিতাস উপজেলার তিতাস নদীর উৎসমুখ মাছিমপুর এলাকায়। আর এর পতনমুখ লালপুর বাজারের ৫৩ দশমিক ৮১ কিলোমিটার।
হোমনা উপজেলার মধুকুপি নদীর উৎসমুখ ওপারচর এলাকায়। এই নদীর পতনমুখ ঘনিয়ারচর এলাকায়। এর দৈর্ঘ্য ছয় দশমিক ৫০কিলোমিটার। মুরাদনগর উপজেলার আরচি নদের উৎসমুখ বুড়ি নদীতে আর এর পতনমুখ তিতাসের শাখায়। এর দৈর্ঘ্য ৪০ দশমিক ৫০ কিলোমিটার। নাঙ্গলকোট উপজেলার পুরাতন ডাকাতিয়া নদের উৎসমুখ ডাকাতিয়ায়। পতনমুখ লিটল ফেনী। এর দৈর্ঘ্য ৫২ কিলোমিটার। তিতাসের মাইঠ্যা নদীর উৎসমুখ কানাইনগর এলাকায়। এর পতনমুখ উজিরাকান্দি এলাকায়। এর দৈর্ঘ্য ছয় দশমিক ০৫ কিলোমিটার। তিতাস উপজেলার তিতাসের শাখা নদীর উৎসমুখ মাছিমপুর এলাকায়, পতনমুখ চর কুমারিয়া এলাকায়। এর দৈর্ঘ্য ১১ দশমিক ৫০ কিলোমিটার। সদর দক্ষিণ উপজেলার শুভানগর নদের উৎসমুখ গোমতী এলাকায়, পতনমুখ পাঠানকোট এলাকায়। এর দৈর্ঘ্য আট কিলোমিটার। সদর দক্ষিণ উপজেলার সোনাইছড়ি নদীর উৎসমুখ ভারত সীমান্তের ধনপুর হয়ে পতন হয়েছে পিপুলিয়া রেগুলেটর টুংগিরপাড় এলাকায়। এর দৈর্ঘ্য ১৭ কিলোমিটার। সদর দক্ষিণ উপজেলার বোয়ালজরী নদের উৎসমুখ গোমতী এলাকায়। আর পতনমুখ ধনাগোদা এলাকায়। এর দৈর্ঘ্য ৪৪ কিলোমিটার।
কুমিল্লা জেলার নদ-নদীর তালিকা পুনর্যাচাই ও হালনাগাদ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে। আগামী ১৫ মার্চের মধ্যে নদ-নদীর তালিকার বিষয়ে আপত্তি ও মতামত জানাতে হবে জেলা প্রশাসককে (ডিসি)। জেলা নদী রক্ষা কমিটির আহ্বায়ক ও কুমিল্লা জেলা প্রশাসক মো. আমিরুল কায়ছার স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে বিষয়টি জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, কুমিল্লা জেলার লাকসাম, মনোহরগঞ্জ, লালমাই, চৌদ্দগ্রাম উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাওয়া ডাকাতিয়া নদীর উৎসমুখ সদর দক্ষিণ উপজেলার পিপুলিয়া টঙ্গীরপাড় রেগুলেটর থেকে, পতনমুখ মেঘনা নদী। এই নদীর দৈর্ঘ্য ১১৩ দশমিক ৩৮ কিলোমিটার। লালমাই ও সদর দক্ষিণ উপজেলার গুঙ্গাইজুরী নদের উৎপত্তিস্থল নিম্নাঞ্চলে। এই নদ পতিত হয়েছে ডাকাতিয়াতে। এই নদের দৈর্ঘ্য ২৪ দশমিক ৫০ কিলোমিটার। লাকসাম ও বরুড়া উপজেলার ওপর দিয়ে প্রবাহিত কার্জন নদ ডাকাতিয়া নদীর লাকসামের শ্রীয়াংয়ে উৎসমুখ। এই নদ পতিত হয়েছে বরুড়া উপজেলার নবীপুরে। এই নদের দৈর্ঘ্য ২৫ কিলোমিটার।
আদর্শ সদর উপজেলা, বুড়িচং, ব্রাহ্মণপাড়া, দেবীদ্বার, মুরাদনগর, তিতাস ও দাউদকান্দি উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে গেছে জেলার প্রধান নদী গোমতী। গোমতীর উৎসমুখ ভারতের ত্রিপুরা রাজ্যের ডুমুরিয়া বাঁধ এলাকায়। এটি মিলিত হয়েছে দাউদকান্দির মেঘনা নদী অংশে। এই নদীর দৈর্ঘ্য ১০৫দশমিক ৯৬ কিলোমিটার।
মুরাদনগর, দেবীদ্বার, ব্রাহ্মণপাড়া, উপজেলার বুড়ি নদীর (বুড়িগঙ্গা) তিতাস থেকে মকিমপুর (কুটি জাজিয়ারা সীমানা) পর্যন্ত ৩৫ দশমিক ৫০ কিলোমিটার। ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার গুন নদী মকিমপুর (নন্দীবাড়ি পূর্বদিক থেকে) কুটি মাইজখার সীমানা পর্যন্ত তিন কিলোমিটার। বুড়িচং ও ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার ঘুঙুর নদীর উৎসমুখ ভারতের ত্রিপুরা পাহাড় থেকে আর পতনমুখ সালদা নদীর সাথে মিলিত। এর দৈর্ঘ্য ১৬ কিলোমিটার। বুড়িচং উপজেলার পাগলী নদের উৎসমুখ বড় আনন্দপুর এলাকায়। আর পতনমুখ কাঞ্চনপুর এলাকায়। এর দৈর্ঘ্য সাত দশমিক ৫০ কিলোমিটার। চৌদ্দগ্রাম উপজেলার কাকড়ী নদীর উৎসমুখ ভারতে। আর পতনমুখ পুরাতন ডাকাতিয়ায়। এর দৈর্ঘ্য ১৪ কিলোমিটার। দাউদকান্দি, তিতাস, হোমনা ও মেঘনা উপজেলার কাঠালিয়া নদের উৎসমুখ মেঘনা উপজেলার মেঘনা নদী এলাকায়। এর পতনমুখ মেঘনা নদীর দাউদকান্দি উপজেলায়। যার দৈর্ঘ্য ২৮ দশমিক দুই কিলোমিটার। দাউদকান্দি উপজেলার কালাডুমুর নদের উৎসমুখ বায়েক খাল (দাউদকান্দির ইলিয়টগঞ্জ) এলাকায়। এর পতনমুখ গোমতী নদীর গৌরীপুর এলাকায়। এর দৈর্ঘ্য ১১ কিলোমিটার। দাউদকান্দির ক্ষিরাই নদের উৎসমুখ দাউদকান্দির দৌলপুর এলাকায়। এর পতনমুখ মেঘনা নদীর দাউদকান্দি এলাকায়। এর দৈর্ঘ্য পাঁচ দশমিক ৭০ কিলোমিটার। দাউদকান্দি ও মেঘনা উপজেলার মেঘনা (আপার) নদীর উৎসমুখ কিশোরগঞ্জের অষ্টগ্রাম এলাকার (ভৈরব কুশিয়ারা) মেন্দিপুর কৈালনী নদীতে। আর পতনমুখ চাঁদপুর জেলা অংশের মেঘনা জোয়ারে। এর দৈর্ঘ্য ৭৯ কিলোমিটার। হোমনা তিতাস উপজেলার তিতাস নদীর উৎসমুখ মাছিমপুর এলাকায়। আর এর পতনমুখ লালপুর বাজারের ৫৩ দশমিক ৮১ কিলোমিটার।
হোমনা উপজেলার মধুকুপি নদীর উৎসমুখ ওপারচর এলাকায়। এই নদীর পতনমুখ ঘনিয়ারচর এলাকায়। এর দৈর্ঘ্য ছয় দশমিক ৫০কিলোমিটার। মুরাদনগর উপজেলার আরচি নদের উৎসমুখ বুড়ি নদীতে আর এর পতনমুখ তিতাসের শাখায়। এর দৈর্ঘ্য ৪০ দশমিক ৫০ কিলোমিটার। নাঙ্গলকোট উপজেলার পুরাতন ডাকাতিয়া নদের উৎসমুখ ডাকাতিয়ায়। পতনমুখ লিটল ফেনী। এর দৈর্ঘ্য ৫২ কিলোমিটার। তিতাসের মাইঠ্যা নদীর উৎসমুখ কানাইনগর এলাকায়। এর পতনমুখ উজিরাকান্দি এলাকায়। এর দৈর্ঘ্য ছয় দশমিক ০৫ কিলোমিটার। তিতাস উপজেলার তিতাসের শাখা নদীর উৎসমুখ মাছিমপুর এলাকায়, পতনমুখ চর কুমারিয়া এলাকায়। এর দৈর্ঘ্য ১১ দশমিক ৫০ কিলোমিটার। সদর দক্ষিণ উপজেলার শুভানগর নদের উৎসমুখ গোমতী এলাকায়, পতনমুখ পাঠানকোট এলাকায়। এর দৈর্ঘ্য আট কিলোমিটার। সদর দক্ষিণ উপজেলার সোনাইছড়ি নদীর উৎসমুখ ভারত সীমান্তের ধনপুর হয়ে পতন হয়েছে পিপুলিয়া রেগুলেটর টুংগিরপাড় এলাকায়। এর দৈর্ঘ্য ১৭ কিলোমিটার। সদর দক্ষিণ উপজেলার বোয়ালজরী নদের উৎসমুখ গোমতী এলাকায়। আর পতনমুখ ধনাগোদা এলাকায়। এর দৈর্ঘ্য ৪৪ কিলোমিটার।