ব্রাহ্মণপাড়া প্রতিনিধি
ব্যবসায়িক শত্রুতার জের ধরে কুমিল্লায় যুবলীগ নেতার উপর সন্ত্রাসী হামলা। আহত হওয়ার ৭ দিনপর যুবলীগ নেতা মোঃ মিজানুর রহমান (৫০) মারা গেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৬ টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। স্থানীয়রা জানান, নিহত মিজানুর রহমান ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার মালাপাড়া ইউনিয়নের মনোহরপুর ভূইয়া বাড়ীর মৃত হুমায়ুন কবিরের ছেলে। তিনি ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা যুবলীগের সদস্য ছিলেন। স্থানীয় ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, মিজানুর রহমান ঠিকাদার ছিলেন। তিনি খোরশেদ কন্সষ্ট্রাকশনের দোকান থেকে ঠিকাদারীর বিভিন্ন প্রয়োজনীয় মালামাল আনতেন। বকেয়া টাকা নিয়ে খোরশেদ আলমের ছেলেদের সঙ্গে কয়েকবার কথা-কাটাকাটি হয়। এ বিরোধের জেরে গত ১৫ তারিখ রাত আনুমানিক ১০ টার দিকে কুমিল্লা দৌলতপুর খোরশেদ দোকানের সামনে ইট ও লাঠি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে হামলাকারীরা। স্থানীয়রা গুরুতর অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে অবস্থার অবনতি হওয়ায় আহত যুবলীগ নেতা মিজানুর রহমানকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল(২২মে) সকাল ৬ টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
এদিকে হামলার ঘটনায় মিজানুর রহমানের স্ত্রী মমতাজ বেগম বাদী হয়ে কুমিল্লা কোতয়ালী মডেল থানায় ৫ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ৪/৫ জনের নামে মামলা দায়ের করেছেন। আসামিরা হলেন:-কুমিল্লা দৌলতপুর পশ্চিম পাড়া এলাকার রাশেদুল ইসলাম(৩০),
মোঃ রায়হান(২৮) পিতাঃ মৃত খোরশেদ আলম, মোঃ আক্কাস (৪৬) পিতা:অজ্ঞাত, জিলানী(৩২) পিতাঃ অজ্ঞাত, কুমিল্লা কালিরবাজার হাতিগাড়া এলাকার মোঃ বিল্লাল(২৭) পিতাঃ দুলাল ওয়াদুদ। এদিকে হামলা মামলা ঘটনার এজাহারভূক্ত ১ নম্বর আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ ব্যাপারে কুমিল্লা কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ মহিনুল ইসলাম বলেন, গত ১৫ মে রাতে মিজানুর রহমানের উপর হামলায় আহত হয়েছেন। সে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গিয়েছেন শুনেছি। এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। আমরা মূল আসামি রাশেদুল ইসলামকে গ্রেফতার করেছি। বাকি আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।
ব্যবসায়িক শত্রুতার জের ধরে কুমিল্লায় যুবলীগ নেতার উপর সন্ত্রাসী হামলা। আহত হওয়ার ৭ দিনপর যুবলীগ নেতা মোঃ মিজানুর রহমান (৫০) মারা গেছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল ৬ টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। স্থানীয়রা জানান, নিহত মিজানুর রহমান ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলার মালাপাড়া ইউনিয়নের মনোহরপুর ভূইয়া বাড়ীর মৃত হুমায়ুন কবিরের ছেলে। তিনি ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা যুবলীগের সদস্য ছিলেন। স্থানীয় ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, মিজানুর রহমান ঠিকাদার ছিলেন। তিনি খোরশেদ কন্সষ্ট্রাকশনের দোকান থেকে ঠিকাদারীর বিভিন্ন প্রয়োজনীয় মালামাল আনতেন। বকেয়া টাকা নিয়ে খোরশেদ আলমের ছেলেদের সঙ্গে কয়েকবার কথা-কাটাকাটি হয়। এ বিরোধের জেরে গত ১৫ তারিখ রাত আনুমানিক ১০ টার দিকে কুমিল্লা দৌলতপুর খোরশেদ দোকানের সামনে ইট ও লাঠি দিয়ে পিটিয়ে গুরুতর আহত করে হামলাকারীরা। স্থানীয়রা গুরুতর অবস্থায় তাদের উদ্ধার করে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যায়। পরে অবস্থার অবনতি হওয়ায় আহত যুবলীগ নেতা মিজানুর রহমানকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। সেখানে চিকিৎসাধীন অবস্থায় গতকাল(২২মে) সকাল ৬ টার দিকে তার মৃত্যু হয়।
এদিকে হামলার ঘটনায় মিজানুর রহমানের স্ত্রী মমতাজ বেগম বাদী হয়ে কুমিল্লা কোতয়ালী মডেল থানায় ৫ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা ৪/৫ জনের নামে মামলা দায়ের করেছেন। আসামিরা হলেন:-কুমিল্লা দৌলতপুর পশ্চিম পাড়া এলাকার রাশেদুল ইসলাম(৩০),
মোঃ রায়হান(২৮) পিতাঃ মৃত খোরশেদ আলম, মোঃ আক্কাস (৪৬) পিতা:অজ্ঞাত, জিলানী(৩২) পিতাঃ অজ্ঞাত, কুমিল্লা কালিরবাজার হাতিগাড়া এলাকার মোঃ বিল্লাল(২৭) পিতাঃ দুলাল ওয়াদুদ। এদিকে হামলা মামলা ঘটনার এজাহারভূক্ত ১ নম্বর আসামিকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। এ ব্যাপারে কুমিল্লা কোতোয়ালি থানার অফিসার ইনচার্জ মহিনুল ইসলাম বলেন, গত ১৫ মে রাতে মিজানুর রহমানের উপর হামলায় আহত হয়েছেন। সে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গিয়েছেন শুনেছি। এ ঘটনায় একটি মামলা হয়েছে। আমরা মূল আসামি রাশেদুল ইসলামকে গ্রেফতার করেছি। বাকি আসামিদের গ্রেফতারে অভিযান চলছে।