চৌদ্দগ্রাম প্রতিনিধি
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে রাতের অন্ধকারে মাটি ভর্তি ড্রাম ট্রাকের বেপরোয়া চলাচলের কারণে দুইটি সড়কে একটি ব্রিজ ও দুইটি কালভার্ট ভেঙে গেছে। দীর্ঘদিন ধরে ভাঙা অবস্থায় থাকলেও ব্রিজ-কালভার্ট সংস্কারের উদ্যোগ নিচ্ছে না কর্তৃপক্ষ। ফলে যানবাহনসহ স্কুল-মাদরাসার শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার নালঘর-চৌমুহনী বাজার সড়ক ও সৈয়দপুর-নারায়ণপুর সড়কে প্রতিদিন মোটরসাইকেল, ব্যাটারিচালিত রিকশা, সিএনজি অটোরিকশা ও মাইক্রোবাসে করে শত শত মানুষসহ দুই সড়কের পাশে অবস্থিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা যাতায়াত করে। বিশেষ করে সন্ধ্যার পর সিএনজি অটোরিকশা ও ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচলে ব্রিজ-কালভার্টের ভাঙা অংশে দুর্ঘটনা ঘটে। দীর্ঘদিন ধরে নালঘর-চৌমুহনী বাজার সড়কের বসুয়ারা ও কৈয়নী এলাকায় দুটি কালভার্ট, সৈয়দপুর-নারায়ণপুর সড়কের নারায়ণপুর ব্রিজ ভাঙা অবস্থায় পড়ে থাকলেও সংস্কার বা মেরামতের উদ্যোগে নিচ্ছে না কেউ। ভাঙা ব্রিজ-কালভার্টে পড়ে প্রায় নারী-পুরুষ আহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
বসুয়ারা গ্রামের মুদি দোকানি আনোয়ার হোসেন বলেন, রাতের অন্ধকারে মাটিভর্তি ড্রাম ট্রাকের কারণে গ্রামীণ সড়কের কালর্ভাটগুলোর কিছু অংশ ভেঙে যায়। এতে করে রাতের বেলায় অপরিচিত মানুষের চলাচলে সমস্যা হচ্ছে। শিগগিরই ভাঙা কালভার্টগুলো সংস্কারে কর্তৃপক্ষের নিকট দাবি জানাচ্ছি।
ভুক্তভোগী শাহাদাত হোসেন ও আকতারুন নাহার বলেন, সোমবার সন্ধ্যায় আত্মীয়ের বাড়ি থেকে ব্যাটারিচালিত রিকশায় করে বাড়ি ফেরার পথে ভাঙা কালভার্টে পড়ে যাই। এতে করে শরীরের বিভিন্নস্থানে আঘাতপ্রাপ্ত হই। দ্রুত ভাঙা কালভার্ট সংস্কার বা মেরামতের দাবি জানাচ্ছি।
মঙ্গলবার দুপুরে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নুরুজ্জামান বলেন, বন্যা পরবর্তী অনেক কালভার্ট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মানুষের চলাচলে সমস্যা বিবেচনায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। আশা করছি, দ্রুত ভাঙা ব্রিজ ও কালভার্ট সংস্কার করা যাবে।
কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে রাতের অন্ধকারে মাটি ভর্তি ড্রাম ট্রাকের বেপরোয়া চলাচলের কারণে দুইটি সড়কে একটি ব্রিজ ও দুইটি কালভার্ট ভেঙে গেছে। দীর্ঘদিন ধরে ভাঙা অবস্থায় থাকলেও ব্রিজ-কালভার্ট সংস্কারের উদ্যোগ নিচ্ছে না কর্তৃপক্ষ। ফলে যানবাহনসহ স্কুল-মাদরাসার শিক্ষার্থীদের দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার নালঘর-চৌমুহনী বাজার সড়ক ও সৈয়দপুর-নারায়ণপুর সড়কে প্রতিদিন মোটরসাইকেল, ব্যাটারিচালিত রিকশা, সিএনজি অটোরিকশা ও মাইক্রোবাসে করে শত শত মানুষসহ দুই সড়কের পাশে অবস্থিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীরা যাতায়াত করে। বিশেষ করে সন্ধ্যার পর সিএনজি অটোরিকশা ও ব্যাটারিচালিত রিকশা চলাচলে ব্রিজ-কালভার্টের ভাঙা অংশে দুর্ঘটনা ঘটে। দীর্ঘদিন ধরে নালঘর-চৌমুহনী বাজার সড়কের বসুয়ারা ও কৈয়নী এলাকায় দুটি কালভার্ট, সৈয়দপুর-নারায়ণপুর সড়কের নারায়ণপুর ব্রিজ ভাঙা অবস্থায় পড়ে থাকলেও সংস্কার বা মেরামতের উদ্যোগে নিচ্ছে না কেউ। ভাঙা ব্রিজ-কালভার্টে পড়ে প্রায় নারী-পুরুষ আহত হওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
বসুয়ারা গ্রামের মুদি দোকানি আনোয়ার হোসেন বলেন, রাতের অন্ধকারে মাটিভর্তি ড্রাম ট্রাকের কারণে গ্রামীণ সড়কের কালর্ভাটগুলোর কিছু অংশ ভেঙে যায়। এতে করে রাতের বেলায় অপরিচিত মানুষের চলাচলে সমস্যা হচ্ছে। শিগগিরই ভাঙা কালভার্টগুলো সংস্কারে কর্তৃপক্ষের নিকট দাবি জানাচ্ছি।
ভুক্তভোগী শাহাদাত হোসেন ও আকতারুন নাহার বলেন, সোমবার সন্ধ্যায় আত্মীয়ের বাড়ি থেকে ব্যাটারিচালিত রিকশায় করে বাড়ি ফেরার পথে ভাঙা কালভার্টে পড়ে যাই। এতে করে শরীরের বিভিন্নস্থানে আঘাতপ্রাপ্ত হই। দ্রুত ভাঙা কালভার্ট সংস্কার বা মেরামতের দাবি জানাচ্ছি।
মঙ্গলবার দুপুরে চৌদ্দগ্রাম উপজেলা নির্বাহী প্রকৌশলী মো. নুরুজ্জামান বলেন, বন্যা পরবর্তী অনেক কালভার্ট ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মানুষের চলাচলে সমস্যা বিবেচনায় ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি অবহিত করা হয়েছে। আশা করছি, দ্রুত ভাঙা ব্রিজ ও কালভার্ট সংস্কার করা যাবে।