কুমিল্লা সিটি করপোরেশন
নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনে ৮৩৭ জন কর্মচারী দৈনিক ৫০০ টাকা মজুরিতে কাজ করছেন। এদের মধ্যে ৩৬ জন কর্মচারী ওয়ার্ড সচিব পদে রাজস্বখাতে স্থায়ীকরণ বা আত্তীকরণের চিঠি নিয়ে আসেন স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে। ওই খবর পেয়ে অন্য কর্মচারীরা দাবি জানিয়েছেন স্থায়ীকরণ বা আত্তীকরণ করলে সবাইকে করতে হবে। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগের আমলে ছাঁটাই করা কর্মীদের ফিরিয়ে আনতে হবে। গতকাল শনিবার সকাল থেকে বিকেল তিনটা পর্যন্ত তাঁরা নগর ভবনের সামনে মাইক লাগিয়ে বিক্ষোভ করেন।
খবর পেয়ে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সচিব মোহাম্মদ মামুন, নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সায়েম ভূঁঞা কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁরা কোনভাবেই ৩৬ জনের চাকরি স্থায়ীকরণের বিষয়টি মানতে রাজি নন। একই সঙ্গে তাঁদের চিঠি কার্যকর করার আদেশ বাতিলের দাবি জানান। এক পর্যায়ে তাঁরা কাজ বন্ধ করে দেন। দুপুরের দিকে নগর ভবনে আসেন কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু। তিনিও কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন। পুনরায় তাঁরা একই দাবি জানান।
নগর ভবন সূত্রে জানা গেছে, গত ১৬ মার্চ কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ছামছুল আলম ওয়ার্ড সচিব পদে দৈনিক মজুরি ভিত্তিতে অস্থায়ীভাবে নিয়োজিত কর্মচারীদের রাজস্বখাতে স্থায়ীকরণ বা আত্তীকরনের জন্য চিঠি দেন। এতে সিটি করপোরেশনের ২৭ টি ওয়ার্ডে ২৭ জন ও নয়টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডের ৯ জনসহ মোট ৩৬ জনের চাকরি স্থায়ীকরণের আবেদন করা হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ১৩ মে স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্ম সচিব মাহবুবা আইরিন কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে একটি চিঠি দেন। এতে ৩৬ জনকে তিনটি শর্তে চাকরি স্থায়ী করার জন্য অনুমোদন দেন। ওই চিঠি আসার পর কর্মীরা ক্ষুদ্ধ হয়ে শনিবার বিক্ষোভ করেন।
কর্মচারীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সিটি করপোরেশন এ নিয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগে চিঠি দেয়। একই সঙ্গে আগের ছাঁটাই করা কর্মীদের নেওয়ার আশ্বাস দেয়। পরে কর্মীরা কাজে ফিরে যান।
একজন কর্মী বলেন, আমরা পৌরসভা থেকে দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে আছি। এখন সিটি করপোরেশন হয়েছে। আমরা স্থায়ী হইনি। ৩৬ জন আতকা এসে স্থায়ী হয়ে যাবে। এটা হতে পারে না।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সচিব ও অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মামুন বলেন, আমরা ৩৬ জনের চাকরি স্থায়ীকরণের বিষয়টি স্থগিত রেখেছি। বিষয়টি স্থানীয় সরকার বিভাগকে জানাব। ছাঁটাই হওয়া কর্মীদের আবেদন করতে বলেছি। পরে ওরা বিকেলে কাজে ফিরে যান।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনে ৮৩৭ জন কর্মচারী দৈনিক ৫০০ টাকা মজুরিতে কাজ করছেন। এদের মধ্যে ৩৬ জন কর্মচারী ওয়ার্ড সচিব পদে রাজস্বখাতে স্থায়ীকরণ বা আত্তীকরণের চিঠি নিয়ে আসেন স্থানীয় সরকার বিভাগ থেকে। ওই খবর পেয়ে অন্য কর্মচারীরা দাবি জানিয়েছেন স্থায়ীকরণ বা আত্তীকরণ করলে সবাইকে করতে হবে। একই সঙ্গে আওয়ামী লীগের আমলে ছাঁটাই করা কর্মীদের ফিরিয়ে আনতে হবে। গতকাল শনিবার সকাল থেকে বিকেল তিনটা পর্যন্ত তাঁরা নগর ভবনের সামনে মাইক লাগিয়ে বিক্ষোভ করেন।
খবর পেয়ে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সচিব মোহাম্মদ মামুন, নির্বাহী প্রকৌশলী মো. সায়েম ভূঁঞা কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন। তাঁরা কোনভাবেই ৩৬ জনের চাকরি স্থায়ীকরণের বিষয়টি মানতে রাজি নন। একই সঙ্গে তাঁদের চিঠি কার্যকর করার আদেশ বাতিলের দাবি জানান। এক পর্যায়ে তাঁরা কাজ বন্ধ করে দেন। দুপুরের দিকে নগর ভবনে আসেন কুমিল্লা মহানগর বিএনপির সাধারণ সম্পাদক ইউসুফ মোল্লা টিপু। তিনিও কর্মীদের সঙ্গে কথা বলেন। পুনরায় তাঁরা একই দাবি জানান।
নগর ভবন সূত্রে জানা গেছে, গত ১৬ মার্চ কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ছামছুল আলম ওয়ার্ড সচিব পদে দৈনিক মজুরি ভিত্তিতে অস্থায়ীভাবে নিয়োজিত কর্মচারীদের রাজস্বখাতে স্থায়ীকরণ বা আত্তীকরনের জন্য চিঠি দেন। এতে সিটি করপোরেশনের ২৭ টি ওয়ার্ডে ২৭ জন ও নয়টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডের ৯ জনসহ মোট ৩৬ জনের চাকরি স্থায়ীকরণের আবেদন করা হয়। এরই পরিপ্রেক্ষিতে ১৩ মে স্থানীয় সরকার বিভাগের যুগ্ম সচিব মাহবুবা আইরিন কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে একটি চিঠি দেন। এতে ৩৬ জনকে তিনটি শর্তে চাকরি স্থায়ী করার জন্য অনুমোদন দেন। ওই চিঠি আসার পর কর্মীরা ক্ষুদ্ধ হয়ে শনিবার বিক্ষোভ করেন।
কর্মচারীদের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে সিটি করপোরেশন এ নিয়ে স্থানীয় সরকার বিভাগে চিঠি দেয়। একই সঙ্গে আগের ছাঁটাই করা কর্মীদের নেওয়ার আশ্বাস দেয়। পরে কর্মীরা কাজে ফিরে যান।
একজন কর্মী বলেন, আমরা পৌরসভা থেকে দৈনিক মজুরির ভিত্তিতে আছি। এখন সিটি করপোরেশন হয়েছে। আমরা স্থায়ী হইনি। ৩৬ জন আতকা এসে স্থায়ী হয়ে যাবে। এটা হতে পারে না।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সচিব ও অতিরিক্ত দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মামুন বলেন, আমরা ৩৬ জনের চাকরি স্থায়ীকরণের বিষয়টি স্থগিত রেখেছি। বিষয়টি স্থানীয় সরকার বিভাগকে জানাব। ছাঁটাই হওয়া কর্মীদের আবেদন করতে বলেছি। পরে ওরা বিকেলে কাজে ফিরে যান।