নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ২৭ টি ওয়ার্ডের অন্তত ১০ লাখ বাসিন্দা মশার অত্যাচারে অতিষ্ঠ। দিনের চেয়ে রাতে মশার উপদ্রব বেশি হওয়ায় বাসাবাড়িতে মশার কামড়ে ঘুমাতে পারছেন না নগরের বাসিন্দারা। মশা নিধনে বরাদ্দ বাড়লেও মশার উৎপাত কমছে না। উল্টো বাড়ছে।
নগর ভবন সূত্রে জানা গেছে, মশা নিধনে সিটি করপোরেশনের বরাদ্দ পর্যাপ্ত নয়। তার ওপর লোকবলও কম। যন্ত্রপাতিও কম। ওষুধও কম।
উদ্ভুত পরিস্থিতিতে মশক নিধন কার্যক্রম বেগবান করার দাবি নগরবাসীর।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা নগরের নালাগুলো বর্জে ভরে আছে। তার ওপর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, হোটেল, কমিউনিটি সেন্টার , দোকানের ময়লা আবর্জনা, পানি সড়ক ও নালার মধ্যে ফেলা হয়। এতে করে মশা বংশবিস্তার করে। সিটি করপোরেশন এলাকায় নালার ময়লা সড়কের মধ্যে ফেলে রাখে। এতেও মশার উপদ্রব বাড়ে। সন্ধ্যার পর ও রাতে মশা বাসার ভেতরে ঢুকে । এতে করে নগরবাসীর স্বাভাবিক কাজ ও ঘুম ব্যাহত হচ্ছে। মশা বহুতল ভবনের আটতলা ও দশতলা পর্যন্ত উঠে কামড়ায় । নগরের টমছমব্রীজ খাল, শাকতলা খাল, হোটেল সালাউদ্দিনের লাগোয়া খাল, রেসকোর্স খাল ও ডাস্টবিন ঘিরে মশা ভনভন করছে ।
নগরের অন্তত ১০ জন ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নগর ভবনে কল করলে মশার ওষুধ দিতে আসেন নগর ভবনের কর্মীরা। ওষুধ দেওয়ার দুয়েকদিন পর আবারও উৎপাত বেড়ে যায়। ওষুধের কার্যকারিতা কম।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন বলেন, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ২৭ টি ওয়ার্ডে ২৭ টি স্প্রে মেশিন আছে। পুরো নগরের জন্য ৪০ টি স্প্রে মেশিন আছে। আমরা ফোন কল পেয়ে নগরের বিভিন্ন স্থানে মশার ওষুধ চিঁটাই। এতে আমরা রিপকর্ড, নোভাস্টার, টলস্টার পদ্মা লেমডা ওষুধ দিই।
নগর ভবন সূত্রে জানা গেছে, ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় দেশের ১২ টি সিটি করপোরেশনের মশা নিধনের জন্য এককালীন সাড়ে সাত কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয় । এর মধ্যে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের জন্য স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয়ের বরাদ্দ ছিল ৩১ লাখ ২৫ হাজার টাকা করে। ২০২৩-২০২৪ সালে কুকুর নিয়ন্ত্রণ ও মশক নিধন/ ফগার মেশিন বাবদ সিটি করপোরেশনের বরাদ্দ ছিল ৪৮ লাখ ৭৮ হাজার ৫৩৩ টাকা। ২০২৪-২০২৫ সালে বরাদ্দ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬০ লাখ টাকায়।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ছামছুল আলম বলেন, হাট বাজারের ময়লা নগরের বড় বড় খাল ও নালার মধ্যে ফেলার কারণে মশার বংশবিস্তার হচ্ছে। নগরবাসীকে ময়লা আবর্জনা নির্ধারিত স্থানে ফেলতে হবে। সচেতন হতে হবে। আমরা নিয়মিত মশার ওষুধ ছিঁটাই।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ২৭ টি ওয়ার্ডের অন্তত ১০ লাখ বাসিন্দা মশার অত্যাচারে অতিষ্ঠ। দিনের চেয়ে রাতে মশার উপদ্রব বেশি হওয়ায় বাসাবাড়িতে মশার কামড়ে ঘুমাতে পারছেন না নগরের বাসিন্দারা। মশা নিধনে বরাদ্দ বাড়লেও মশার উৎপাত কমছে না। উল্টো বাড়ছে।
নগর ভবন সূত্রে জানা গেছে, মশা নিধনে সিটি করপোরেশনের বরাদ্দ পর্যাপ্ত নয়। তার ওপর লোকবলও কম। যন্ত্রপাতিও কম। ওষুধও কম।
উদ্ভুত পরিস্থিতিতে মশক নিধন কার্যক্রম বেগবান করার দাবি নগরবাসীর।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা নগরের নালাগুলো বর্জে ভরে আছে। তার ওপর ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, হোটেল, কমিউনিটি সেন্টার , দোকানের ময়লা আবর্জনা, পানি সড়ক ও নালার মধ্যে ফেলা হয়। এতে করে মশা বংশবিস্তার করে। সিটি করপোরেশন এলাকায় নালার ময়লা সড়কের মধ্যে ফেলে রাখে। এতেও মশার উপদ্রব বাড়ে। সন্ধ্যার পর ও রাতে মশা বাসার ভেতরে ঢুকে । এতে করে নগরবাসীর স্বাভাবিক কাজ ও ঘুম ব্যাহত হচ্ছে। মশা বহুতল ভবনের আটতলা ও দশতলা পর্যন্ত উঠে কামড়ায় । নগরের টমছমব্রীজ খাল, শাকতলা খাল, হোটেল সালাউদ্দিনের লাগোয়া খাল, রেসকোর্স খাল ও ডাস্টবিন ঘিরে মশা ভনভন করছে ।
নগরের অন্তত ১০ জন ব্যক্তির সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, নগর ভবনে কল করলে মশার ওষুধ দিতে আসেন নগর ভবনের কর্মীরা। ওষুধ দেওয়ার দুয়েকদিন পর আবারও উৎপাত বেড়ে যায়। ওষুধের কার্যকারিতা কম।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা আলমগীর হোসেন বলেন, কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের ২৭ টি ওয়ার্ডে ২৭ টি স্প্রে মেশিন আছে। পুরো নগরের জন্য ৪০ টি স্প্রে মেশিন আছে। আমরা ফোন কল পেয়ে নগরের বিভিন্ন স্থানে মশার ওষুধ চিঁটাই। এতে আমরা রিপকর্ড, নোভাস্টার, টলস্টার পদ্মা লেমডা ওষুধ দিই।
নগর ভবন সূত্রে জানা গেছে, ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় দেশের ১২ টি সিটি করপোরেশনের মশা নিধনের জন্য এককালীন সাড়ে সাত কোটি টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয় । এর মধ্যে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের জন্য স্থানীয় সরকার মন্ত্রনালয়ের বরাদ্দ ছিল ৩১ লাখ ২৫ হাজার টাকা করে। ২০২৩-২০২৪ সালে কুকুর নিয়ন্ত্রণ ও মশক নিধন/ ফগার মেশিন বাবদ সিটি করপোরেশনের বরাদ্দ ছিল ৪৮ লাখ ৭৮ হাজার ৫৩৩ টাকা। ২০২৪-২০২৫ সালে বরাদ্দ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৬০ লাখ টাকায়।
কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মো. ছামছুল আলম বলেন, হাট বাজারের ময়লা নগরের বড় বড় খাল ও নালার মধ্যে ফেলার কারণে মশার বংশবিস্তার হচ্ছে। নগরবাসীকে ময়লা আবর্জনা নির্ধারিত স্থানে ফেলতে হবে। সচেতন হতে হবে। আমরা নিয়মিত মশার ওষুধ ছিঁটাই।