মিতা মিয়াজী, দাউদকান্দি
কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলায় পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে আল আমিন (২০) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গত ১ এপ্রিল মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার মারুকা ইউনিয়নের চক্রতলা গ্রামে এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে।
গত বুধবার রাতে ধর্ষক আল আমিনকে গ্রেপ্তার করা হয়। ধৃত আসামি আল আমিন উপজেলার চক্রতলা গ্রামের মমিন মিয়ার ছেলে।আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা শেষে ধর্ষক আল আমিনকে কুমিল্লা আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
দাউদকান্দি মডেল থানা পুলিশ জানায়, শিশুটিকে উদ্ধার করে পরিবারের সদস্যরা বুধবার রাতে দাউদকান্দি মডেল থানায় নিয়ে আসেন এবং থানা পুলিশের সহযোগিতা চান। এ সময় মডেল থানার ওসি জুনায়েত চৌধুরী সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে, অভিযুক্ত ধর্ষক আল আমিনকে গ্রেপ্তার করেন।
শিশুটির মা জানান, ঈদে বাড়িতে মেহমান থাকায় তিনি কাজে ব্যস্ত ছিলেন। হঠাৎ তাঁর মেয়েকে দেখতে না পেয়ে, খোঁজতে থাকেন।পরে প্রতিবেশী এক নারী জানায়, আল-আমিন তাঁর মেয়েকে নিয়ে সিএনজি চালিত অটোরিকশায় বসে আছে। পরে লোকজনের উপস্থিতি আঁচ করতে পেরে আল-আমিন পালিয়ে যায়। তাঁর মেয়ের শারীরিক অসুস্থতা ও অসংলগ্ন কথাবার্তায় তিনি বুঝতে পারেন,ওই তরুণ তাঁর মেয়ের সর্বনাশ করার জন্য কিছু একটা করেছে। তাই তিনি দ্রুত মডেল থানায় পৌঁছে পুলিশের সহযোগিতা চান।
স্থানীয়রা জানায় , অভিযুক্ত আল আমিন ঘটনার দিন শিশুটিকে একটি খাবারের জুস কিনে দিতে দেখেছেন। তারপর থেকে কী হয়েছে তা কেউ সঠিকভাবে বলতে পারছেন না। অভিযুক্ত আল-আমিন পূর্বেও বিভিন্ন ঝামেলায় জড়িয়ে সামাজিক অবক্ষয়ের মতো একাধিক ঘটনা ঘটিয়েছে।
শিশুটির স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
দাউদকান্দি মডেল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুনায়েত চৌধুরী জানান, ‘শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে বুধবার দিবাগত রাতে আল আমিনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার শিশুটির মা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেছেন। গ্রেপ্তারকৃত আসামি আল আমিনকে আজ বৃহস্পতিবার আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।
কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলায় পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে আল আমিন (২০) নামের এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
গত ১ এপ্রিল মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার মারুকা ইউনিয়নের চক্রতলা গ্রামে এ ধর্ষণের ঘটনা ঘটে।
গত বুধবার রাতে ধর্ষক আল আমিনকে গ্রেপ্তার করা হয়। ধৃত আসামি আল আমিন উপজেলার চক্রতলা গ্রামের মমিন মিয়ার ছেলে।আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা শেষে ধর্ষক আল আমিনকে কুমিল্লা আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
দাউদকান্দি মডেল থানা পুলিশ জানায়, শিশুটিকে উদ্ধার করে পরিবারের সদস্যরা বুধবার রাতে দাউদকান্দি মডেল থানায় নিয়ে আসেন এবং থানা পুলিশের সহযোগিতা চান। এ সময় মডেল থানার ওসি জুনায়েত চৌধুরী সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে, অভিযুক্ত ধর্ষক আল আমিনকে গ্রেপ্তার করেন।
শিশুটির মা জানান, ঈদে বাড়িতে মেহমান থাকায় তিনি কাজে ব্যস্ত ছিলেন। হঠাৎ তাঁর মেয়েকে দেখতে না পেয়ে, খোঁজতে থাকেন।পরে প্রতিবেশী এক নারী জানায়, আল-আমিন তাঁর মেয়েকে নিয়ে সিএনজি চালিত অটোরিকশায় বসে আছে। পরে লোকজনের উপস্থিতি আঁচ করতে পেরে আল-আমিন পালিয়ে যায়। তাঁর মেয়ের শারীরিক অসুস্থতা ও অসংলগ্ন কথাবার্তায় তিনি বুঝতে পারেন,ওই তরুণ তাঁর মেয়ের সর্বনাশ করার জন্য কিছু একটা করেছে। তাই তিনি দ্রুত মডেল থানায় পৌঁছে পুলিশের সহযোগিতা চান।
স্থানীয়রা জানায় , অভিযুক্ত আল আমিন ঘটনার দিন শিশুটিকে একটি খাবারের জুস কিনে দিতে দেখেছেন। তারপর থেকে কী হয়েছে তা কেউ সঠিকভাবে বলতে পারছেন না। অভিযুক্ত আল-আমিন পূর্বেও বিভিন্ন ঝামেলায় জড়িয়ে সামাজিক অবক্ষয়ের মতো একাধিক ঘটনা ঘটিয়েছে।
শিশুটির স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
দাউদকান্দি মডেল থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জুনায়েত চৌধুরী জানান, ‘শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগে বুধবার দিবাগত রাতে আল আমিনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার শিশুটির মা নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেছেন। গ্রেপ্তারকৃত আসামি আল আমিনকে আজ বৃহস্পতিবার আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।