নিজস্ব প্রতিবেদক
কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার রায়পুর সিংগুলা গ্রামের একটি বাড়িতে ৯ বছর বয়সী শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে ভারতীয় এক নাগরিককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে দিয়েছে গ্রামবাসী।
আজ বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) সকাল ৭টার দিকে উপজেলার ইলিয়াগঞ্জ উত্তর ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্তের নাম তাজিনদার সিং (৫০)। তিনি ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের চন্ডিগড় জেলার বাসিপাঠানা গ্রামের বাসিন্দা।
দাউদকান্দি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জুনায়েত চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, তাজিনদার সিংকে ধর্ষণচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, তাজিনদার সিং দীর্ঘদিন দাউদকান্দি উপজেলার মোহাম্মদপুর এলাকায় অ্যাগ্রো একরস লিমিটেড নামে একটি কোম্পানির ফ্যাক্টরিতে ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করেন। সিংগুলা গ্রামে একটি রুম নিয়ে ভাড়া থাকতেন তিনি। গতকাল সকালে শিশুকে চকলেট দেওয়ার কথা বলে টেনে তার রুমে নিয়ে যান। ঘরে নিয়ে স্পর্শকাতর জায়গায় হাত দিলে অন্য আরেকটি শিশু দেখে শিশুটির মাকে খবর দেয়।
দাউদকান্দি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জুনায়েত চৌধুরী বলেন, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ভারতের ওই নাগরিকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার রায়পুর সিংগুলা গ্রামের একটি বাড়িতে ৯ বছর বয়সী শিশুকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগে ভারতীয় এক নাগরিককে গণধোলাই দিয়ে পুলিশে দিয়েছে গ্রামবাসী।
আজ বৃহস্পতিবার (২০ মার্চ) সকাল ৭টার দিকে উপজেলার ইলিয়াগঞ্জ উত্তর ইউনিয়নে এ ঘটনা ঘটে। অভিযুক্তের নাম তাজিনদার সিং (৫০)। তিনি ভারতের পাঞ্জাব রাজ্যের চন্ডিগড় জেলার বাসিপাঠানা গ্রামের বাসিন্দা।
দাউদকান্দি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. জুনায়েত চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, তাজিনদার সিংকে ধর্ষণচেষ্টার মামলায় গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, তাজিনদার সিং দীর্ঘদিন দাউদকান্দি উপজেলার মোহাম্মদপুর এলাকায় অ্যাগ্রো একরস লিমিটেড নামে একটি কোম্পানির ফ্যাক্টরিতে ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করেন। সিংগুলা গ্রামে একটি রুম নিয়ে ভাড়া থাকতেন তিনি। গতকাল সকালে শিশুকে চকলেট দেওয়ার কথা বলে টেনে তার রুমে নিয়ে যান। ঘরে নিয়ে স্পর্শকাতর জায়গায় হাত দিলে অন্য আরেকটি শিশু দেখে শিশুটির মাকে খবর দেয়।
দাউদকান্দি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জুনায়েত চৌধুরী বলেন, নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে ভারতের ওই নাগরিকের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে। আদালতের মাধ্যমে তাঁকে জেলা কারাগারে পাঠানো হয়েছে।