এবিএম আতিকুর রহমান বাশার
কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কটি মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। সড়কের দেবীদ্বার অংশের বিভিন্ন জায়গায় খানাখন্দ, ছোট-বড় গর্তে সড়কের অনেক অংশ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে। ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টিতে সড়ক ডুবে যায়। যান ও মাল পরিবহনগুলো ডুবন্ত সড়কের গর্তে আটকা পড়ে দুর্ঘটনায় কবলিতই নয়, দীর্ঘ যানজটেরও সৃষ্টি হচ্ছে।
সোমবার সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, সড়কের নাকাল অবস্থার কারণে দূরপাল্লার পরিবহনগুলোকে দীর্ঘ যানজটের কবলে পড়তে হচ্ছে। কখনো কখনো অটোরিকশা ও সিএনজি অটেরিকশা উপুড় হয়ে যাত্রীদের কাদায় ছিটকে পড়তে দেখা যায়। মহাসড়কের দেবীদ্বার পৌর এলাকার বানিয়াপাড়া, ফুলগাছতলা, আজগর আলী মূন্সী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লি., এনআরবি ব্যাংকের সামনে দেখা যায় এমন চিত্র।
সুগন্ধা বাস সার্ভিসের চালক আলী হোসেন জানান, আমরা এ সড়কে এমন সমস্যায় আজ নতুন নয়। বছরের পর বছর সমস্যা মোকাবিলা করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়ত করতে হচ্ছে। মাঝে মাঝে সওজের লোকজন ইট-সুরকি ফেলে খানাখন্দ ও গর্ত পূরণ করলেও তা সাময়িক। পানি সড়কের নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টিতে সড়ক দেবে গিয়ে খানাখন্দ ও গর্তের সৃষ্টি হয়।
সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী মালবাহী ট্রাক চালক হোসেন মিয়া জানান, সড়কের ছোট বড় গর্ত ও খানাখন্দের অংশ পার হতে যেয়ে আমাদের শ্বাসরোধ হয়ে পড়ে। হেলে দুলে কখন যে দুর্ঘটনায় পড়ে যাই। বৃষ্টি বেশি হলে গর্তগুলো দেখা যায় না।
গতকাল রাতে সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. সফিকুল ইসলাম জানান, সড়কের সমস্যা নিয়ে আমরা কাজ করছি। রাতেই ভেকু দিয়ে পানি সরিয়ে আগামীকাল (আজ) মঙ্গলবার সড়কটি সংস্কার করে দেব।
দেবীদ্বার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল হাসনাত খাঁন জানান, কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাড়কের দেবীদ্বার অংশের খানাখন্দ ও ছোটবড় গর্তের কারণে জনদুর্ভোগ নিয়ে সওজের নির্বাহী প্রকৌশলীর সাথে কথা বলেছি। তিনি জানিয়েছেন রাতের মধ্যেই সড়কে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন এবং মঙ্গলবার সড়কের খানাখন্দ ও গর্তের স্থানগুলো সংস্কার করে দেবেন।
কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কটি মরণ ফাঁদে পরিণত হয়েছে। সড়কের দেবীদ্বার অংশের বিভিন্ন জায়গায় খানাখন্দ, ছোট-বড় গর্তে সড়কের অনেক অংশ ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় আছে। ড্রেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টিতে সড়ক ডুবে যায়। যান ও মাল পরিবহনগুলো ডুবন্ত সড়কের গর্তে আটকা পড়ে দুর্ঘটনায় কবলিতই নয়, দীর্ঘ যানজটেরও সৃষ্টি হচ্ছে।
সোমবার সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, সড়কের নাকাল অবস্থার কারণে দূরপাল্লার পরিবহনগুলোকে দীর্ঘ যানজটের কবলে পড়তে হচ্ছে। কখনো কখনো অটোরিকশা ও সিএনজি অটেরিকশা উপুড় হয়ে যাত্রীদের কাদায় ছিটকে পড়তে দেখা যায়। মহাসড়কের দেবীদ্বার পৌর এলাকার বানিয়াপাড়া, ফুলগাছতলা, আজগর আলী মূন্সী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক লি., এনআরবি ব্যাংকের সামনে দেখা যায় এমন চিত্র।
সুগন্ধা বাস সার্ভিসের চালক আলী হোসেন জানান, আমরা এ সড়কে এমন সমস্যায় আজ নতুন নয়। বছরের পর বছর সমস্যা মোকাবিলা করে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যাতায়ত করতে হচ্ছে। মাঝে মাঝে সওজের লোকজন ইট-সুরকি ফেলে খানাখন্দ ও গর্ত পূরণ করলেও তা সাময়িক। পানি সড়কের নিষ্কাশনের ব্যবস্থা না থাকায় সামান্য বৃষ্টিতে সড়ক দেবে গিয়ে খানাখন্দ ও গর্তের সৃষ্টি হয়।
সিলেট থেকে চট্টগ্রামগামী মালবাহী ট্রাক চালক হোসেন মিয়া জানান, সড়কের ছোট বড় গর্ত ও খানাখন্দের অংশ পার হতে যেয়ে আমাদের শ্বাসরোধ হয়ে পড়ে। হেলে দুলে কখন যে দুর্ঘটনায় পড়ে যাই। বৃষ্টি বেশি হলে গর্তগুলো দেখা যায় না।
গতকাল রাতে সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপ-বিভাগীয় প্রকৌশলী মো. সফিকুল ইসলাম জানান, সড়কের সমস্যা নিয়ে আমরা কাজ করছি। রাতেই ভেকু দিয়ে পানি সরিয়ে আগামীকাল (আজ) মঙ্গলবার সড়কটি সংস্কার করে দেব।
দেবীদ্বার উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ আবুল হাসনাত খাঁন জানান, কুমিল্লা-সিলেট আঞ্চলিক মহাড়কের দেবীদ্বার অংশের খানাখন্দ ও ছোটবড় গর্তের কারণে জনদুর্ভোগ নিয়ে সওজের নির্বাহী প্রকৌশলীর সাথে কথা বলেছি। তিনি জানিয়েছেন রাতের মধ্যেই সড়কে জমে থাকা পানি নিষ্কাশন এবং মঙ্গলবার সড়কের খানাখন্দ ও গর্তের স্থানগুলো সংস্কার করে দেবেন।