এবিএম আতিকুর রহমান বাশার
কুমিল্লার দেবীদ্বার রনপাগলা গ্রামের একটি নির্জণ পুকুরে এক অজ্ঞাত তরুনী(২০)’র গলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
ঘটনাটি ঘটে সোমবার (২ জুন) বিকেলে উপজেলার ৯নং গুনাইঘর (উত্তর) ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের রনপাগলা গ্রামের সামসুল হক মাস্টারের বাড়ির পুকুরে।
স্থানীয়রা জানান সোমবার দুপুরে গুনাইঘর পশ্চিমপাড়া মোল্লা বাড়ির মনিরুল ইসলাম নামে এক যুবক একটি পাগলা কুকুরকে ধাওয়া করলে, কুকুরটি রনপাগলা গ্রামের সামসুল হক মাস্টারের বাড়ির পুকুরের উত্তরপাড় জঙ্গলে ঢুকে যায়। এসময় মনিরুল পুকুরে বিবস্ত্র এক তরুণীর গলিত লাশ ভাসতে দেখে অচেতন হয়ে পড়েন। এসময় মসজিদ থেকে জোহরের নামাজ পড়ে মুসুল্লিরা বের হয়ে এ ঘটনা দেখে পুলিশকে খবর দেন।
সংবাদ পেয়ে দেবীদ্বার থানার অফিসার ইনচার্জ শামসুদ্দিন মোহাম্মদ ইলিয়াস একদল পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থল থেকে ওই অজ্ঞাত তরুণীর গলিত লাশ উদ্ধার করেন।
সামসুল হক মাস্টার জানান, আমি জেহহরের নামাজ পড়ে মসজিদ থেকে হয়ে এ ঘটনা দেখি। এ তরুণী আমাদের এলাকার কেউ না। উপস্থিত শত শত লোকজনও তাকে সনাক্ত করতে পারেনি।
নুরুল ইসলাম জানান, মরদেহটি দু’দিন আগের হতে পারে। দূরের কোথাও থেকে অজ্ঞাত দুষ্কিৃতিকারীরা তাকে এ নির্জন এলাকায় এনে ধর্ষণ শেষে হত্যা পূর্বক এ পুকুরে ফেলে যায়।
দেবীদ্বার থানার অফিসার ইনচার্জ শামসুদ্দিন মোহাম্মদ ইলিয়াছ জানান, অজ্ঞাত দুষ্কৃতিকারীরা এ তরুণীকে হত্যাপূর্বক অনুমান দু’দিন পূর্বে এ পুকুরে ফেলে গছে। এ তরুণীকে চেনার কোন উপায় নেই। বিবস্ত্র অবস্থায় গায়ে শুধু জামার একাংশ পেচিয়ে আছে। ধর্ষনের শিকার হয়েছে কিনা তা ময়না তদন্তের পরে বলা যাবে।
কুমিল্লার দেবীদ্বার রনপাগলা গ্রামের একটি নির্জণ পুকুরে এক অজ্ঞাত তরুনী(২০)’র গলিত লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
ঘটনাটি ঘটে সোমবার (২ জুন) বিকেলে উপজেলার ৯নং গুনাইঘর (উত্তর) ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ডের রনপাগলা গ্রামের সামসুল হক মাস্টারের বাড়ির পুকুরে।
স্থানীয়রা জানান সোমবার দুপুরে গুনাইঘর পশ্চিমপাড়া মোল্লা বাড়ির মনিরুল ইসলাম নামে এক যুবক একটি পাগলা কুকুরকে ধাওয়া করলে, কুকুরটি রনপাগলা গ্রামের সামসুল হক মাস্টারের বাড়ির পুকুরের উত্তরপাড় জঙ্গলে ঢুকে যায়। এসময় মনিরুল পুকুরে বিবস্ত্র এক তরুণীর গলিত লাশ ভাসতে দেখে অচেতন হয়ে পড়েন। এসময় মসজিদ থেকে জোহরের নামাজ পড়ে মুসুল্লিরা বের হয়ে এ ঘটনা দেখে পুলিশকে খবর দেন।
সংবাদ পেয়ে দেবীদ্বার থানার অফিসার ইনচার্জ শামসুদ্দিন মোহাম্মদ ইলিয়াস একদল পুলিশ নিয়ে ঘটনাস্থল থেকে ওই অজ্ঞাত তরুণীর গলিত লাশ উদ্ধার করেন।
সামসুল হক মাস্টার জানান, আমি জেহহরের নামাজ পড়ে মসজিদ থেকে হয়ে এ ঘটনা দেখি। এ তরুণী আমাদের এলাকার কেউ না। উপস্থিত শত শত লোকজনও তাকে সনাক্ত করতে পারেনি।
নুরুল ইসলাম জানান, মরদেহটি দু’দিন আগের হতে পারে। দূরের কোথাও থেকে অজ্ঞাত দুষ্কিৃতিকারীরা তাকে এ নির্জন এলাকায় এনে ধর্ষণ শেষে হত্যা পূর্বক এ পুকুরে ফেলে যায়।
দেবীদ্বার থানার অফিসার ইনচার্জ শামসুদ্দিন মোহাম্মদ ইলিয়াছ জানান, অজ্ঞাত দুষ্কৃতিকারীরা এ তরুণীকে হত্যাপূর্বক অনুমান দু’দিন পূর্বে এ পুকুরে ফেলে গছে। এ তরুণীকে চেনার কোন উপায় নেই। বিবস্ত্র অবস্থায় গায়ে শুধু জামার একাংশ পেচিয়ে আছে। ধর্ষনের শিকার হয়েছে কিনা তা ময়না তদন্তের পরে বলা যাবে।