কুমিল্লা-সিলেট জাতীয় মহাসড়ক
দেবীদ্বার-চান্দিনা আঞ্চলিক সড়ক সংস্কারে টেন্ডার হয়েছে তিনবার
এবিএম আতিকুর রহমান বাশার
কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কসহ দেবীদ্বার এলাকায় সওজের ৪টি সড়কের ৩টিরই বেহাল অবস্থা, দেখার যেন কেউ নেই।
এদিকে কুমিল্লা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া মহাসড়ক ছয়লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরুর খবরে অতিরিক্ত মুনাফা অর্জনে সড়কের দুই পাশে স্থাপনা নির্মাণের হিড়িক পড়েছে।
সড়ক ও জনপথ বিভাগ দেবীদ্বার অংশের কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়ক, দেবীদ্বার- চান্দিনা সড়ক, ভিরাল্লা- ধামতী সড়ক, ইলিয়টগঞ্জ-পান্নারপুল সড়কসহ চারটি সড়ক রয়েছে।
এগুলোর মধ্যে মরণফাঁদখ্যাত কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়ক, দেবীদ্বার-চান্দিনা আঞ্চলিক সড়কের বেহাল অবস্থা দীর্ঘদিনের। দেবীদ্বার-চান্দিনা সড়কটি চলতি দরপত্র আহ্বানসহ সর্বমোট তিনবার দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে।
কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের বুড়িচংয়ের দেবপুর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পর্যন্ত সড়কের বিভিন্ন অংশে খানাখন্দ আর ছোট বড় গর্তে ভরপুর। মাঝে মাঝে সওজের লোকজন গর্তপূরণ করতে দেখা যায়। বিশেষ করে বর্ষাকালে ভোগান্তির শেষ নেই। প্রায়ই দুর্ঘটনায় জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। পূর্বঞ্চলেরই ন্যায় সারা দেশের সাথে যোগাযোগের এটি একটি অন্যতম বাহন। একে তো এ গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি সরু, দ্বিতীয়ত দেশের উত্তরাঞ্চলের গ্যাস ফিল্ডগুলোর ভারী যানবাহন চলাচলে খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। এ সড়ককে ঘিরে বুড়িচং, দেবীদ্বার, মুরাদনগর এলাকায় প্রায় শতাধিক ইটভাটা রয়েছে। এ ইটভাটাগুলোতে গোমতী নদীর চর থেকে অবৈধ মাটি বহনকারী কয়েকশত ট্রাক্টর মাটি কেটে সড়কের ওপর দিয়ে ইটভাটায় যাচ্ছে। ট্রাক্টর থেকে ছিটকে পড়া মাটির ধুলাবালিতে শ্বাসকস্টজনিত নানা রোগবালাই নয়, সামান্য বৃষ্টিতে সড়কটি পিচ্ছিল হয়ে পড়ে। ফলে যানবাহনগুলো স্থির দাঁড়িয়ে থাকারও অবস্থা থাকে না।
সড়ক ও জনপথ বিভাগ সূত্র জানায়, ২০২২ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় কুমিল্লা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া মহাসড়ক ছয়লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়। মূল মহাসড়কটি হবে চারলেনের। ধীরগতির যানবাহন চলাচলের জন্য দুই পাশে থাকবে সার্ভিস লেন। কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকার ময়নামতি থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ধরখার পর্যন্ত ৫৪ কিলোমিটার মহাসড়কের প্রায় ৪০ কিলোমিটার অংশ পড়েছে কুমিল্লা জেলায়। সড়কটি এখন ১৮ ফুট চওড়া। চার লেন হলে এটি প্রস্থে ৬০ ফুট হবে। প্রকল্পটির বাস্তবায়ন ব্যয় ধরা হয়েছে ৭ হাজার ১৮৮ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। ২০২২ সালেই প্রকল্পের কাজ শুরু হয়ে ২০২৬ সালের জুনে শেষ হওয়ার কথা। তবে নানা জটিলতায় প্রকল্পের কাজ এখনো শুরুই হয়নি। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে কুমিল্লা ও চট্টগ্রামের সঙ্গে সিলেটের যোগাযোগ মসৃণ হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. বিল্লাল হোসেন ও প্রকৌশলী খন্দকার গোলাম মোস্তফা এবং সহকারী প্রকৌশলী হুমায়ুন কবির জানান, দেবীদ্বার-চান্দিনা সড়কটি সড়কটি সংস্কারে ১৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকা প্রকল্প ব্যয় ধরে তৃতীয় দফা টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। প্রথমটি গত ৩ ফেব্রুয়ারি দরপত্র আহ্বান করলে এতে মাত্র একটি দরপত্র পড়েছে। দ্বিতীয়বার গত ২ মার্চ আহ্বান করা হয়েছে, ১৭ মার্চ দরপত্র খোলা হয়েছে, এতে ২টি দরপত্র পড়েছে। চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে তৃতীয়বারের মতো দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। যা ড্রপিং হবে আগামী ঈদুল আজহার আগে বা পরে। কেন এ অবস্থা হচ্ছে তার কোন জবাব তারা দিতে পারেননি। অপর দিকে গত ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে ভিরাল্লা-ধামতী সড়কটি ১৩ কোটি টাকা প্রাক্কলন ব্যয়ে সংস্কারের কাজ হয়েছে। এছাড়া চলতি বছরে দরপত্র আহ্বান করলে ইলিয়টগঞ্জ-পান্নারপুল সড়কের সংস্কার কাজটি ৭৫ কোটি টাকা প্রাক্কলন ব্যয়ে ‘মেসার্স ওয়েস্টার কনসাল্টেন্ট এন্ড টুর্না’ দরপত্র পেয়ে চলতি মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে কাজ শুরু করেছেন। কাজের মেয়াদ ২০২৬ সালের নভেম্বরে শেষ হওয়ার কথা। তারা আরো জানান, যানজট নিরসনে দেবীদ্বার সদর এলাকায় প্রায় এক কিলোমিটার মূল সড়কের দুইপাশে ৬ ফুট করে প্রসস্ত করা হচ্ছে।
স্থানীয় অধিবাসী প্রকৌশলী মাহবুব মোরশেদ ভূঁইয়া এবং বিএনপি উপজেলার সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. তাজুল ইসলাম পাঠান জানান, ভূমি অধিগ্রহণের সংবাদে এবং অতিরিক্ত মুনাফা অর্জনে বুড়িচং উপজেলার ফরিজপুর, দেবপুর, ময়নামতি, কংশনগর, দেবীদ্বারের জাফরগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে সড়কের দুইপাশে অর্ধশতাধিক নতুন ভবন নির্মাণ এবং পূর্বের ভবনের ওপরের ছাদ নির্মাণে বাঁশ, ইট, বালু, সিমেন্ট দিয়ে নামমাত্র খরচে বাড়ানো হয়েছে। দালালচক্র মানুষকে মোটা অঙ্কের টাকা পাইয়ে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে এসব স্থাপনা নির্মাণ করাচ্ছে। ওই অসাধু ব্যক্তিদের পুঁজি বিনিয়োগপ্রাপ্ত টাকার নির্দিষ্ট কমিশনের শর্তে এসব কাজ করার অভিযোগ রয়েছে। অনেকে পুরোনো বাড়িকেও বাণিজ্যিক স্থাপনা হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করছেন। তারা আরো জানান, ইতিমধ্যে অধিগ্রহণকৃত জমির মালিকদের চিঠি প্রদান করা হয়েছে, এদের মধ্যে অন্তত দুইশজনের চিঠি অজ্ঞাত কারণে এখনো পাননি।
সওজ কুমিল্লার উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম ভূঁঞা জানান, একনেকে পাস হওয়া প্রকল্পটির কাজ এখনো শুরু হয়নি। বর্তমানে প্রকল্পের ঠিকাদার চূড়ান্ত করার প্রক্রিয়া চলছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যেই কাজটি শুরু হবে বলে তাঁরা আশা করছেন। ইতিমধ্যে সড়কের দুইপাশের গাছগুলো দরপত্রের মাধ্যমে কর্তন করা হয়েছে। তিনি আরো জানান, অধিগ্রহণের পুরো বিষয়টি দেখছে জেলা প্রশাসন।
কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কসহ দেবীদ্বার এলাকায় সওজের ৪টি সড়কের ৩টিরই বেহাল অবস্থা, দেখার যেন কেউ নেই।
এদিকে কুমিল্লা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া মহাসড়ক ছয়লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পের ভূমি অধিগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরুর খবরে অতিরিক্ত মুনাফা অর্জনে সড়কের দুই পাশে স্থাপনা নির্মাণের হিড়িক পড়েছে।
সড়ক ও জনপথ বিভাগ দেবীদ্বার অংশের কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়ক, দেবীদ্বার- চান্দিনা সড়ক, ভিরাল্লা- ধামতী সড়ক, ইলিয়টগঞ্জ-পান্নারপুল সড়কসহ চারটি সড়ক রয়েছে।
এগুলোর মধ্যে মরণফাঁদখ্যাত কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়ক, দেবীদ্বার-চান্দিনা আঞ্চলিক সড়কের বেহাল অবস্থা দীর্ঘদিনের। দেবীদ্বার-চান্দিনা সড়কটি চলতি দরপত্র আহ্বানসহ সর্বমোট তিনবার দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে।
কুমিল্লা-সিলেট মহাসড়কের বুড়িচংয়ের দেবপুর থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া পর্যন্ত সড়কের বিভিন্ন অংশে খানাখন্দ আর ছোট বড় গর্তে ভরপুর। মাঝে মাঝে সওজের লোকজন গর্তপূরণ করতে দেখা যায়। বিশেষ করে বর্ষাকালে ভোগান্তির শেষ নেই। প্রায়ই দুর্ঘটনায় জানমালের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হচ্ছে। পূর্বঞ্চলেরই ন্যায় সারা দেশের সাথে যোগাযোগের এটি একটি অন্যতম বাহন। একে তো এ গুরুত্বপূর্ণ সড়কটি সরু, দ্বিতীয়ত দেশের উত্তরাঞ্চলের গ্যাস ফিল্ডগুলোর ভারী যানবাহন চলাচলে খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। এ সড়ককে ঘিরে বুড়িচং, দেবীদ্বার, মুরাদনগর এলাকায় প্রায় শতাধিক ইটভাটা রয়েছে। এ ইটভাটাগুলোতে গোমতী নদীর চর থেকে অবৈধ মাটি বহনকারী কয়েকশত ট্রাক্টর মাটি কেটে সড়কের ওপর দিয়ে ইটভাটায় যাচ্ছে। ট্রাক্টর থেকে ছিটকে পড়া মাটির ধুলাবালিতে শ্বাসকস্টজনিত নানা রোগবালাই নয়, সামান্য বৃষ্টিতে সড়কটি পিচ্ছিল হয়ে পড়ে। ফলে যানবাহনগুলো স্থির দাঁড়িয়ে থাকারও অবস্থা থাকে না।
সড়ক ও জনপথ বিভাগ সূত্র জানায়, ২০২২ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় কুমিল্লা-ব্রাহ্মণবাড়িয়া মহাসড়ক ছয়লেনে উন্নীতকরণ প্রকল্পটি অনুমোদিত হয়। মূল মহাসড়কটি হবে চারলেনের। ধীরগতির যানবাহন চলাচলের জন্য দুই পাশে থাকবে সার্ভিস লেন। কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকার ময়নামতি থেকে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ধরখার পর্যন্ত ৫৪ কিলোমিটার মহাসড়কের প্রায় ৪০ কিলোমিটার অংশ পড়েছে কুমিল্লা জেলায়। সড়কটি এখন ১৮ ফুট চওড়া। চার লেন হলে এটি প্রস্থে ৬০ ফুট হবে। প্রকল্পটির বাস্তবায়ন ব্যয় ধরা হয়েছে ৭ হাজার ১৮৮ কোটি ৬৬ লাখ টাকা। ২০২২ সালেই প্রকল্পের কাজ শুরু হয়ে ২০২৬ সালের জুনে শেষ হওয়ার কথা। তবে নানা জটিলতায় প্রকল্পের কাজ এখনো শুরুই হয়নি। প্রকল্পটি বাস্তবায়িত হলে কুমিল্লা ও চট্টগ্রামের সঙ্গে সিলেটের যোগাযোগ মসৃণ হবে বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
সড়ক ও জনপথ বিভাগের উপসহকারী প্রকৌশলী মো. বিল্লাল হোসেন ও প্রকৌশলী খন্দকার গোলাম মোস্তফা এবং সহকারী প্রকৌশলী হুমায়ুন কবির জানান, দেবীদ্বার-চান্দিনা সড়কটি সড়কটি সংস্কারে ১৩ কোটি ৭৯ লাখ টাকা প্রকল্প ব্যয় ধরে তৃতীয় দফা টেন্ডার আহ্বান করা হয়েছে। প্রথমটি গত ৩ ফেব্রুয়ারি দরপত্র আহ্বান করলে এতে মাত্র একটি দরপত্র পড়েছে। দ্বিতীয়বার গত ২ মার্চ আহ্বান করা হয়েছে, ১৭ মার্চ দরপত্র খোলা হয়েছে, এতে ২টি দরপত্র পড়েছে। চলতি মাসের প্রথম সপ্তাহে তৃতীয়বারের মতো দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। যা ড্রপিং হবে আগামী ঈদুল আজহার আগে বা পরে। কেন এ অবস্থা হচ্ছে তার কোন জবাব তারা দিতে পারেননি। অপর দিকে গত ২০২২-২০২৩ অর্থবছরে ভিরাল্লা-ধামতী সড়কটি ১৩ কোটি টাকা প্রাক্কলন ব্যয়ে সংস্কারের কাজ হয়েছে। এছাড়া চলতি বছরে দরপত্র আহ্বান করলে ইলিয়টগঞ্জ-পান্নারপুল সড়কের সংস্কার কাজটি ৭৫ কোটি টাকা প্রাক্কলন ব্যয়ে ‘মেসার্স ওয়েস্টার কনসাল্টেন্ট এন্ড টুর্না’ দরপত্র পেয়ে চলতি মে মাসের দ্বিতীয় সপ্তাহ থেকে কাজ শুরু করেছেন। কাজের মেয়াদ ২০২৬ সালের নভেম্বরে শেষ হওয়ার কথা। তারা আরো জানান, যানজট নিরসনে দেবীদ্বার সদর এলাকায় প্রায় এক কিলোমিটার মূল সড়কের দুইপাশে ৬ ফুট করে প্রসস্ত করা হচ্ছে।
স্থানীয় অধিবাসী প্রকৌশলী মাহবুব মোরশেদ ভূঁইয়া এবং বিএনপি উপজেলার সাবেক সাধারণ সম্পাদক মো. তাজুল ইসলাম পাঠান জানান, ভূমি অধিগ্রহণের সংবাদে এবং অতিরিক্ত মুনাফা অর্জনে বুড়িচং উপজেলার ফরিজপুর, দেবপুর, ময়নামতি, কংশনগর, দেবীদ্বারের জাফরগঞ্জসহ বিভিন্ন স্থানে সড়কের দুইপাশে অর্ধশতাধিক নতুন ভবন নির্মাণ এবং পূর্বের ভবনের ওপরের ছাদ নির্মাণে বাঁশ, ইট, বালু, সিমেন্ট দিয়ে নামমাত্র খরচে বাড়ানো হয়েছে। দালালচক্র মানুষকে মোটা অঙ্কের টাকা পাইয়ে দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে এসব স্থাপনা নির্মাণ করাচ্ছে। ওই অসাধু ব্যক্তিদের পুঁজি বিনিয়োগপ্রাপ্ত টাকার নির্দিষ্ট কমিশনের শর্তে এসব কাজ করার অভিযোগ রয়েছে। অনেকে পুরোনো বাড়িকেও বাণিজ্যিক স্থাপনা হিসেবে দেখানোর চেষ্টা করছেন। তারা আরো জানান, ইতিমধ্যে অধিগ্রহণকৃত জমির মালিকদের চিঠি প্রদান করা হয়েছে, এদের মধ্যে অন্তত দুইশজনের চিঠি অজ্ঞাত কারণে এখনো পাননি।
সওজ কুমিল্লার উপবিভাগীয় প্রকৌশলী মোহাম্মদ সফিকুল ইসলাম ভূঁঞা জানান, একনেকে পাস হওয়া প্রকল্পটির কাজ এখনো শুরু হয়নি। বর্তমানে প্রকল্পের ঠিকাদার চূড়ান্ত করার প্রক্রিয়া চলছে। দ্রুততম সময়ের মধ্যেই কাজটি শুরু হবে বলে তাঁরা আশা করছেন। ইতিমধ্যে সড়কের দুইপাশের গাছগুলো দরপত্রের মাধ্যমে কর্তন করা হয়েছে। তিনি আরো জানান, অধিগ্রহণের পুরো বিষয়টি দেখছে জেলা প্রশাসন।